Rishikhola: বর্ষা বাদে বছরের যে কোনও সময় ঘুরে আসতে পারেন ঋষিখোলায়

নদীর তীরে রাত কাটানোর জন্য সেরা ডেস্টিনেশন ঋষিখোলা। নদী এখানে খরস্রোতা নয়। নদীর ধারে ফায়ার ক্যাম্পও করতে পারেন আপনি। ঋষিখোলা থেকে পেডং, আরিতার, সিলারিগাঁও, ইচ্ছেগাঁও খুব কাছেই অবস্থিত

Rishikhola: বর্ষা বাদে বছরের যে কোনও সময় ঘুরে আসতে পারেন ঋষিখোলায়
| Edited By: | Updated on: Mar 27, 2023 | 4:08 PM

ঋষি নদীর তীরে ছোট্ট পর্যটন কেন্দ্র। চারদিক ঘেরা সবুজ পাহাড়ে। পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত ঋষিখোলা। এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছে ঋষিখোলা। কালিম্পং থেকে মাত্র ৩৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই ঋষিখোলা। ২,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত হওয়ায় ঋষিখোলায় জোরাল ঠান্ডা আপনি অনুভব করবেন না। নদীর নামেই জায়গার নাম। যদিও নেপালি ভাষায় ‘খোলা’র অর্থ নদী। নদীর তীরে রাত কাটানোর জন্য সেরা ডেস্টিনেশন ঋষিখোলা। নদী এখানে খরস্রোতা নয়। নদীর ধারে ফায়ার ক্যাম্পও করতে পারেন আপনি। ঋষিখোলা থেকে পেডং, আরিতার, সিলারিগাঁও, ইচ্ছেগাঁও খুব কাছেই অবস্থিত। এই জায়গাগুলো অনায়াসে আপনি ঘুরে নিতে পারবেন। এছাড়া যদি সিল্করুটে বেড়াতে যেতে চান,তাহলে একরাত কাটিয়ে যেতে পারেন ঋষিখোলায়। কালিম্পং, কার্শিয়াং কিংবা পূর্ব সিকিম থেকেও আপনি অনায়াসে ঘুরে নিতে পারেন ঋষিখোলা। ঋষিখোলায় থাকার জন্য নদীর পারে বেশ কয়েকটি রিসর্ট ও হোমস্টে রয়েছে। তবে আগে থেকে বুকিং করে যাওয়াই ভাল। বছরের যে কোনও সময় আপনি ঋষিখোলা যেতে পারেন। তবে নদীর পাড়ে অবস্থিত হওয়ায় বর্ষায় ঋষিখোলা এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

Follow Us: