Latest Viral Video: মধুর কথা শুনলে আমাদের জিহ্বায় জল চলে আসে! কিন্তু মৌমাছির? একবার ভেবে দেখুন তো যদি ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি (Honeybees) ধেয়ে আসে আপনার দিকে, ভয় তো লাগবেই নাকি? তবে এমন এক ব্যক্তির সন্ধান মিলল, যাঁর গাড়িতে (Car) বসতবাড়ি গড়েছে এক ঝাঁক মৌমাছি। মৌচাক (Beehive) তো আপনি গাছে দেখেছেন, কখনও আবার আপনার বাড়ির কোনও এক প্রান্তে দেখেছেন। এই লোকটার কথা একবার ভেবে দেখুন, তিনি যেখানেই যাচ্ছেন সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন এক ঝাঁক মৌমাছিকে। শুধু তাই নয়। সেই মৌমাছিদের নিয়েই তিনি সহাস্য বদনে সংসার করে চলেছেন অনেক দিন ধরেই।
একবার একটা মৌমাছি হুল ফুটিয়ে দিলে প্রাণটা ছটফট করে আমাদের! আর এই মানুষটা একসঙ্গে এত হাজার-হাজার মৌমাছিকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন ব্যস্ত রাস্তায়। নিজের মনে তো এক ফোঁটাও ভয়, ডর বলে কিসসু নেই। শুধু সেই মানুষগুলোর কথা একবার ভাবুন তো, যাঁরা তাঁর গাড়িতে চাপেন। তাঁর গাড়ির জানলাটা খোলা থাকলে, পাশ দিয়ে যে গাড়িগুলো যায় সেগুলির চালকদের অবস্থাটা কী হয়, ভেবে দেখুন তো একবার।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তরফে ভিডিয়োটি ইউটিউবে শেয়ার করা হয়েছে। ওই গাড়িচালক চিনের আনহুই প্রদেশের বাসিন্দা। ভিডিয়োর মাধ্যমে তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন, কীভাবে বড়-বড় মৌমাছিগুলি তাঁর গাড়িতে মৌচাক তেরি করেছে। যে কেউ এই ভিডিয়ো দেখার পর ভয় পেয়ে যাবেন। কিন্তু ওই ব্যক্তিকে মৌমাছিদের সঙ্গে পরিচয় করানোর সময় দেখা গেল হাসতে। এ যেন সত্যিই তাঁর কাছে এক মামুলি ব্যাপার।
তবে মৌমাছিদের সঙ্গে পরিচয় করাতে গিয়ে আত্মবিশ্বাসের সুরও শোনা গেল তাঁর গলায়। ব্যক্তির অবাক দাবি, শীঘ্রই তিনি বড়লোক হতে চলেছেন! হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। ওই মৌমাছিগুলিকে নিজের গাড়িতে জায়গা করে দেওয়ার জন্যই তিনি বড়লোক হতে চলেছেন বলে জানালেন ব্যক্তি। কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা করে বললেন, চিনা সংস্কৃতিতে বাড়ির ভিতরে মৌচাক থাকলে, তা আসলে সৌভাগ্যের লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও কীভাবে তাঁর গাড়ির ভিতরে এত মৌমাছি এসে মৌচাক তৈরি করল, সে বিষয়টি জানা যায়নি।
ভাগ্য বদলাতে মানুষ কীভাবে মৌমাছিকে পুষতে পারেন, তার নমুনা দেখে তাজ্জব বনে গিয়েছেন নেটপাড়ার লোকজন! ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক ছাতার তলায় কয়েক হাজার মৌমাছি কীভাবে একটা মানুষের বন্ধু হতে পারে, তা দেখেও অনেকে হতবাক। এত মৌমাছি একসঙ্গে আপনার কাছে এলে, এতক্ষণে একটা না একটা তো আপনাকে কামড়াতোই। এই মানুষটির সঙ্গে কিন্তু তা হচ্ছে না। তাহলে তাঁকে মৌমাছিদের পরম বন্ধু ছাড়া আর কী-ই বা বলবেন!
