Latest Viral Video: ধস নেমেছিল সোনার খনিতে (Gold Mine)। মধ্য আফ্রিকার ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোতে (Democratic Republic of Congo) ঘটে এই ঘটনা। ধসের জেরে শ্রমিকরা খনির ভিতরে আটকে গিয়েছিলেন। একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ার আনাচকানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যেখানে দেখা গিয়েছে নয়জন কঙ্গোলিজ় শ্রমিক মাটি ফুঁড়ে এক-এক করে বেরিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে শোনা যাচ্ছে, সেখানে জড়ো হওয়া অন্যান্য মানুষের আনন্দে চিৎকার করে ওঠার রব। ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোর এই ঘটনা যেন সোশ্যাল দুনিয়াকে নাড়িয়ে দিয়েছে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান দেশটির কিভু প্রদেশের মতো ছোট্ট একটি অঞ্চলে সোনার খনি এলাকাগুলিতে প্রায়শই ভয়াবহ ধস নামতে থাকে। গত শনিবার সেখানেই ভারী বৃষ্টির পর খনির একটা বড় অংশ ধসে পড়ে। ধসের কবলে শ্রমিকদের জীবন এতটাই অনিশ্চিত হয়ে যায় যে, একপাশ দিয়ে কোদালের সাহায্যে খনন করতে গিয়ে আর একপাশ থেকে এক-এক করে শ্রমিকরা বেরিয়ে আসতে থাকেন।
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, একজন শ্রমিক কোদাল দিয়ে ওই খনির একটা ঢিপির মতো অংশ খুঁড়ছিলেন। হঠাৎই সেই ধ্বংসস্তুপ থেকে একজন খনি শ্রমিককে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়, যিনি তরতর করে ঢাল বেয়ে নিচেও নেমে যান। তাঁর সেই নিজস্ব গতিবেগ, প্রাণ ফিরে পাওয়ার আনন্দ দেখে সেখানে উপস্থিত অন্যান্য মানুষজনও আনন্দে উল্লসিত হয়ে যান!
তারপরেই উদ্ধারকারীকে দেখা যায়, তাঁর খনন কার্যে আরও গতি আনতে। কখনও আবার তিনি কোদাল ছেড়ে শুধু হাতটাই ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে। আর একজন তখন বেরিয়ে আসে সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে। তার এক-দেড় মিনিটের মধ্যে এক-এক করে মোট নয় জন খনি শ্রমিক বেরিয়ে এসে নতুন জীবনের স্বাদ নেয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়োটি ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। সংবাদমাধ্যম রয়টার্স সেই ভিডিয়োটি ভেরিফাই করে জানিয়েছে, এই ঘটনা গত শনিবারের মধ্য আফ্রিকার রিপাবলিক অফ কঙ্গোর। নিরাপত্তা পদ্ধতি এবং যথাযথ সরঞ্জামের অভাবেই কঙ্গোর খনিতে ঘন ঘন টানেল ধসে পড়ার ঘটনাগুলি ঘটতে থাকে। জীবন সংশয় রয়েছে জানা সত্ত্বেও পেটের দায়ে ওই খনিতে কাজ করতে হয় খনি শ্রমিকদের।
মার্চের শুরুতেও সেখানে এরকমই আর একটি ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় কিভুর আর একটি খনন সাইটে এরকম ধসের ঘটনায় দুই জন খনন শ্রমিক মারা যান। সে দিনের ঘটনার পর যখন আবার শনিবারও এমনতর কাণ্ড ঘটল, তখন উদ্ধার তৎপরতা বাড়লেও শ্রমিকদের খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের কাছে স্থানীয় সিভিল সোস্যাইটির এক প্রতিনিধি ক্রিসপিন কায়ুকা বলেছেন, “প্রবেশপথে বাধা সৃষ্টিকারী ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করার জন্য আমরা দ্রুত লোকজনকে একত্রিত করে ফেলেছিলাম। এই শনিবার সকালেই ঘটনাটি ঘটেছি ছিল… উদ্ধারকারীরা নয়টি প্রাণ বাঁচাতে পেরেছিল।”
