বাঁকুড়া: কখনও চলেছে গুলি, কখনও কটূক্তি, কখনও বা তীব্র বাদানুবাদ, কখনও আবার বেধড়ক মার। কখনও-কখনও আবার মর্মান্তিক খুন। ভোট বঙ্গে এই ছবিটা খুব একটা অপরিচিত নয় বরং স্বাভাবিক হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষের কাছে। তবে সংখ্যায় নগন্য হলেও ব্যতিক্রম ছবি কিন্তু উঠে আসে। বাঁকুড়া থেকেও উঠে এল ঠিক এমনই ছবি। প্রচারের ফাঁকে শাসক-বিরোধী দুই প্রার্থী একসঙ্গে বসতে দেখা গেল চায়ের আড্ডায়। চলল খোশ মেজাজে গল্প। আর এই ছবিটাই আরও একবার উঠে এল খবরের শিরোনামে।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দলীয় রাজনীতি থাকবেই। প্রত্যেকের মতাদর্শ একে অপরের থেকে ভিন্ন হবে। তবে রাজনীতির কারণে ভোটের সময় বাংলার যে পরিস্থিতি দাঁড়ায় তা এক কথায় নিন্দনীয়। তবে এদিনের বাঁকুড়ার ছবি বলে দিল অন্য কথা। প্রচারের ময়দানে তাঁরা প্রত্যেকেই একে অপরের প্রতিদ্বন্দী। কিন্তু নিজেদের সম্পর্ক তাতে চিড় খায়নি এতটুকুও। প্রচারের ফাঁকে তাই সকলেই এলেন এক চায়ের আড্ডায়। গরম কাপের চায়ে চুমুক দিয়ে হল জমিয়ে আড্ডা। কাকতালীয় নয়, এটাই চেনা ছবি দাবি সব পক্ষের।
বাঁকুড়া পুরসভার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী সঞ্জয় কুন্ডু, বিজেপি প্রার্থী রঞ্জিত মজুমদার ও তৃণমূল প্রার্থী হীরালাল চট্টরাজ। তিনজনেরই বাড়ি পাশাপাশি দুই পাড়ায়। একে অপরের চেনা জানা। তিন দলেরই কর্মী সমর্থকরা মোটামুটি ভাবে সারাবছর একই সঙ্গে আড্ডা দেন। বিভিন্ন উৎসব, সামাজিক কাজ বা বিপদ আপদে একসঙ্গে কোমর বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। নিজেদের মধ্যে সৌহার্দের সেই ছবি বদলায়নি নির্বাচনের মুখেও।
তাই রবিবার প্রচারের ফাঁকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে চা খেতে খেতেই সিপিএম প্রার্থীর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল বিজেপি প্রার্থীর। পাশাপাশি বসে চাও খেলেন দু’জনে। কথাও হল। চা শেষ হওয়ার পর বিজেপি প্রার্থী প্রচারে বেরোতেই সেখানেই কর্মী সমর্থকদের নিয়ে হাজির হলেন তৃণমূল প্রার্থী। সৌজন্যতার তাগিদে সিপিএম প্রার্থীর হাতে নিজহাতে তুলে দিলেন চায়ের কাপ। তারপর দুই বেঞ্চে মুখোমুখি বসে চা খেলেন দুজনে। গল্প হল, কথাও হল। পুর নির্বাচনের ময়দানে যুযুধান তিন শিবিরের তিনজন প্রার্থী বললেন নির্বাচনে লড়াই রাজনৈতিক লড়াই। সে লড়াইয়ে কেন ছাপ পড়বে ব্যক্তিগত সম্পর্কে?
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাঁকুড়া: কখনও চলেছে গুলি, কখনও কটূক্তি, কখনও বা তীব্র বাদানুবাদ, কখনও আবার বেধড়ক মার। কখনও-কখনও আবার মর্মান্তিক খুন। ভোট বঙ্গে এই ছবিটা খুব একটা অপরিচিত নয় বরং স্বাভাবিক হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষের কাছে। তবে সংখ্যায় নগন্য হলেও ব্যতিক্রম ছবি কিন্তু উঠে আসে। বাঁকুড়া থেকেও উঠে এল ঠিক এমনই ছবি। প্রচারের ফাঁকে শাসক-বিরোধী দুই প্রার্থী একসঙ্গে বসতে দেখা গেল চায়ের আড্ডায়। চলল খোশ মেজাজে গল্প। আর এই ছবিটাই আরও একবার উঠে এল খবরের শিরোনামে।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দলীয় রাজনীতি থাকবেই। প্রত্যেকের মতাদর্শ একে অপরের থেকে ভিন্ন হবে। তবে রাজনীতির কারণে ভোটের সময় বাংলার যে পরিস্থিতি দাঁড়ায় তা এক কথায় নিন্দনীয়। তবে এদিনের বাঁকুড়ার ছবি বলে দিল অন্য কথা। প্রচারের ময়দানে তাঁরা প্রত্যেকেই একে অপরের প্রতিদ্বন্দী। কিন্তু নিজেদের সম্পর্ক তাতে চিড় খায়নি এতটুকুও। প্রচারের ফাঁকে তাই সকলেই এলেন এক চায়ের আড্ডায়। গরম কাপের চায়ে চুমুক দিয়ে হল জমিয়ে আড্ডা। কাকতালীয় নয়, এটাই চেনা ছবি দাবি সব পক্ষের।
বাঁকুড়া পুরসভার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী সঞ্জয় কুন্ডু, বিজেপি প্রার্থী রঞ্জিত মজুমদার ও তৃণমূল প্রার্থী হীরালাল চট্টরাজ। তিনজনেরই বাড়ি পাশাপাশি দুই পাড়ায়। একে অপরের চেনা জানা। তিন দলেরই কর্মী সমর্থকরা মোটামুটি ভাবে সারাবছর একই সঙ্গে আড্ডা দেন। বিভিন্ন উৎসব, সামাজিক কাজ বা বিপদ আপদে একসঙ্গে কোমর বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। নিজেদের মধ্যে সৌহার্দের সেই ছবি বদলায়নি নির্বাচনের মুখেও।
তাই রবিবার প্রচারের ফাঁকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে চা খেতে খেতেই সিপিএম প্রার্থীর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল বিজেপি প্রার্থীর। পাশাপাশি বসে চাও খেলেন দু’জনে। কথাও হল। চা শেষ হওয়ার পর বিজেপি প্রার্থী প্রচারে বেরোতেই সেখানেই কর্মী সমর্থকদের নিয়ে হাজির হলেন তৃণমূল প্রার্থী। সৌজন্যতার তাগিদে সিপিএম প্রার্থীর হাতে নিজহাতে তুলে দিলেন চায়ের কাপ। তারপর দুই বেঞ্চে মুখোমুখি বসে চা খেলেন দুজনে। গল্প হল, কথাও হল। পুর নির্বাচনের ময়দানে যুযুধান তিন শিবিরের তিনজন প্রার্থী বললেন নির্বাচনে লড়াই রাজনৈতিক লড়াই। সে লড়াইয়ে কেন ছাপ পড়বে ব্যক্তিগত সম্পর্কে?