Latest Viral Video: মধুর কথা শুনলে আমাদের জিহ্বায় জল চলে আসে! কিন্তু মৌমাছির? একবার ভেবে দেখুন তো যদি ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি (Honeybees) ধেয়ে আসে আপনার দিকে, ভয় তো লাগবেই নাকি? তবে এমন এক ব্যক্তির সন্ধান মিলল, যাঁর গাড়িতে (Car) বসতবাড়ি গড়েছে এক ঝাঁক মৌমাছি। মৌচাক (Beehive) তো আপনি গাছে দেখেছেন, কখনও আবার আপনার বাড়ির কোনও এক প্রান্তে দেখেছেন। এই লোকটার কথা একবার ভেবে দেখুন, তিনি যেখানেই যাচ্ছেন সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন এক ঝাঁক মৌমাছিকে। শুধু তাই নয়। সেই মৌমাছিদের নিয়েই তিনি সহাস্য বদনে সংসার করে চলেছেন অনেক দিন ধরেই।
একবার একটা মৌমাছি হুল ফুটিয়ে দিলে প্রাণটা ছটফট করে আমাদের! আর এই মানুষটা একসঙ্গে এত হাজার-হাজার মৌমাছিকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন ব্যস্ত রাস্তায়। নিজের মনে তো এক ফোঁটাও ভয়, ডর বলে কিসসু নেই। শুধু সেই মানুষগুলোর কথা একবার ভাবুন তো, যাঁরা তাঁর গাড়িতে চাপেন। তাঁর গাড়ির জানলাটা খোলা থাকলে, পাশ দিয়ে যে গাড়িগুলো যায় সেগুলির চালকদের অবস্থাটা কী হয়, ভেবে দেখুন তো একবার।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তরফে ভিডিয়োটি ইউটিউবে শেয়ার করা হয়েছে। ওই গাড়িচালক চিনের আনহুই প্রদেশের বাসিন্দা। ভিডিয়োর মাধ্যমে তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন, কীভাবে বড়-বড় মৌমাছিগুলি তাঁর গাড়িতে মৌচাক তেরি করেছে। যে কেউ এই ভিডিয়ো দেখার পর ভয় পেয়ে যাবেন। কিন্তু ওই ব্যক্তিকে মৌমাছিদের সঙ্গে পরিচয় করানোর সময় দেখা গেল হাসতে। এ যেন সত্যিই তাঁর কাছে এক মামুলি ব্যাপার।
তবে মৌমাছিদের সঙ্গে পরিচয় করাতে গিয়ে আত্মবিশ্বাসের সুরও শোনা গেল তাঁর গলায়। ব্যক্তির অবাক দাবি, শীঘ্রই তিনি বড়লোক হতে চলেছেন! হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। ওই মৌমাছিগুলিকে নিজের গাড়িতে জায়গা করে দেওয়ার জন্যই তিনি বড়লোক হতে চলেছেন বলে জানালেন ব্যক্তি। কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা করে বললেন, চিনা সংস্কৃতিতে বাড়ির ভিতরে মৌচাক থাকলে, তা আসলে সৌভাগ্যের লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও কীভাবে তাঁর গাড়ির ভিতরে এত মৌমাছি এসে মৌচাক তৈরি করল, সে বিষয়টি জানা যায়নি।
ভাগ্য বদলাতে মানুষ কীভাবে মৌমাছিকে পুষতে পারেন, তার নমুনা দেখে তাজ্জব বনে গিয়েছেন নেটপাড়ার লোকজন! ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক ছাতার তলায় কয়েক হাজার মৌমাছি কীভাবে একটা মানুষের বন্ধু হতে পারে, তা দেখেও অনেকে হতবাক। এত মৌমাছি একসঙ্গে আপনার কাছে এলে, এতক্ষণে একটা না একটা তো আপনাকে কামড়াতোই। এই মানুষটির সঙ্গে কিন্তু তা হচ্ছে না। তাহলে তাঁকে মৌমাছিদের পরম বন্ধু ছাড়া আর কী-ই বা বলবেন!