Locket Chatterjee: ঘোষণা হয়নি দিনক্ষণই, দেওয়াল লিখন শুরু করলেন লকেট

Locket Chatterjee: পরে চুঁচুড়া পিয়ারাবাগানে দেওয়াল লেখেন।কয়েক দিন আগে হুগলি বিজেপি অফিসে লকেট চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তিনিই প্রার্থী হচ্ছেন হুগলি থেকে। যদিও এদিন দেওয়াল লিখনে প্রার্থীর নাম লেখেননি। বিজেপি প্রতীক পদ্ম আঁকেন।

Locket Chatterjee: ঘোষণা হয়নি দিনক্ষণই, দেওয়াল লিখন শুরু করলেন লকেট
লকেট চট্টোপাধ্যায় Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 12, 2024 | 12:59 PM

হুগলি:  কয়েকদিন আগেই লকেট চট্টোপাধ্যায়ের নামে পোস্টার পড়েছিল।  লকেট চট্টোপাধ্যায়কে শ্রীরামপুর লোকসভায় চাপিয়ে দেওয়া চলবে না, এই মর্মে পোস্টার পড়ল বৈদ্যবাটি, শেওড়াফুলি ও শ্রীরামপুরে। কিন্তু লকেট চট্টোপাধ্যায় তাঁর জেতার ব্যাপারেও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। সে কথা আগেই বলেছিলেন তিনি। এবার দেওয়াল লেখা শুরু করলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। তিনি বললেন, “২০২৪ লোকসভায় হাজার টাকা কথা বলবে না মহিলাদের সম্মান কথা বলবে।”

লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষন ঘোষণা হয়নি। কোনও দলের প্রার্থী কে হবে তাও ঘোষণা বাকি। তার আগেই লোকসভা ভোটের দেওয়াল লিখন শুরু করেছে বিজেপি।  হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় তাঁর সংসদ এলাকায় দেওয়াল লেখেন। প্রথমে কেওটা এক নম্বর কলোনি বটতলায় দেওয়াল লেখেন।

পরে চুঁচুড়া পিয়ারাবাগানে দেওয়াল লেখেন।কয়েক দিন আগে হুগলি বিজেপি অফিসে লকেট চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তিনিই প্রার্থী হচ্ছেন হুগলি থেকে। যদিও এদিন দেওয়াল লিখনে প্রার্থীর নাম লেখেননি। বিজেপি প্রতীক পদ্ম আঁকেন। পরে তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা শুরু করেছিলেন।সারা দেশ জুড়ে এই কর্মসূচি চলছে। রাজ্য সভাপতিরা করেছেন। এবার সাংসদ বিধায়ক জনপ্রতিনিধিরা একদম বুথ স্তরের কর্মীরা এই কর্মসূচিতে দেওয়াল লিখবেন। দেওয়াল লিখনে আমরা এটাই বলতে চাইছি আবার একবার মোদি সরকার।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শা যে টার্গেট বেঁধে দিয়েছেন ৩৫ টি আসন বাংলা থেকে সেই লক্ষকে পাখির চোখ করে নেমিছি। ৩৫ টার্গেট আমরা পূরণ করব।”

সন্দেশখালির ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, “খুবই লজ্জার কথা একজন মহিলা হয়ে। আমিও  শিল্পীজগত থেকে এসেছি। মানুষের সেবায় যখন কেউ নিমজ্জিত হয়, তখন সবকিছু ত্যাগ করতে হয়। একদিকে সন্দেশখালি জ্বলছে।আর মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর মুখ থেকে একটা বাক্যও বেরোয়নি। যেভাবে মহিলারা অত্যাচারিত হচ্ছে। সেখানে সাংসদকে নিয়ে কিছু আশা করাটাই অনুচিত।”

মহিলাদের সম্ভ্রম লুট হয়েছে সন্দেশখালিতে।মান সম্মান অনেকেরই চলে গেছে।সেখানকার মহিলারাই বলছে।এটা কি জেলাখানা, পাকিস্থান ইরাক হয়ে গেছে।সেখানে পাঁচশ, হাজার টাকা দিলাম আর মহিলাদের কিনে নিলাম। হাজার টাকা দিয়ে মহিলাদের শাহজাহানদের ঘরে পাঠিয়ে দিচ্ছে।”