Kalyan Banerjee And Abhijit Gangopadhyay: ‘তোকে মারব, তোকে মারব বলে তেড়ে আসেন অভিজিৎ’, বোতল ছোড়ার অভিযোগ উড়িয়ে কল্যাণ বললেন, ‘আমার নিশানা পারফেক্ট হয়’

Sanath Majhi | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 30, 2024 | 9:18 AM

Kalyan Banerjee And Abhijit Gangopadhyay: মঙ্গলবার ডানকুনির কালিপুর চৌমাথা অধিবাসীবৃন্দের শ্যামাপুজোর উদ্বোধনে পৌঁছন কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়। সেখান থেকেই এই ঘটনার প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। কল্যাণের বক্তব্য, "এক কংগ্রেস এমপি-র সঙ্গে কথা কাটাকাটি হচ্ছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের।

Kalyan Banerjee And Abhijit Gangopadhyay: তোকে মারব, তোকে মারব বলে তেড়ে আসেন অভিজিৎ, বোতল ছোড়ার অভিযোগ উড়িয়ে কল্যাণ বললেন, আমার নিশানা পারফেক্ট হয়
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

ডানকুনি: ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠকে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে মেজাজ হারিয়ে বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দিকে কাচের বোতল ছুড়ে মারেন। তেমনটাই অভিযোগ করেছেন অভিজিৎ। যদিও তা মানতে নারাজ কল্যাণ। তাঁর বক্তব্য, তিনি বোতল ছোড়েননি। শুধুমাত্র বোতল ঠুকেছিলেন। তাঁর নিশানা একদম ‘পারফেক্ট’ হয়।

মঙ্গলবার ডানকুনির কালিপুর চৌমাথা অধিবাসীবৃন্দের শ্যামাপুজোর উদ্বোধনে পৌঁছন কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়। সেখান থেকেই এই ঘটনার প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। কল্যাণের বক্তব্য, “এক কংগ্রেস এমপি-র সঙ্গে কথা কাটাকাটি হচ্ছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। সেই সময় ওঁকে প্রশ্ন করি কেন এত চিৎকার করছেন? প্রশ্ন করা মাত্রই আমার মা,বাবা,স্ত্রী-কে নিয়ে গালিগালাজ করেন করেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রতিবাদ করলে মারতে উদ্যত হন তিনি। বলেন তোকে মারব, তোকে মারব। একজন বিচারপতির কী ভাষা! চেয়ারম্যান সেই সময় ছিলেন না। আমার হাতে জলের বোতল ছিল। আমি টেবিলে ঠুকে ভেঙেছি আমার হাত কেটে যায়। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে বোতল ছোড়ার। আমি বোতল ছুরিনি ।আমার নিশানা পারফেক্ট হয়।”

এখানেই শেষ নয়, কল্যাণ এ দিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কীভাবে বিচারপতি হয়েছেন সেই ‘ইতিহাস’-ও তুলে ধরেন। বলেন, “কোনও গুণ নেই বিচারপতি হওয়ার। তিনি বলেন, “ওঁর দুই বন্ধু একসময় হাইকোর্টের জজ ছিলেন। তাই উনিও জজ হয়েছিলেন। আমি এখনও চ্যালেঞ্জ করছি। আধ ঘণ্টা উনি সুপ্রিম কোর্টে এসে কোনও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তর্ক-বিতর্ক করুন। আমিও দেখতে চাই। উনি ষাট হাজার লোকের চাকরি খেয়েছিলেন। আর আমি এই ষাট হাজারের চাকরি সুপ্রিম কোর্ট থেকে বাঁচিয়ে এনেছি। ওঁর রাগ প্রচুর আমার উপর। কিছুই তো জানেন না…। এমনকী এজি কিশোর দত্তকে যাতা বলে অপমান করেছিলেন। পরে আবার ক্ষমা চান।”

 

Next Article