বালুরঘাট: ভয়ঙ্কর ঘটনার সাক্ষী থাকল বালুরঘাট। ধারালো অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ বৃদ্ধকে। নৃশংসভাবে খুন করা হল তাঁকে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শিবরামপুর বটতলা এলাকার ঘটনা। শুক্রবার বিকেলে শিবরামপুর বটতলা এলাকায় মাঠ থেকে ক্ষতবিক্ষত দেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতের নাম তরিৎ বর্মণ (৬৭)। তাঁর বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজিপুর এলাকায়।
তরিৎ বর্মণ পেশায় পরিযায়ী শ্রমিক। একমাস আগে বাড়িতে ফিরেছেন তিনি। এরপর আর কাজের জন্য বাইরে যাননি। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধে থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ওই বৃদ্ধ। চা খেতে যাচ্ছেন বলে বের হন। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। এরপর আজ উদ্ধার হয় তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ। খুনের ভয়াবহতা এতটাই বেশি ছিল যে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে চিনতেই পারেননি তরিৎবাবুকে। গোট মুখে কেটে দেওয়া হয়েছে তার। মৃতের পাশ থেকে উদ্ধার হয়েছে মোবাইল, জামা কাপড়।
পরিবার থেকে স্থানীয়দের দাবি ওই বৃদ্ধকে খুন করা হয়েছেম তবে কি কারণে এই খুন তা নিয়ে ধন্দে পরিবার থেকে পুলিশ। অন্য কোথাও খুন করে ঘটনাস্থলে ফেলে দেওয়া হয়েছে কিনা পুরো ঘটনার তদন্তে নেমেছে বালুরঘাট থানার পুলিশ। এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “আমরা এতদিন ধরে এই এলাকায় আছি এত নৃশংস ঘটনা দেখিনি। আজ দুপরে ঘরেই ছিলাম। হই হট্টোগোল শুনে বেরিয়ে এসে দেখি এই অবস্থা। কী কারণে হয়েছে বলতে পারব না।” অন্যদিকে মৃতের ছেলে জানান, “আমার বাবা গতকাল চা খেতে বাইরে বেরিয়েছিলেন। তারপর আর ফেরেননি। তারপর খুঁজতে-খুঁজতে অবশেষে দেখলাম এই অবস্থা। কীসের জন্য হয়েছে, কে মেরছে কিছুই বলতে পারব না। এতদিন ধরে আছি কখনও তো এমন দেখিনি। বুঝতে পারছি না কার এই ঘটনা ঘটালো। পুলিশ তদন্ত করছে। বাকিটা তদন্তের পরই জানা যাবে। ”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বালুরঘাট: ভয়ঙ্কর ঘটনার সাক্ষী থাকল বালুরঘাট। ধারালো অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ বৃদ্ধকে। নৃশংসভাবে খুন করা হল তাঁকে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শিবরামপুর বটতলা এলাকার ঘটনা। শুক্রবার বিকেলে শিবরামপুর বটতলা এলাকায় মাঠ থেকে ক্ষতবিক্ষত দেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতের নাম তরিৎ বর্মণ (৬৭)। তাঁর বাড়ি বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজিপুর এলাকায়।
তরিৎ বর্মণ পেশায় পরিযায়ী শ্রমিক। একমাস আগে বাড়িতে ফিরেছেন তিনি। এরপর আর কাজের জন্য বাইরে যাননি। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধে থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ওই বৃদ্ধ। চা খেতে যাচ্ছেন বলে বের হন। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। এরপর আজ উদ্ধার হয় তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ। খুনের ভয়াবহতা এতটাই বেশি ছিল যে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে চিনতেই পারেননি তরিৎবাবুকে। গোট মুখে কেটে দেওয়া হয়েছে তার। মৃতের পাশ থেকে উদ্ধার হয়েছে মোবাইল, জামা কাপড়।
পরিবার থেকে স্থানীয়দের দাবি ওই বৃদ্ধকে খুন করা হয়েছেম তবে কি কারণে এই খুন তা নিয়ে ধন্দে পরিবার থেকে পুলিশ। অন্য কোথাও খুন করে ঘটনাস্থলে ফেলে দেওয়া হয়েছে কিনা পুরো ঘটনার তদন্তে নেমেছে বালুরঘাট থানার পুলিশ। এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “আমরা এতদিন ধরে এই এলাকায় আছি এত নৃশংস ঘটনা দেখিনি। আজ দুপরে ঘরেই ছিলাম। হই হট্টোগোল শুনে বেরিয়ে এসে দেখি এই অবস্থা। কী কারণে হয়েছে বলতে পারব না।” অন্যদিকে মৃতের ছেলে জানান, “আমার বাবা গতকাল চা খেতে বাইরে বেরিয়েছিলেন। তারপর আর ফেরেননি। তারপর খুঁজতে-খুঁজতে অবশেষে দেখলাম এই অবস্থা। কীসের জন্য হয়েছে, কে মেরছে কিছুই বলতে পারব না। এতদিন ধরে আছি কখনও তো এমন দেখিনি। বুঝতে পারছি না কার এই ঘটনা ঘটালো। পুলিশ তদন্ত করছে। বাকিটা তদন্তের পরই জানা যাবে। ”