AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Hindmotor: আজও আছে সাসপেনশনের নোটিস, অনিশ্চয়তায় হিন্দমোটরের কর্মীরা

Hindmotor: রাজ্য সরকার দিয়েছিল শিল্পের জন্য তাই তারা শিল্পের জন্য আবার নিয়ে নিয়েছে। কোম্পানি এখনও লকআউট করেনি, এখনও সাসপেনশন অব ওয়ার্কসের নোটিস রয়েছে বলেও জানান ওই শ্রমিক।

Hindmotor:  আজও আছে সাসপেনশনের নোটিস, অনিশ্চয়তায় হিন্দমোটরের কর্মীরা
কারখানায় বসল নিরাপত্তারক্ষীImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 18, 2025 | 12:35 AM
Share

শ্রীরামপুর: ২০১৪ সালে হিন্দমোটর কারখানায় ‘সাসপেনশন অব ওয়ার্ক’-এর নোটিস পড়েছিল। কারখানার ৩৯৫ একর জমি অধিগ্রহণ করে রাজ্য সরকার। কয়েকদিন আগে অধিগৃহীত জমি মেট্রো রেল ও এসি রেকের কোচ তৈরির কারখানার জন্য দীর্ঘমেয়াদি লিজে টিটাগড় ওয়াগনকে দেয়। বুধবার সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়, হিন্দমোটরের ৩৯৫ একর জমি অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত সঠিক।

রাজকুমার শাহ নামে এক শ্রমিক জানান, এখানে যদি সেট বা মেশিনপত্র থাকত তাহলে হয়ত অধিগ্রহণ করত না সরকার। কিন্তু পুরো ফাঁকা মাঠ হয়ে গিয়েছে। রাজ্য সরকার দিয়েছিল শিল্পের জন্য তাই তারা শিল্পের জন্য আবার নিয়ে নিয়েছে। কোম্পানি এখনও লকআউট করেনি, এখনও সাসপেনশন অব ওয়ার্কসের নোটিস রয়েছে বলেও জানান ওই শ্রমিক।

হুগলি শ্রীরামপুর জেলা তৃণমূল সহ সভাপতি স্বপন দাস বলেন, “এই শিল্পের জমিতে শিল্প হবে এটাই সঠিক। শিল্পের জমিতে শিল্প হোক ছোট বড় মাঝারি সে যাই হোক মানুষ কাজ পেলে তবেই হাউসিং এ থাকতে পারবে। এখানে রেলের কোচ ফ্যাক্টরি হবে তার সঙ্গে বহু আনুষঙ্গিক আরও ছোট ছোট ফ্যাক্টরি হবে, যেখানে মানুষ কাজ পাবে। শিল্পপতিদের কাছেও একটা ভাল বার্তা যাবে, শিল্পের জমিতে শিল্প হলে। যারা জমি দিয়েছে আজ তারা খুশি হবে, কারণ তারা চেয়েছিলেন যে তাদের দেওয়া জমিতে শিল্প হোক এখন সেটাই হবে।”

শ্রীরামপুরের বিজেপি সাংগঠনিক জেলার সদস্য পঙ্কজ রায় বলেন, “কোর্টের ওপরে কেউ নেই। যে পরিবারগুলো এখনও হিন্দমোটরে থাকে, তাদের আলো জল নেই। সেই জন্য কোর্টের কাছে গিয়েছিলাম, কিন্তু কোনও সহযোগিতা পাইনি।” তিনি মনে করেন, কোর্টের উচিত যাদের এখনও চাকরি আছে, তাদের দিকে নজর দেওয়া। বিজেপি নেতার দাবি, টীটাগড় ওয়াগন হিন্দ মোটর এবং রাজ্য সরকার এবং স্থানীয় নেতৃত্বদের সকলেরই হাত রয়েছে এই কারখানাকে ফাঁকা মাঠ বানিয়ে দেওয়ার পিছনে।