গ্যাস্ট্রোনমিক পছন্দের উপর ভিত্তি করে পিজ্জা টপিংগুলি কাস্টমাইজ করা যায়। একজন গ্রাহক যেকোনো ধরনের টপিং যোগ করতে বেছে নিতে পারেন যা ময়দা এবং সসের সাথে ভাল যায়।
জিনিসগুলি গ্রহণযোগ্য এবং উপভোগ্য হয় ততক্ষণ পর্যন্ত হয় না যতক্ষণ না টপিংসগুলি ভালভাবে প্রস্তুত করা হয় অথবা ‘ভোজ্য’ হয়। কিন্তু যদি তারা ‘হার্ড টপিংস’ হয়ে থাকে, তাহলে প্রস্তুতকারক আর গ্রাহকের মধ্যে সুসম্পর্ক আর বিশেষ বজায় থাকে না।
‘হার্ড টপিংস’ অর্থে আমরা অর্ধেক রান্না করা টপিংসের কথা বলছি না। মারাত্মক হার্ড টপিংসের কথা বলছি। এতটাই যে খেলে আপনার খুব শখের চকচকে সাদা দাঁত ভেঙে গুড়িয়েও যেতে পারে। হ্যাঁ, এখানে লোহার বোল্টের কথা বলা হচ্ছে। না না, ভয় পাবেন না। সত্যি সত্যি লোহার বোল্টকে টপিংস বানিয়ে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। ঠিক কী হয়েছিল, আসুন, দেখে নিন।
ডমিনোস তার পিৎজা গ্রাহককে টপিংস হিসেবে লোহার নাট বল্টু দিয়ে দেয়। এই দৃশ্য দেখে খাদ্য রসিক, পিৎজা প্রেমী থেকে শুরু করে যাঁরা পিৎজা পছন্দই করেন না, তাঁরাও অবাক।
গত ২৯ জুলাই ডমিনোসের টেকঅ্যাওয়ে থেকে পিৎজা অর্ডার করেন এক মহিলা। পিৎজাটি খাওয়ার সময় মহিলাটি যখন তাঁর খাবারের অর্ধেক পথে, ঠিক তখনই ঘটে এই ঘটনা। ময়দার পিৎজাতে ধাতব বস্তু খুঁজে পান তিনি।
এই ধরনের অভিজ্ঞতায় প্রচণ্ড ভয় পেয়ে যান তিনি। তিনি ফ্লিটউড রোড নর্থের আউটলেটে ফোন করেন এবং টাকা ফেরত চেয়েছিলেন। রিপোর্ট অনুসারে, আউটলেটটি ক্ষমা চেয়েছে এবং এমনকি পিৎজার জন্য বরাদ্দ টাকাও ফেরত দিয়েছে।
কিন্তু নেটিজেনরা ইতিমধ্যেই ঘটনাটি নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিয়েছে। কারণ পিৎজার ওপর পাওয়া এই ধাতব বস্তুর ছবি ইতিমধ্যেই অনলাইনে শেয়ার করা হয়েছে। সেটা দেখে জনসাধারণ বেশ কিছু মাত্রায় বিরক্ত।
মহিলা তাঁর অনলাইন পোস্টটিতে স্থানীয় মিডিয়া এবং একটি স্থানীয় খাদ্য সংস্থাকে ট্যাগ করেছে। তিনি লিখেছেন, “দয়া করে খাওয়ার আগে আপনার পিৎজা দুবার চেক করুন। যদি আমি বা কেউ এগুলি খাই তবে মারাত্মক বিপদ হতে পারে! ফ্লিটউড আরডি নর্থের থর্নটন-ক্লিভেলিস শাখায় ডমিনোস পিৎজা থেকে অর্ডার করার সময় সতর্ক থাকুন।”
এর সঙ্গে তিনি যোগ করেছেন,”যদি আজ আমি অজান্তেই এই পিৎজা খেয়ে ফেলতাম তাহলে মারাত্মক শ্বাসরোধের ঝুঁকি এবং স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার সমস্যা তৈরি হতে পারতো।”
কোম্পানি অভিযোগের জবাব দেয় এবং মহিলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে বলে, ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করতে তারা সমস্তরকমের ব্যবস্থা নিয়েছে। দোকানের লোকজনের সঙ্গেও তারা কথা বলেছে বলে জানিয়েছে।
ডমিনোস পিৎজা এক বিবৃতিতে বলেছে,”ডমিনোসে আমরা গ্রাহকদের সন্তুষ্টি এবং নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পর্যবেক্ষণ করি। তাই, এই ধরনের ঘটনা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক এবং অত্যন্ত বিরল।”
এরই সঙ্গে তারা আরও যোগ করেছে,”জুলাই মাসে মিসেস বার্টনের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা তাঁর ভোগান্তির জন্য ক্ষমা চেয়েছি। আমরা একটি স্টোর পর্যায়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করেছি।”
আরও পড়ুন: ২০ হাজার ক্যালোরির বার্গার মাত্র ৪ মিনিটে সাবাড় করলেন যুবক! ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
