Dinhata Deadbody Recover: বাইরে গিয়েছিলেন মেয়ে, বাড়ি ফিরে ঠাকুমা আর বাবাকে দেখে শিউরে উঠলেন!

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 13, 2022 | 5:12 PM

Dinhata: ফিরে এসে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। পরে প্রতিবেশীদের আনেন। এরপর দরজা খুলতেই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখেন প্রত্যেকে।

Follow Us

দিনহাটা: দিনহাটায় একই ঘর থেকে উদ্ধার হল মা-ছেলের দেহ। গোটা ঘটনায় শোকের নেমে এসেছে ছায়া এলাকায়। ঠিক কী কারণে দুজনে এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিলেন, তা কেউই ভেবে উঠতে পারছেন না। স্বাভাবিক কারণেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। রবিবার সকালে পরিবারের সদস্যরা শোওয়ার ঘর থেকে মা ও ছেলের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনা তদন্ত শুরু করে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃতের নাম মৃত দু’জন হলেন রসমেলা বর্মণ ও অমূল্য বর্মণ। এদিন, সকালে বাড়ির কোনও কাজের জন্য বাইরে গিয়েছিলেন অমূল্যর মেয়ে। ফিরে এসে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। পরে প্রতিবেশীদের আনেন। এরপর দরজা খুলতেই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখেন প্রত্যেকে। কান্নায় ভেঙে পড়ে অমূল্যবাবুর মেয়ে। সে জানিয়েছে, এদিন সকাল ৮ টা পর্যন্ত সে তার বাবাকে বাড়িতে স্বাভাবিক অবস্থাতেই দেখেছে। এমনকী তার দিদাও সকালে বাজারে গিয়েছিল। ঠাকুমা বাড়ি ফিরলে সে একটু বাইরে যায়। ফিরে এসেই এই মর্মান্তির ঘটনার সম্মুখীন। অমূল্যর মেয়ে বলেন, “আমি ভোর বেলায়ও বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তারপর খাবার বানাতে বানাতে কাজের জন্য একটু বেরিয়ে ছিলাম। এসে দেখি ঘরের দরজা বন্ধ। অনকবার ধাক্কা-ধাক্কি করেও দরজা খোলেনি কেউ। তরপর দেখলাম এই অবস্থা।”

পরিবারের লোকজন এবং পাড়া-প্রতিবেশী সূত্রে জানা গিয়েছে, অমূল্য বর্মণ ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েন। দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে ছিলেন তিনি। ফলে হতাশার জেরেই তিনি এই ঘটনা ঘটালেন কিনা তা পরিষ্কার নয়। তবে একইসঙ্গে তাঁর মাও কেন তিনি আত্মঘাতী হলেন, তারও কোনও ব্যাখ্যা মিলছে না। পুলিশ আপাতত মৃতদেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

দিনহাটা: দিনহাটায় একই ঘর থেকে উদ্ধার হল মা-ছেলের দেহ। গোটা ঘটনায় শোকের নেমে এসেছে ছায়া এলাকায়। ঠিক কী কারণে দুজনে এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিলেন, তা কেউই ভেবে উঠতে পারছেন না। স্বাভাবিক কারণেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। রবিবার সকালে পরিবারের সদস্যরা শোওয়ার ঘর থেকে মা ও ছেলের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনা তদন্ত শুরু করে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃতের নাম মৃত দু’জন হলেন রসমেলা বর্মণ ও অমূল্য বর্মণ। এদিন, সকালে বাড়ির কোনও কাজের জন্য বাইরে গিয়েছিলেন অমূল্যর মেয়ে। ফিরে এসে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। পরে প্রতিবেশীদের আনেন। এরপর দরজা খুলতেই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখেন প্রত্যেকে। কান্নায় ভেঙে পড়ে অমূল্যবাবুর মেয়ে। সে জানিয়েছে, এদিন সকাল ৮ টা পর্যন্ত সে তার বাবাকে বাড়িতে স্বাভাবিক অবস্থাতেই দেখেছে। এমনকী তার দিদাও সকালে বাজারে গিয়েছিল। ঠাকুমা বাড়ি ফিরলে সে একটু বাইরে যায়। ফিরে এসেই এই মর্মান্তির ঘটনার সম্মুখীন। অমূল্যর মেয়ে বলেন, “আমি ভোর বেলায়ও বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তারপর খাবার বানাতে বানাতে কাজের জন্য একটু বেরিয়ে ছিলাম। এসে দেখি ঘরের দরজা বন্ধ। অনকবার ধাক্কা-ধাক্কি করেও দরজা খোলেনি কেউ। তরপর দেখলাম এই অবস্থা।”

পরিবারের লোকজন এবং পাড়া-প্রতিবেশী সূত্রে জানা গিয়েছে, অমূল্য বর্মণ ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েন। দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে ছিলেন তিনি। ফলে হতাশার জেরেই তিনি এই ঘটনা ঘটালেন কিনা তা পরিষ্কার নয়। তবে একইসঙ্গে তাঁর মাও কেন তিনি আত্মঘাতী হলেন, তারও কোনও ব্যাখ্যা মিলছে না। পুলিশ আপাতত মৃতদেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article