AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cooch Behar: “আমাদের জন্য অনেকের কামাই হত না…”, ছেলে-খুনে ‘তৃণমূলী-কোন্দলে’ ইঙ্গিত বাবার

Cooch Behar TMC: শনিবার দুপুরে পুণ্ডিবাড়িতে হাটে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন ডায়াগুড়ির পঞ্চায়েত প্রধান কুন্তলা রায়ের ছেলে অমর রায়। জানা যায়, চালক-সহ গাড়ি নিয়েই বাজারে পৌঁছন তিনি। এরপর হঠাৎ করেই দু'টি বাইকে চেপে এসে কিছু দুষ্কৃতী ঘিরে ফেলে তাকে।

Cooch Behar: আমাদের জন্য অনেকের কামাই হত না..., ছেলে-খুনে 'তৃণমূলী-কোন্দলে' ইঙ্গিত বাবার
নিহতের বাবাImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Aug 13, 2025 | 3:36 PM
Share

কোচবিহার: এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা। কোচবিহারে পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলের খুনে পরতে পরতে রহস্য, অন্ধকার। রাজনৈতিক খুন নাকি ব্যবসায়ীক প্রতিদ্বন্দ্বীতা? এই প্রশ্নই এখন উড়ে বেড়াচ্ছে সেখানে। আর সেই আবহে বিস্ফোরক নিহত অমর রায়ের বাবা মহিম চন্দ্র রায়।

এদিন তিনি বলেন, “আমি দলের জেলা সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু গতরাতে তাঁকে ফোনে পাইনি। আজ (রবিবার) দেখা হয়েছে। আমি ওনাকে জানিয়ে দিয়েছি, আমার কিছু বলার রয়েছে। সবটাই ব্যক্তিগত। পরে সবাইকে জানাব।”

তাঁর সংযোজন, “অঞ্চলে যদি কোনও নেতা-নেত্রী খাওয়া-দাওয়ার চেষ্টা করে, আমরা তার সম্পূর্ণ বিরোধিতা করে থাকি। এবার কারওর হয়তো স্বার্থে আঘাত লেগেছে। আমাদের জন্য কারওর কামাই হচ্ছে না। কোনও নেতা-নেত্রী পয়সা চায়, আমরা দিতাম না। এটাও হতে পারে। এই ধরনের একটা ব্যাপার রয়েছেই।”

উল্লেখ্য়, শনিবার দুপুরে পুণ্ডিবাড়িতে হাটে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন ডায়াগুড়ির পঞ্চায়েত প্রধান কুন্তলা রায়ের ছেলে অমর রায়। জানা যায়, চালক-সহ গাড়ি নিয়েই বাজারে পৌঁছন তিনি। এরপর হঠাৎ করেই দু’টি বাইকে চেপে এসে কিছু দুষ্কৃতী ঘিরে ফেলে তাকে। পরপর চলে কয়েকটি গুলি। স্থানীয়রা দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়ে রয়েছে পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলে দেহ। তড়িঘড়়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন

এবার সেই মৃত্য়ুতেই দলের মধ্য়ে চলা কোন্দলের দিকেই যেন ইঙ্গিত নিহতের বাবার। পাশাপাশি, একটি ফোন কলের কথাও বলেন তিনি। অমরের বাবা জানান, “গতকাল আমায় একজন এসে বললেন, অমর হাটে যাওয়ার সময় একটা ফোন এসেছিল। জানতে চাওয়া কোথায় যাচ্ছে সে।”