Arambag: হাসপাতালে ঢুকলেই গা ছমছম, গত কয়েকদিনে টের পেয়েছেন অনেকেই…

Tanmoy Bairagi | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 30, 2024 | 11:54 AM

Arambag: হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরাও জানান, হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকলে জেনারেটরের ব্যবস্থা নেই। বাইরের একটা জেনারেটর ব্যবহার করতে হলে কর্মীদের গ্যাঁটের কড়ি খসাতে হবে। ফলে কেউ আর উচ্চবাচ্য করেন না। গত ৪-৫ মাস ধরে লাগাতার এই সমস্যা চলছে। হাসপাতালের আউটডোর দেখাতে আসা রোগীরা বলছেন, চোখের সমস্যা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকছেন। এদিকে কারেন্ট না থাকলে ডাক্তাররাই বা রোগী দেখবেন কীভাবে?

Arambag: হাসপাতালে ঢুকলেই গা ছমছম, গত কয়েকদিনে টের পেয়েছেন অনেকেই...
চিকিৎসকরাও অন্ধকারে বসে।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

আরামবাগ: কারেন্ট না থাকলে হাসপাতালে ঢুকলেই গা ছমছম করবে। ঘর ভর্তি রোগী, অথচ হাসপাতাল ডুবে অন্ধকারে। ভোগান্তি টের পাচ্ছেন রোগী, ডাক্তার সকলেই। গোঘাট-১ ব্লকের প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিত্র এমনই। রোগীদের ও তাদের পরিবারের অভিযোগ, লোডশেডিং হলেই আউটডোর কী ইন্ডোর, একই ছবি। টর্চ জ্বেলে বসে থাকেন ডাক্তারবাবুরা। এমনকী আউটডোরে রোগীর লাইন থাকলেও বিদ্যুৎ না থাকায় আউটডোরের টিকিটও দেওয়া বন্ধ রাখতে হয়।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরাও জানান, হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকলে জেনারেটরের ব্যবস্থা নেই। বাইরের একটা জেনারেটর ব্যবহার করতে হলে কর্মীদের গ্যাঁটের কড়ি খসাতে হবে। ফলে কেউ আর উচ্চবাচ্য করেন না। গত ৪-৫ মাস ধরে লাগাতার এই সমস্যা চলছে। হাসপাতালের আউটডোর দেখাতে আসা রোগীরা বলছেন, চোখের সমস্যা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকছেন। এদিকে কারেন্ট না থাকলে ডাক্তাররাই বা রোগী দেখবেন কীভাবে?

কম্পিউটারে ডেটা এন্ট্রির কাজও বন্ধ। রোগীদের নাম এন্টি করা যাচ্ছে না। হাসপাতাল থেকে বিদ্যুতের অফিসের দূরত্ব মেরেকেটে ১ কিলোমিটার হবে। অথচ সেই এলাকাতেও বিদ্যুতের বেহাল দশা। বিএমওএইচ মৈনাক দত্ত বলেন, “আমাদের জন্য কোনও জেনারেটর জেলা থেকে দেওয়া নেই। আমরা বাইরে থেকে জেনারেটর ভাড়া নিয়ে মাঝে মাঝে পরিস্থিতি সামাল দিই। এদিকে আমাদের জেনারেটর না থাকায় আলাদা করে তার জন্য কোনও ফান্ডও আসে না। ফান্ডের একটা খামতি তো আছেই। ২-৩ দিন কারেন্ট থাকবে না এমন পরিস্থিতিও সৃষ্টি হয়।” তিনি জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছেন। ফান্ড এলে তবেই সমস্যা মেটানো সম্ভব।

Next Article