গ্যাস্ট্রোনমিক পছন্দের উপর ভিত্তি করে পিজ্জা টপিংগুলি কাস্টমাইজ করা যায়। একজন গ্রাহক যেকোনো ধরনের টপিং যোগ করতে বেছে নিতে পারেন যা ময়দা এবং সসের সাথে ভাল যায়।
জিনিসগুলি গ্রহণযোগ্য এবং উপভোগ্য হয় ততক্ষণ পর্যন্ত হয় না যতক্ষণ না টপিংসগুলি ভালভাবে প্রস্তুত করা হয় অথবা ‘ভোজ্য’ হয়। কিন্তু যদি তারা ‘হার্ড টপিংস’ হয়ে থাকে, তাহলে প্রস্তুতকারক আর গ্রাহকের মধ্যে সুসম্পর্ক আর বিশেষ বজায় থাকে না।
‘হার্ড টপিংস’ অর্থে আমরা অর্ধেক রান্না করা টপিংসের কথা বলছি না। মারাত্মক হার্ড টপিংসের কথা বলছি। এতটাই যে খেলে আপনার খুব শখের চকচকে সাদা দাঁত ভেঙে গুড়িয়েও যেতে পারে। হ্যাঁ, এখানে লোহার বোল্টের কথা বলা হচ্ছে। না না, ভয় পাবেন না। সত্যি সত্যি লোহার বোল্টকে টপিংস বানিয়ে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। ঠিক কী হয়েছিল, আসুন, দেখে নিন।
ডমিনোস তার পিৎজা গ্রাহককে টপিংস হিসেবে লোহার নাট বল্টু দিয়ে দেয়। এই দৃশ্য দেখে খাদ্য রসিক, পিৎজা প্রেমী থেকে শুরু করে যাঁরা পিৎজা পছন্দই করেন না, তাঁরাও অবাক।
গত ২৯ জুলাই ডমিনোসের টেকঅ্যাওয়ে থেকে পিৎজা অর্ডার করেন এক মহিলা। পিৎজাটি খাওয়ার সময় মহিলাটি যখন তাঁর খাবারের অর্ধেক পথে, ঠিক তখনই ঘটে এই ঘটনা। ময়দার পিৎজাতে ধাতব বস্তু খুঁজে পান তিনি।
এই ধরনের অভিজ্ঞতায় প্রচণ্ড ভয় পেয়ে যান তিনি। তিনি ফ্লিটউড রোড নর্থের আউটলেটে ফোন করেন এবং টাকা ফেরত চেয়েছিলেন। রিপোর্ট অনুসারে, আউটলেটটি ক্ষমা চেয়েছে এবং এমনকি পিৎজার জন্য বরাদ্দ টাকাও ফেরত দিয়েছে।
কিন্তু নেটিজেনরা ইতিমধ্যেই ঘটনাটি নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিয়েছে। কারণ পিৎজার ওপর পাওয়া এই ধাতব বস্তুর ছবি ইতিমধ্যেই অনলাইনে শেয়ার করা হয়েছে। সেটা দেখে জনসাধারণ বেশ কিছু মাত্রায় বিরক্ত।
মহিলা তাঁর অনলাইন পোস্টটিতে স্থানীয় মিডিয়া এবং একটি স্থানীয় খাদ্য সংস্থাকে ট্যাগ করেছে। তিনি লিখেছেন, “দয়া করে খাওয়ার আগে আপনার পিৎজা দুবার চেক করুন। যদি আমি বা কেউ এগুলি খাই তবে মারাত্মক বিপদ হতে পারে! ফ্লিটউড আরডি নর্থের থর্নটন-ক্লিভেলিস শাখায় ডমিনোস পিৎজা থেকে অর্ডার করার সময় সতর্ক থাকুন।”
এর সঙ্গে তিনি যোগ করেছেন,”যদি আজ আমি অজান্তেই এই পিৎজা খেয়ে ফেলতাম তাহলে মারাত্মক শ্বাসরোধের ঝুঁকি এবং স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার সমস্যা তৈরি হতে পারতো।”
কোম্পানি অভিযোগের জবাব দেয় এবং মহিলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে বলে, ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করতে তারা সমস্তরকমের ব্যবস্থা নিয়েছে। দোকানের লোকজনের সঙ্গেও তারা কথা বলেছে বলে জানিয়েছে।
ডমিনোস পিৎজা এক বিবৃতিতে বলেছে,”ডমিনোসে আমরা গ্রাহকদের সন্তুষ্টি এবং নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পর্যবেক্ষণ করি। তাই, এই ধরনের ঘটনা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক এবং অত্যন্ত বিরল।”
এরই সঙ্গে তারা আরও যোগ করেছে,”জুলাই মাসে মিসেস বার্টনের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা তাঁর ভোগান্তির জন্য ক্ষমা চেয়েছি। আমরা একটি স্টোর পর্যায়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করেছি।”
আরও পড়ুন: ২০ হাজার ক্যালোরির বার্গার মাত্র ৪ মিনিটে সাবাড় করলেন যুবক! ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়