হুগলি: রান্নার মশলা, খাবার আর এখন দুধ। রমরমিয়ে চলছিল ভেজাল দুধ তৈরির ব্যবস্থা। পুলিশ জানতে পেরেই নড়েচড়ে বসল। গোটা ঘটনায় আটক করা হয়েছে মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারের ম্যানেজারকে। পাশাপাশি এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার খবরও মিলেছে।
কী মেশানো হচ্ছিল দুধে?
সূত্রের খবর, কয়েকদিন আগে বলাগড় থেকে ভেজাল দুধ তৈরির অভিযোগ পেয়ে হাতেনাতে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়। পাশাপাশি উদ্ধার হয় পাম অয়েল, লিকুইড গ্লুকোজ, চিনি, ও বিভিন্ন ধরণের ক্যামিকেল পদার্থ। এই সমস্ত দ্রব্য মিশিয়েই তৈরি করা হত ভেজাল দুধ। এবং তা গরুর দুধ হিসাবে বাজারে বিক্রি করা হত বলে চাঞ্চল্যকর দাবি পুলিশের।
এরপর অভিযোগের ভিত্তিতে শুভাশীস ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী ও বৌমাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে পাঠানোর পর শুভাশীস ঘোষকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে শুভাশীস ঘোষের দেওয়া তথ্য সূত্র ধরে সিঙ্গুরের সন্ন্যাসী ঘাটায় মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে শুভাশীস ভেজাল দুধ যোগান দিত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করে। সেই সূত্রেই শুভাশীসকে নিয়ে সিঙ্গুরের সন্ন্যাসী ঘাটায় মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারে হানা দেয়।
এরপর এদিন ওই কাউন্টারের ম্যানেজার দীপঙ্কর ডোকালকে আটক করে পুলিশ।সেখানে থেকে দুধের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য কলকাতায় পাঠানো হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার পর পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, “এই মুহুর্তে আমার সিজ় করছি না। কারণ এটি এখনও বড় ফার্ম। ওদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তবে এই কয়েকদিন সব কাজ বন্ধ রাখা হবে। কয়েকদিন আগেই শুভাশীস ঘোষ ও তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর তার সূত্র ধরেই দুধে ভেজালের এই খবর সামনে আসে। আমরা একজনকে গ্রেফতার করি।” রাজকুমার দাস মণ্ডল নামে এক কর্মী জানান, “দুধের গুণগত মান পরীক্ষা করা আমাদের কাজ নয়। তাই আমরা করি না। এটা ওদের কাজ। এই পরীক্ষার জন্য দুজন কেমিস্ট ছিলেন। তার মধ্যে একজন বাড়ি গিয়েছিলেন। যিনি গেছেন উনি আসল। একজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
হুগলি: রান্নার মশলা, খাবার আর এখন দুধ। রমরমিয়ে চলছিল ভেজাল দুধ তৈরির ব্যবস্থা। পুলিশ জানতে পেরেই নড়েচড়ে বসল। গোটা ঘটনায় আটক করা হয়েছে মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারের ম্যানেজারকে। পাশাপাশি এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার খবরও মিলেছে।
কী মেশানো হচ্ছিল দুধে?
সূত্রের খবর, কয়েকদিন আগে বলাগড় থেকে ভেজাল দুধ তৈরির অভিযোগ পেয়ে হাতেনাতে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়। পাশাপাশি উদ্ধার হয় পাম অয়েল, লিকুইড গ্লুকোজ, চিনি, ও বিভিন্ন ধরণের ক্যামিকেল পদার্থ। এই সমস্ত দ্রব্য মিশিয়েই তৈরি করা হত ভেজাল দুধ। এবং তা গরুর দুধ হিসাবে বাজারে বিক্রি করা হত বলে চাঞ্চল্যকর দাবি পুলিশের।
এরপর অভিযোগের ভিত্তিতে শুভাশীস ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী ও বৌমাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে পাঠানোর পর শুভাশীস ঘোষকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে শুভাশীস ঘোষের দেওয়া তথ্য সূত্র ধরে সিঙ্গুরের সন্ন্যাসী ঘাটায় মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে শুভাশীস ভেজাল দুধ যোগান দিত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করে। সেই সূত্রেই শুভাশীসকে নিয়ে সিঙ্গুরের সন্ন্যাসী ঘাটায় মেট্রো ডেয়ারি দুধের কালেকশনস কাউন্টারে হানা দেয়।
এরপর এদিন ওই কাউন্টারের ম্যানেজার দীপঙ্কর ডোকালকে আটক করে পুলিশ।সেখানে থেকে দুধের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য কলকাতায় পাঠানো হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার পর পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, “এই মুহুর্তে আমার সিজ় করছি না। কারণ এটি এখনও বড় ফার্ম। ওদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তবে এই কয়েকদিন সব কাজ বন্ধ রাখা হবে। কয়েকদিন আগেই শুভাশীস ঘোষ ও তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর তার সূত্র ধরেই দুধে ভেজালের এই খবর সামনে আসে। আমরা একজনকে গ্রেফতার করি।” রাজকুমার দাস মণ্ডল নামে এক কর্মী জানান, “দুধের গুণগত মান পরীক্ষা করা আমাদের কাজ নয়। তাই আমরা করি না। এটা ওদের কাজ। এই পরীক্ষার জন্য দুজন কেমিস্ট ছিলেন। তার মধ্যে একজন বাড়ি গিয়েছিলেন। যিনি গেছেন উনি আসল। একজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা