বাঁকুড়া: কিছুদিন আগে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করেছিলেন আসানসোলের তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা (Shatrughna Sinha)। এবার দিলীপ ঘোষ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বললেন, “আমি দিলীপবাবুকে ভালবাসি।” একইসঙ্গে বিজেপি যে তাঁর ‘পুরনো পরিবার’ সে কথাও এদিন বলেন শত্রুঘ্ন। বাঁকুড়ার বড়জোড়ায় সম্প্রতি সভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই বড়জোড়ায় শনিবার সভা করেন তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা। বিজেপির পর তৃণমূলের এই সভা নিয়ে রাজনৈতিক চর্চা তুঙ্গে। শনিবার সকালে কলকাতায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে বিজেপির সর্বভারতী সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “একমাত্র ওর নামেই এখনও কোনও বদনাম নেই। তাই ওর মুখ যতটা বেশি সম্ভব ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে বেশিদিন তৃণমূলের সঙ্গে থাকলে সেটাও বলবে মানুষ। আমরা যেদিন যেখানে মিটিং করছি, পরের দিন ওরা সেখানে করছে। মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। কারণ মানুষ বেরিয়ে আসছে তো সাহস করে। ওরা এ ভাবে বেশিদিন সফল হতে পারবে না।”
দিলীপ ঘোষের সেই বক্তব্যের পাল্টাই এদিন সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহাকে বলতে শোনা যায়, “আমি কখনওই ব্যক্তি বিরোধিতায় কিছু বলি না। আমি সবসময় ইস্যু নিয়ে কথা বলি। আজই শুনলেন আমি বললাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমি যথাযথ সম্মান দেখিয়েই কথা বলি। এটাই আমার অভ্যাস। আমি দিলীপবাবুকে ভালবাসি। আমি সকলকে চিনি এখানে। আমি বিজেপিতে ছিলাম আগে। ওটা আমার প্রথম পরিবারের মতো ছিল। তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে, দায়িত্ববোধের সঙ্গে, নির্দিষ্ট করে বলতে পারি আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আছি, তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আছি।”
এর আগে কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র প্রশংসা করতে গিয়ে শত্রুঘ্ন সিনহা রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করেন। ‘বিহারীবাবু’কে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘দেশের জননেত্রী নিঃসন্দেহে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, তবে ‘ইউথ আইকন রাহুল গান্ধী’। ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় রাহুলের ভূয়সী প্রশংসা শোনা যায় তাঁর মুখে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও প্রশংসা করেছিলেন শত্রুঘ্ন।
বাঁকুড়া: কিছুদিন আগে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করেছিলেন আসানসোলের তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা (Shatrughna Sinha)। এবার দিলীপ ঘোষ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বললেন, “আমি দিলীপবাবুকে ভালবাসি।” একইসঙ্গে বিজেপি যে তাঁর ‘পুরনো পরিবার’ সে কথাও এদিন বলেন শত্রুঘ্ন। বাঁকুড়ার বড়জোড়ায় সম্প্রতি সভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই বড়জোড়ায় শনিবার সভা করেন তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা। বিজেপির পর তৃণমূলের এই সভা নিয়ে রাজনৈতিক চর্চা তুঙ্গে। শনিবার সকালে কলকাতায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে বিজেপির সর্বভারতী সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “একমাত্র ওর নামেই এখনও কোনও বদনাম নেই। তাই ওর মুখ যতটা বেশি সম্ভব ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে বেশিদিন তৃণমূলের সঙ্গে থাকলে সেটাও বলবে মানুষ। আমরা যেদিন যেখানে মিটিং করছি, পরের দিন ওরা সেখানে করছে। মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। কারণ মানুষ বেরিয়ে আসছে তো সাহস করে। ওরা এ ভাবে বেশিদিন সফল হতে পারবে না।”
দিলীপ ঘোষের সেই বক্তব্যের পাল্টাই এদিন সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহাকে বলতে শোনা যায়, “আমি কখনওই ব্যক্তি বিরোধিতায় কিছু বলি না। আমি সবসময় ইস্যু নিয়ে কথা বলি। আজই শুনলেন আমি বললাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমি যথাযথ সম্মান দেখিয়েই কথা বলি। এটাই আমার অভ্যাস। আমি দিলীপবাবুকে ভালবাসি। আমি সকলকে চিনি এখানে। আমি বিজেপিতে ছিলাম আগে। ওটা আমার প্রথম পরিবারের মতো ছিল। তবে আমি দৃঢ়তার সঙ্গে, দায়িত্ববোধের সঙ্গে, নির্দিষ্ট করে বলতে পারি আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আছি, তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আছি।”
এর আগে কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র প্রশংসা করতে গিয়ে শত্রুঘ্ন সিনহা রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করেন। ‘বিহারীবাবু’কে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘দেশের জননেত্রী নিঃসন্দেহে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, তবে ‘ইউথ আইকন রাহুল গান্ধী’। ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় রাহুলের ভূয়সী প্রশংসা শোনা যায় তাঁর মুখে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও প্রশংসা করেছিলেন শত্রুঘ্ন।