চিনের এক চিড়িয়াখানার একটি সিংহ (Lion) এখন নেটদুনিয়ায় এখন ভয়ঙ্কর ভাইরাল। ফ্রিঞ্জ হেয়ারস্টাইলে (Fringe Hairstyle) নজর কেড়েছে সে। আর তাই যেন আসমুদ্র হিমাচলের হৃদয়হরণ করেছে। পোশাকি ভাষায় সিংহের ওই হেয়ার স্টাইলকে বলা হয়, ‘নিট ফ্রিঞ্জ’। চাইনিজ় সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথমে ওই ছবিটি ঝড় তোলে। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। একাধিক মিডিয়া রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ওই সিংহের নাম হ্যাংহ্যাং। তার একটি ভিডিয়োও ইউটিউবে খুব ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে।
গত সপ্তাহে চিনের ওই চিড়িয়াখানায় গিয়ে ছবি তুলেছিলেন এক দর্শক। তার পর সেই ছবিগুলি পোস্ট করেছিলেন তাঁর লিটল রেড বুক (শিয়াওহোংশু) পেজ থেকে। সেখান থেকে ছবিগুলি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া পেজে ব্যাপক হারে শেয়ার হচ্ছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “চিনের গুয়াংঝোউয়ের চিড়িয়াখানার এই সিংহটির ছবি দেখে আমি হেসে কুটিপাটি খাচ্ছি। এই চুল কে কাটল।”
এদিকে এই ছবি ভাইরাল হতে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তারা মানতেই চায়নি যে, সিংহটিকে এই অস্বাভাবিক হেয়ার কাটটি তাদেরই দেওয়া। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, “এরকম একটা সিংহের হেয়ারস্টাইল দেওয়ার দুঃসাহস আমাদের কারও থাকতেই পারে না।” তাদের আরও দাবি,”পরে আপনারাই দেখতে পাবেন যে, ওই সিংহের হেয়ারস্টাইল পরিবর্তিত হতে থাকছে।”
ওই চিড়িয়াখানার এক কর্মী দাবি করেছেন, হ্যাংহ্যাং নামক সিংহটির চুল প্রাকৃতিক ভাবেই পরিবর্তিত হয়েছে। তিনি আরও যোগ করেছেন, প্রকৃতির নিয়মে বাতাসে তার হেয়ারস্টাইলটি এরকম হয়ে গিয়েছে। এদিকে আর একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, চিনের গুয়াংঝোউ প্রদেশের অত্যধিক আদ্রতার কারণে ওই সিংহের চুল পড়ে যাচ্ছিল।
চিড়িয়াখানার এক সদস্য বলছেন, “আমাদের চিড়িয়াখানায় কোনও হেয়ারড্রেসিং প্রোগ্রাম নেই। তার থেকেও বড় কথা হল, আমরা একটা সিংহের চুল কাটার সাহসও দেখাতে পারি না। বরং, আপনারা বলতে পারেন যে ওই সিংহটি নিজের হেয়ারস্টাইল নিজেই করে নিয়েছে।”
যদিও নেটপাড়ার লোকজন এই বিভ্রান্তিকর ঘটনাটির একটা মজাদার দিকও খুঁজে পেয়েছেন। খানিক মজা করে তিনি বলছেন, “অদ্ভুত মনে হলেও এই সিংহের কাছ থেকে আমিও হেয়ার স্টাইল শিখতে চাই।” অন্য এক ইউজার যোগ করলেন, “যাই হোক না কেন, একটা বিষয় বলতে পারি যে সিংহের এই হেয়ারস্টাইলই এক সময় ফ্যাশন ট্রেন্ড হয়ে উঠবে।”
চিনের এক চিড়িয়াখানার একটি সিংহ (Lion) এখন নেটদুনিয়ায় এখন ভয়ঙ্কর ভাইরাল। ফ্রিঞ্জ হেয়ারস্টাইলে (Fringe Hairstyle) নজর কেড়েছে সে। আর তাই যেন আসমুদ্র হিমাচলের হৃদয়হরণ করেছে। পোশাকি ভাষায় সিংহের ওই হেয়ার স্টাইলকে বলা হয়, ‘নিট ফ্রিঞ্জ’। চাইনিজ় সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথমে ওই ছবিটি ঝড় তোলে। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। একাধিক মিডিয়া রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ওই সিংহের নাম হ্যাংহ্যাং। তার একটি ভিডিয়োও ইউটিউবে খুব ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে।
গত সপ্তাহে চিনের ওই চিড়িয়াখানায় গিয়ে ছবি তুলেছিলেন এক দর্শক। তার পর সেই ছবিগুলি পোস্ট করেছিলেন তাঁর লিটল রেড বুক (শিয়াওহোংশু) পেজ থেকে। সেখান থেকে ছবিগুলি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া পেজে ব্যাপক হারে শেয়ার হচ্ছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “চিনের গুয়াংঝোউয়ের চিড়িয়াখানার এই সিংহটির ছবি দেখে আমি হেসে কুটিপাটি খাচ্ছি। এই চুল কে কাটল।”
এদিকে এই ছবি ভাইরাল হতে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তারা মানতেই চায়নি যে, সিংহটিকে এই অস্বাভাবিক হেয়ার কাটটি তাদেরই দেওয়া। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, “এরকম একটা সিংহের হেয়ারস্টাইল দেওয়ার দুঃসাহস আমাদের কারও থাকতেই পারে না।” তাদের আরও দাবি,”পরে আপনারাই দেখতে পাবেন যে, ওই সিংহের হেয়ারস্টাইল পরিবর্তিত হতে থাকছে।”
ওই চিড়িয়াখানার এক কর্মী দাবি করেছেন, হ্যাংহ্যাং নামক সিংহটির চুল প্রাকৃতিক ভাবেই পরিবর্তিত হয়েছে। তিনি আরও যোগ করেছেন, প্রকৃতির নিয়মে বাতাসে তার হেয়ারস্টাইলটি এরকম হয়ে গিয়েছে। এদিকে আর একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, চিনের গুয়াংঝোউ প্রদেশের অত্যধিক আদ্রতার কারণে ওই সিংহের চুল পড়ে যাচ্ছিল।
চিড়িয়াখানার এক সদস্য বলছেন, “আমাদের চিড়িয়াখানায় কোনও হেয়ারড্রেসিং প্রোগ্রাম নেই। তার থেকেও বড় কথা হল, আমরা একটা সিংহের চুল কাটার সাহসও দেখাতে পারি না। বরং, আপনারা বলতে পারেন যে ওই সিংহটি নিজের হেয়ারস্টাইল নিজেই করে নিয়েছে।”
যদিও নেটপাড়ার লোকজন এই বিভ্রান্তিকর ঘটনাটির একটা মজাদার দিকও খুঁজে পেয়েছেন। খানিক মজা করে তিনি বলছেন, “অদ্ভুত মনে হলেও এই সিংহের কাছ থেকে আমিও হেয়ার স্টাইল শিখতে চাই।” অন্য এক ইউজার যোগ করলেন, “যাই হোক না কেন, একটা বিষয় বলতে পারি যে সিংহের এই হেয়ারস্টাইলই এক সময় ফ্যাশন ট্রেন্ড হয়ে উঠবে।”