AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সংক্রমণ রুখতে হিমশিম বাংলা, করোনা রোগীর সঙ্গে একই ওয়ার্ডে বাড়ির লোকও

সম্প্রতি এক রোগী এখানে করোনার (COVID-19) উপসর্গ নিয়ে আসেন। তিন দিন আগে তাঁর রিপোর্ট পজিটিভ আসে।

সংক্রমণ রুখতে হিমশিম বাংলা, করোনা রোগীর সঙ্গে একই ওয়ার্ডে বাড়ির লোকও
নিজস্ব চিত্র।
| Updated on: Apr 25, 2021 | 8:19 PM
Share

হুগলি: করোনার (COVID-19) উথালপাথাল ঢেউ চলছে রাজ্যজুড়ে। বাঁচার একটাই পথ, সচেতনতা। অথচ সে গুড়ে বালি ঢেলে করোনা রোগীর সঙ্গে একই ওয়ার্ডে দেদার শুয়ে-বসে থাকছেন বাড়ির লোক। ভয়াবহ এই চিত্র দেখা গেল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া সদর হাসপাতালে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও মেনে নিয়েছে এমনটা ঘটেছে। কিন্তু তাদের কথা কেউ শুনছে না বলেই দায় সেরেছে কর্তৃপক্ষ।

ইমামবাড়া সদর হাসপাতাল। বহু পুরনো এই হাসপাতালের তিন তলায় রয়েছে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইলনেস বা সারি ওয়ার্ড। কোভিড উপসর্গ রয়েছে এমন রোগীদের এই ওয়ার্ডে রাখা হয়। যদি রিপোর্ট পজিটিভ আসে তা হলে সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী সংক্রমিতকে সেফ হোম কিংবা ব্যান্ডেলের ইএসআই কোভিড হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

আরও পড়ুন: ইভিএম নিতে এসে হঠাৎই শরীর অস্থির করতে থাকে, গাড়ি অবধি তোলার আগেই সব শেষ!

অভিযোগ, সম্প্রতি এক রোগী এখানে করোনার উপসর্গ নিয়ে আসেন। তিন দিন আগে তাঁর রিপোর্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু এরপরও ওই রোগীকে সারি ওয়ার্ডেই রাখা হয়েছে। শুধু ওই রোগীই নন, সেখানে রয়েছেন তাঁর পরিবারের লোকও। এর ফলে বাকিদের মধ্যেও সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকছে। যদিও ইমামবাড়া সদর হাসপাতালের সুপার উজ্জ্বলেন্দুবিকাশ মণ্ডলের বক্তব্য, “হাসপাতালের এক নার্সের ছেলে ওই কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তি। বার বার বলা হলেও তাঁকে সরানো যায়নি। সেফ হোমে যেতে বললেও যাননি।” প্রশ্ন উঠছে কী ভাবে সরকারি হাসপাতালে এমন বেনিয়ম চলতে পারে। যদিও সুপারের সংযোজন, “এবার জোর করেই ওকে এখান থেকে পাঠাতে হবে।”