Balurghat: চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ, মৃত্যু বিজেপি নেত্রীর

Rupak Sarkar | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Sep 24, 2024 | 3:32 PM

BJP: জানা গিয়েছে,মামনি বর্মণ পেশায় কাপড় ব্যবসায়ী। স্বামী পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়ে বিছানাগত। এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। স্থানীয় ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন বিজেপি মেম্বার ছিলেন তিনি। বর্তমানে মহিলা বিজেপির মণ্ডল সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গতকাল বালুরঘাট থানা শুদ্ধিকরণ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মামনি বর্মণ।

Balurghat: চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ, মৃত্যু বিজেপি নেত্রীর
বালুরঘাটে উত্তেজনা, মৃত্যু বিজেপি নেত্রীর
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

বালুরঘাট: চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ। মৃত্যু বিজেপির প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যা। মৃতের নাম মামনি বর্মণ (৩০)। বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরামে। সোমবার গভীর রাতে পেট ব্যথা নিয়ে বালুরঘাট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হন। মঙ্গলবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর।

মৃতের পরিবারের দাবি, ভুল ইঞ্জেকশন দেওয়ার কারণে ও চিকিৎসক দেরিতে আসার জেরে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এদিকে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে এদিন প্রথম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের মহিলা সার্জিক্যাল বিক্ষোভ দেখায় পরিবারের লোকজন। পরে হাসপাতাল সুপার অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি নেতৃত্বরা। সেই বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার,যুব সভাপতি শুভ চক্রবর্তী,মহিলা মোর্চার জেলা সভানেত্রী ষষ্ঠী বসাক ভট্টাচার্য সহ অন্যান্যরা। এনিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে চলেছে পরিবার। বারংবার এমন ঘটনা হাসপাতালে ঘটায় অভিযোগ ওঠা চিকিৎসক ও হাসপাতাল সুপারের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্বরা ৷ এ দিকে, এনিয়ে অভিযোগ পেলে পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন হাসপাতাল সুপার কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বাগ। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঘটনাস্থলে মোতায়েন রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।

জানা গিয়েছে,মামনি বর্মণ পেশায় কাপড় ব্যবসায়ী। স্বামী পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়ে বিছানাগত। এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। স্থানীয় ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন বিজেপি মেম্বার ছিলেন তিনি। বর্তমানে মহিলা বিজেপির মণ্ডল সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। গতকাল বালুরঘাট থানা শুদ্ধিকরণ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মামনি বর্মণ। বিজেপি-র সক্রিয় কর্মীর পাশাপাশি গ্রামে গ্রামে কাপড় বিক্রি করতেন। পুজোর জন্য শাড়ি তুলেছিলেন। পুরো সংসারের দ্বায়িত্ব তাঁর উপর ছিল।

গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ জেলা হাসপাতালের চিকিৎসকরা সব অপদার্থ। ভাল চিকিৎসককে থাকতে দেয় না। জেলা বিজেপি সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, “পেট ব্যথায় বালুরঘাট হাসপাতালে ভর্তি হয়। কিন্তু ডাক্তারবাবু আসেননি। তারপর নার্সদের দেওয়া একটা ইঞ্জেকশন দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মারা যান।”

Next Article