Latest Viral Video: ধস নেমেছিল সোনার খনিতে (Gold Mine)। মধ্য আফ্রিকার ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোতে (Democratic Republic of Congo) ঘটে এই ঘটনা। ধসের জেরে শ্রমিকরা খনির ভিতরে আটকে গিয়েছিলেন। একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ার আনাচকানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যেখানে দেখা গিয়েছে নয়জন কঙ্গোলিজ় শ্রমিক মাটি ফুঁড়ে এক-এক করে বেরিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে শোনা যাচ্ছে, সেখানে জড়ো হওয়া অন্যান্য মানুষের আনন্দে চিৎকার করে ওঠার রব। ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোর এই ঘটনা যেন সোশ্যাল দুনিয়াকে নাড়িয়ে দিয়েছে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান দেশটির কিভু প্রদেশের মতো ছোট্ট একটি অঞ্চলে সোনার খনি এলাকাগুলিতে প্রায়শই ভয়াবহ ধস নামতে থাকে। গত শনিবার সেখানেই ভারী বৃষ্টির পর খনির একটা বড় অংশ ধসে পড়ে। ধসের কবলে শ্রমিকদের জীবন এতটাই অনিশ্চিত হয়ে যায় যে, একপাশ দিয়ে কোদালের সাহায্যে খনন করতে গিয়ে আর একপাশ থেকে এক-এক করে শ্রমিকরা বেরিয়ে আসতে থাকেন।
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, একজন শ্রমিক কোদাল দিয়ে ওই খনির একটা ঢিপির মতো অংশ খুঁড়ছিলেন। হঠাৎই সেই ধ্বংসস্তুপ থেকে একজন খনি শ্রমিককে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়, যিনি তরতর করে ঢাল বেয়ে নিচেও নেমে যান। তাঁর সেই নিজস্ব গতিবেগ, প্রাণ ফিরে পাওয়ার আনন্দ দেখে সেখানে উপস্থিত অন্যান্য মানুষজনও আনন্দে উল্লসিত হয়ে যান!
তারপরেই উদ্ধারকারীকে দেখা যায়, তাঁর খনন কার্যে আরও গতি আনতে। কখনও আবার তিনি কোদাল ছেড়ে শুধু হাতটাই ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে। আর একজন তখন বেরিয়ে আসে সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে। তার এক-দেড় মিনিটের মধ্যে এক-এক করে মোট নয় জন খনি শ্রমিক বেরিয়ে এসে নতুন জীবনের স্বাদ নেয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়োটি ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। সংবাদমাধ্যম রয়টার্স সেই ভিডিয়োটি ভেরিফাই করে জানিয়েছে, এই ঘটনা গত শনিবারের মধ্য আফ্রিকার রিপাবলিক অফ কঙ্গোর। নিরাপত্তা পদ্ধতি এবং যথাযথ সরঞ্জামের অভাবেই কঙ্গোর খনিতে ঘন ঘন টানেল ধসে পড়ার ঘটনাগুলি ঘটতে থাকে। জীবন সংশয় রয়েছে জানা সত্ত্বেও পেটের দায়ে ওই খনিতে কাজ করতে হয় খনি শ্রমিকদের।
মার্চের শুরুতেও সেখানে এরকমই আর একটি ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় কিভুর আর একটি খনন সাইটে এরকম ধসের ঘটনায় দুই জন খনন শ্রমিক মারা যান। সে দিনের ঘটনার পর যখন আবার শনিবারও এমনতর কাণ্ড ঘটল, তখন উদ্ধার তৎপরতা বাড়লেও শ্রমিকদের খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের কাছে স্থানীয় সিভিল সোস্যাইটির এক প্রতিনিধি ক্রিসপিন কায়ুকা বলেছেন, “প্রবেশপথে বাধা সৃষ্টিকারী ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করার জন্য আমরা দ্রুত লোকজনকে একত্রিত করে ফেলেছিলাম। এই শনিবার সকালেই ঘটনাটি ঘটেছি ছিল… উদ্ধারকারীরা নয়টি প্রাণ বাঁচাতে পেরেছিল।”