Viral Video: ‘কেঁদো না মা, অফিস তো যেতেই হবে!’ 2 বছরের ছেলের মা’কে সান্ত্বনা দেওয়ার কায়দায় মুগ্ধ নেটিজ়েনরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

May 08, 2023 | 5:02 PM

Viral Video Today: তিনি অফিস যাবেন না। 2 বছরের কোলের ছেলেকে (Little Boy) জড়িয়ে ধরে মজা করে কান্নাকাটি শুরু করেছিলেন মা (Mother)। ছেলেটা তার উত্তরে যেভাবে মা'কে সামলেছে এবং অনুপ্রাণিত করেছে, তা সত্যিই দেখার মতো।

Viral Video: কেঁদো না মা, অফিস তো যেতেই হবে! 2 বছরের ছেলের মাকে সান্ত্বনা দেওয়ার কায়দায় মুগ্ধ নেটিজ়েনরা
মা কাঁদছেন, আর তাঁকে সামলাচ্ছে ছোট্ট ছেলে।

Follow Us

Latest Viral Video: সোমবার আসা মানেই যেন অনেকের চোখে জল চলে আসে! আবার একটা ঝক্কির সপ্তাহ, দশটা-পাঁচটার সেই রোজনামচা। কিন্তু অফিস না গিয়ে আর উপায় কী! যাই হয়ে যাক না কেন, উইকেন্ডের হ্যাংওভারটা কাটিয়ে অফিস যেতেই হয়। কিন্তু ওই যতক্ষণ না পর্যন্ত সোমবার সেই অফিস যাওয়ার মুহূ্র্তটা না আসছে, ততক্ষণ পরিবারের মানুষগুলোর সঙ্গে যতটা সম্ভব জুড়ে থাকা যায়, যতক্ষণ সম্ভব হেসেখেলে প্রাণোচ্ছ্বল মুহূর্তের আনন্দ গায়ে মেখে থাকা যায়। আর সেই পরিবারে যদি একটা বাচ্চা থাকে, তাহলে তো আর কথাই নেই। সেরকমই একটা কিউট ছোট্ট ছেলেকে (Little Boy) জড়িয়ে ধরে মজা করে কান্নাকাটি শুরু করেছিল তার মা (Mother)। ছেলেটা তার উত্তরে যেভাবে মা’কে সামলেছে এবং অনুপ্রাণিত করেছে, তা সত্যিই দেখার মতো।

বাচ্চাটার ইয়ুভাংশ ভরদ্বাজ। তার নামেই একটা ইনস্টাগ্রাম পেজ বানিয়ে দিয়েছে তার মা-বাবা। ওই পেজ থেকেই ছোট্ট ইয়ুভাংশের ভিডিয়োগুলি শেয়ার করা হয়েছে। সেই ভিডিয়োরই ভিউ এখন 7 মিলিয়ন ছাপিয়ে গিয়েছে। ছোট্ট ভিডিয়োতে দেখা গেল, বাচ্চাটিকে জড়িয়ে ধরে তার মা কাঁদছে আর বলছে, “আমি অফিস যাবো না।”

এদিকে মা’কে সান্ত্বনা দিতে ছেলেটির মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। সে বলছে, “চুপ করো, চুপ করো আর কেঁদো না।” কিন্তু মা’কে ছেড়ে কোন মায়ের অফিস যেতে ভাল লাগে? কোলের সন্তানকে জড়িয়ে ধরেই তিনি তখন অঝোর কান্না কেঁদে চলেছেন। মা’কে অনুপ্রেরণা যোগাতে সে তখন বলে উঠছে, “তুমি চুপ করো মা! আর কেঁদো না। অফিস তো যেতেই হবে।”


নেটিজে়নরা এই ভিডিয়ো দেখার পর নিজেদের আর আটকে রাখতে পারেননি। ভরিয়ে দিয়েছেন ভিডিয়োর কমেন্ট সেকশন। 2 বছরের বাচ্চার এভাবে মা’কে সান্ত্বনা দেওয়া দেখে আবেগতাড়িত হয়েছেন অনেকেই।

একজন লিখেছেন, “তুমি অফিস যাও মা, আমাকে দেখার জন্য অনেকে আছে।” আর একজন যোগ করে বলছেন, “এমন ইমোশনাল সাপোর্ট আমার জীবনেও দরকার।” তৃতীয় জনের বক্তব্য, “আপনার বাচ্চাটা খুব মিষ্টি। ও কখনও স্কুলে যাওয়ার জন্য কাঁদবে না।” চতুর্থ জন বললেন, “এরকম বলিস না বাবা! তারপরে এরকমই ইমোশনাল সাপোর্ট তুইও পাবি, যখন স্কুলে যাবি।”

Next Article