AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bankura Medical College: মেডিক্যালে থ্রেট কালচার! অধ্যক্ষ ও সুপারকে ঘেরাও জুনিয়র চিকিৎসকদের

Bankura Medical College: তার বিরুদ্ধে এই সকল অভিযোগ স্বাস্থ্য ভবনে দ্বারস্থ হলে, মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষকে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয় প্রশাসন। কলেজ সূত্রে খবর, নির্দেশ পাওয়া মাত্রই কাজে নেমে পড়েছে তারা। ইতিমধ্যে ৭ সদস্য নিয়ে গঠিত হয়েছে সেই তদন্ত কমিটি।

Bankura Medical College: মেডিক্যালে থ্রেট কালচার! অধ্যক্ষ ও সুপারকে ঘেরাও জুনিয়র চিকিৎসকদের
মেডিক্যালে বিক্ষোভImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Jul 26, 2025 | 11:53 PM
Share

বাঁকুড়া: মেডিক্যাল কলেজে থ্রেট কালচার। এই অভিযোগ একেবারেই প্রথম নয়। বরং আরজি করের ঘটনার পর যখন আন্দোলনে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেই সময়কালেও এই একই গুঞ্জন হয়েছিল রাজ্যের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। যা বজায় থাকল প্রায় এক বছর পরেও।

বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্য়াল কলেজের চেস্ট মেডিসিন বা বক্ষ বিভাগে এখন ‘ভয়ের পরিবেশ’। আর সেই ভয় কাটাতেই সরব হয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সরাসরি বিভাগীয় প্রধান অভিজিৎ মন্ডলের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ তুলে, তাকে পদ থেকে অপসারণের দাবি জানিয়েছে তারা। শনিবার যা ঘিরে দিনভর উত্তাল থাকল পরিবেশ-পরিস্থিতি। চলে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ। ঘেরাও করা হয় মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ও সুপারকে।

জুনিয়র চিকিৎসকদের অভিযোগ, প্রতি মুহূর্তে থ্রেট কালচার। দিনের পর দিন রোগী পরিষেবা থেকে সম্পূর্ণ ভাবে বিরত থেকেছেন অভিজিৎ মণ্ডল। তার বিরুদ্ধে এই সকল অভিযোগ স্বাস্থ্য ভবনে দ্বারস্থ হলে, মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষকে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয় প্রশাসন। কলেজ সূত্রে খবর, নির্দেশ পাওয়া মাত্রই কাজে নেমে পড়েছে তারা। ইতিমধ্যে ৭ সদস্য নিয়ে গঠিত হয়েছে সেই তদন্ত কমিটি।

কিন্তু তারপরেও মেটে না সমস্যা। গোটা ব্যাপারটায় স্বাস্থ্য ভবন হস্তক্ষেপ করতেই বাড়ে থ্রেট কালচার। পড়ুয়াদের নম্বর কমিয়ে দেওয়া-সহ গোটা ক্যারিয়ার শেষ করে দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ওই বিভাগীয় প্রধান, অভিযোগ পড়ুয়াদের। তখনই ভাঙে বাঁধ। শনিবার সন্ধ্যা থেকে প্রধানের পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় জুনিয়র চিকিৎসকরা

এদিন এক প্রতিবাদী জুনিয়র চিকিৎসক বলেন, ‘অধ্যক্ষ সোমবারের মধ্যে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেছে। আমরা আশাবাদী। আমরা জানি, বিভাগীয় প্রধানের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। কিন্তু এতে অগ্রগতি দরকার।’ অন্যদিকে, অধ্যক্ষ পঞ্চানন কুন্ডু জানিয়েছেন, ‘আগেই অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত হয়েছে। একটি রিপোর্টও জমা দেওয়া হবে। থ্রেট কালচার নিয়ে কর্তৃপক্ষ সব সময়ই সরব হয়েছে।’