Viral Video: কানের ব্যাথায় কাতরাচ্ছিলেন বয়স্ক মহিলা, ডাক্তার টর্চ মারতেই কিলবিল করে বেরিয়ে এল…

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Mar 05, 2023 | 11:36 PM

Viral Video Today: একটা ভিডিয়ো সম্প্রতি নেটিজ়েনদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, এক মহিলার কান থেকে বেরিয়ে আসছে একটি মাকড়সা। ভিডিয়োটা নিজের চোখেই একবার দেখে নিন।

Viral Video: কানের ব্যাথায় কাতরাচ্ছিলেন বয়স্ক মহিলা, ডাক্তার টর্চ মারতেই কিলবিল করে বেরিয়ে এল...
ভয়ঙ্কর কাণ্ড!!

Follow Us

Latest Viral Video: ভিডিয়োর যদি কোনও লাইব্রেরি থাকে, তাহলে তার নাম সোশ্যাল মিডিয়া। কারণ, এখানে আপনি এমনই সব উদ্ভট ভিডিয়ো দেখতে পাবেন, যা আগে কখনও দেখেননি। কখনও কেউ বিরাট সাপকে আদর করছেন, কেউ আবার ব্যাঙের বিয়ের দিচ্ছেন, ফেসবুক থেকে টুইটার সর্বত্র এমনই নানাবিধ ভিডিয়ো আমরা দেখে থাকি। তেমনই একটা ভিডিয়ো সম্প্রতি নেটিজ়েনদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, এক মহিলার কান থেকে বেরিয়ে আসছে একটি মাকড়সা। দীর্ঘ সময় ধরে মহিলা যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলেন। ডাক্তারের কাছে যেতেই দেখা যায়, তাঁর কানের ভিতরে একটি মাকড়সার বসবাস। ভিডিয়োটি পুরনো, তবে নতুন করে তা ভাইরাল হয়েছে।


জানা গিয়েছে, ওই মহিলা বেশ কিছু দিন ধরে কানের অসহ্য যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। পরিবারের সকলকে জানানোর পরে তাঁরা মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে যেতেই ডাক্তার মহিলার কানে টর্চ মেরে দেখেন, সেখানে একটি মাকড়সা কিলবিল করছে। তারপরে ডাক্তার ওই মহিলার কানের পাশে টর্চের আলোটা আরও বেশ কিছুক্ষণ ধরতেই ওই মাকড়সাটি বেরিয়ে আসে। ভয়ঙ্কর ঘটনাটি কর্ণাটকে ঘটেছিল বলে জানা গিয়েছে।

টুইটারে @ladbible নামক একটি পেজ থেকে ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছে। প্রচুর মানুষ এই ভিডিয়ো দেখেছেন। শেয়ারও করেছেন অনেকে। ওই টুইটার পেজের তরফেই বলা হচ্ছে, ঘটনাটি 2017 সালে ঘটেছিল। এক বয়স্ক মহিলার সঙ্গে এই ঘটনাটি ঘটে। কর্ণাটকের সেই মহিলার নাম লক্ষ্মী এল। রাতে ঘুমানোর সময়ই তাঁর কানে মাকড়সাটি ঢুকে গিয়েছিল বলে তিনি জানিয়েছিলেন।

এই ভিডিয়ো দেখে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। কেউ বলেছেন, “রাতে ইয়ারফোন কানে দিয়ে ঘুমানোই ভাল।” কেউ আবার যোগ করেছেন, “এই ভিডিয়ো দেখে আমি যা ভয় পেয়েছি, এবার থেকে রাতে কানে তুলো গুঁজে ঘুমাতে যাব।” ভিডিয়োটি এতটাই ভাইরাল হয়েছে যে, 46 সেকেন্ডের ক্লিপের ভিউ এই প্রতিবেদন রচনা করার সময় 398.6K। সংখ্যাটা যে কোথায় গিয়ে পৌঁছবে, তা সত্যিই বোঝা মুশকিল।

Next Article