তপন: শুক্রবারের পর শনিবার ফের উদ্ধার হল দেহ মৃতদেহ (Deadbody Recover)। এবারও ধানের ক্ষেত থেকে উদ্ধার হল দেহ। ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। গতকাল এক ক্ষত-বিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় ধানজমি থেকে। সেই খুন এতটাই নৃশংস ছিল যে খোদ পরিবারের সদস্যরা চিনতে পারেননি প্রথমে তাঁকে। আর এবার ফের আরও এক ব্যক্তির মৃত্যুতে উদ্বেগে জেলা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম গণেশ মার্ডি (৪৫)। বাড়ি তপনের হরসুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুলচন্দ্রিয়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে গ্রামের পাশের সরিষা ক্ষেতে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। এরপর খবর দেওয়া হয় তপন থানার অন্তর্গত রামপুর ফাঁড়ির পুলিশকে। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠায়। পাশাপাশি পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
তবে মনে করা হচ্ছে মদ্যপ অবস্থায় জমিতে পড়ে গিয়ে ঠাণ্ডার কারণে মৃত্যু হয়েছে তার। যদিও ঠিক কীভাবে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিকে এমন ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, “সকাল নাগাদ শুনি মারা গিয়েছে। মনে হচ্ছে নেশা করেছিলেন। সেই কারণে হুঁশ রাখতে পারেননি। তারপর আবার ঠাণ্ডা। তাই শীত আর অতিরিক্ত নেশার কারণেই মৃত্যু হয়েছে।” আরও এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “সকালবেলা দোকান যাচ্ছিলাম। প্রথমে বুঝতে পারিনি। মাঠের ধারেই পড়ে ছিলেন। তখনও বুঝিনি। ওর মা কে খবর দিই। অনেক ডাকাডাকির পরও যখন দেখলাম উঠছে না বুঝি আর নেই।মারা গিয়েছে।”
প্রসঙ্গত, গতকাল ধারালো অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ মেরে খুন করা হয় বৃদ্ধকে। নৃশংসভাবে খুন করা হল তাঁকে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শিবরামপুর বটতলা এলাকার ঘটনা। শুক্রবার বিকেলে শিবরামপুর বটতলা এলাকায় মাঠ থেকে ক্ষতবিক্ষত দেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতের নাম তরিৎ বর্মণ (৬৭)। তাঁর বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজিপুর এলাকায়।
বাংলা টেলিভিশনেদর প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
তপন: শুক্রবারের পর শনিবার ফের উদ্ধার হল দেহ মৃতদেহ (Deadbody Recover)। এবারও ধানের ক্ষেত থেকে উদ্ধার হল দেহ। ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। গতকাল এক ক্ষত-বিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় ধানজমি থেকে। সেই খুন এতটাই নৃশংস ছিল যে খোদ পরিবারের সদস্যরা চিনতে পারেননি প্রথমে তাঁকে। আর এবার ফের আরও এক ব্যক্তির মৃত্যুতে উদ্বেগে জেলা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম গণেশ মার্ডি (৪৫)। বাড়ি তপনের হরসুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুলচন্দ্রিয়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে গ্রামের পাশের সরিষা ক্ষেতে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। এরপর খবর দেওয়া হয় তপন থানার অন্তর্গত রামপুর ফাঁড়ির পুলিশকে। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠায়। পাশাপাশি পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
তবে মনে করা হচ্ছে মদ্যপ অবস্থায় জমিতে পড়ে গিয়ে ঠাণ্ডার কারণে মৃত্যু হয়েছে তার। যদিও ঠিক কীভাবে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিকে এমন ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, “সকাল নাগাদ শুনি মারা গিয়েছে। মনে হচ্ছে নেশা করেছিলেন। সেই কারণে হুঁশ রাখতে পারেননি। তারপর আবার ঠাণ্ডা। তাই শীত আর অতিরিক্ত নেশার কারণেই মৃত্যু হয়েছে।” আরও এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “সকালবেলা দোকান যাচ্ছিলাম। প্রথমে বুঝতে পারিনি। মাঠের ধারেই পড়ে ছিলেন। তখনও বুঝিনি। ওর মা কে খবর দিই। অনেক ডাকাডাকির পরও যখন দেখলাম উঠছে না বুঝি আর নেই।মারা গিয়েছে।”
প্রসঙ্গত, গতকাল ধারালো অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ মেরে খুন করা হয় বৃদ্ধকে। নৃশংসভাবে খুন করা হল তাঁকে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শিবরামপুর বটতলা এলাকার ঘটনা। শুক্রবার বিকেলে শিবরামপুর বটতলা এলাকায় মাঠ থেকে ক্ষতবিক্ষত দেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতের নাম তরিৎ বর্মণ (৬৭)। তাঁর বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজিপুর এলাকায়।