হুগলি: কয়েকদিন আগে সাংবাদিক বৈঠক করেন চন্দননগরের বিধায়ক মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন । দলের কর্মীদের সেদিন বার্তা দিয়ে বলেছিলেন যে, ভোট গণনার পর যেন আবির খেলা না হয়। ভোট গণনার দিন, তার আগে আবির খেলা যাবে। একই সঙ্গে বিধায়ক কাউন্সিলরের প্যাড ছাপিয়ে নেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তাঁদের কর্মীদের। ভোট গণনার পর মানুষকে যাতে অপেক্ষা না করতে হয় সেই কারণেই এমন উদ্যোগ। সাংসদের এই কথা যে যথাযথ কর্মীরা পালন করছেন তা বোঝা শনিবারের উত্তেজনা দেখেই। ভোট গণনা তো দূর, ভোট হওয়ার পরই রীতিমত রাস্তায় আবির খেলতে দেখা গেল তৃণমূল প্রার্থী ও তার কর্মীদের।
চন্দননগরের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী মুন্না আগরওয়াল। ভোট শেষ হতেই দলীয় কর্মীদের নিয়ে আবির খেলায় মেতে উঠলেন তিনি। নিজেও সবুজ আবির মাখলেন। পাশাপাশি কর্মীদেরও মাখালেন। শুধু তাই নয় সঙ্গে চলল মিষ্টি মুখ।
এদিন মুন্না আগরওয়াল বলেন, “শান্তিপূর্ণ নির্বাচনই প্রমাণ করছে তৃণমূল কংগ্রেস চন্দননগরে সংখ্য়াগরিষ্ঠতা পাচ্ছে। বিরোধীরা শুধুই নাটক করছে। এরম একটা অভিযোগ কেউ দেখাক যে বিরোধীদের কেউ মেরেছে। দ্বিতীয় পজিশনে যারা চলে যাচ্ছে এখন তারা নাটক করছে। চন্দননগরে যারা নাটক করেছে তারা দ্বিতীয় স্থানে চলে গিয়েছে। ভোটের দিন ওদের উচিৎ ছিল বুথ আগলে দাঁতে-দাঁত চেপে রাজনৈতিক লড়াই করা। এইসব না করে তারা নাটক করছে। এটাকে আত্মবিশ্বাস বলে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের উচ্ছ্বাস।”
প্রসঙ্গত, আজ পুরভোট শুরু হতেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসতে থাকে বিভিন্ন এলাকা থেকে। বিশেষত আসানসোল, শিলিগুড়ি, ও বিধাননগর থেকে কখনও ভুয়ো ভোটার, কখনও বিরোধীদের উপর হামলা, কখনও আবার ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠতে শুরু করে শাসকদলের উপর। হুগলির চন্দননগর পুরনিগম থেকেও বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর এসেছে।
সকাল থেকে ৬ নং ওয়ার্ডের ৩১ ও ৩২ নম্বর বুথে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাই দাঁড়িয়েছিলেন। বিরোধীদের অভিযোগ, তৃণমূলের যিনি প্রার্থী হয়েছেন তাঁর সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বেশ কিছু দলীয় কর্মীরাও রয়েছেন। এবং তাঁরা বুথের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করছে ক্রমাগত। এরপর সকাল থেকে একাধিকবার বারণ করা সত্ত্বেও কোনও কাজ না হলে দুপুরবেলা আরও উত্তেজনা ছড়ায়। বিরোধীরা (বিজেপি, সিপিআইএম, নির্দল) গোটা ঘটনায় ক্ষেপে যায়। ফলত প্রত্যেকেই নিজের নিজের লোকজনকে ডেকে নিয়ে আসে। এরপর ঘটনাস্থানে আসে চন্দননগরের বিশালপুলিশ বাহিনী। এসিপি ১ বাপ্পাদিত্য ঘোষ, ডিসি চন্দননগর বিদিত রাজ বুন্দেস আসেন। তারপর জমায়েত হওয়া মানুষজনকে সেখান থেকে সরিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
হুগলি: কয়েকদিন আগে সাংবাদিক বৈঠক করেন চন্দননগরের বিধায়ক মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন । দলের কর্মীদের সেদিন বার্তা দিয়ে বলেছিলেন যে, ভোট গণনার পর যেন আবির খেলা না হয়। ভোট গণনার দিন, তার আগে আবির খেলা যাবে। একই সঙ্গে বিধায়ক কাউন্সিলরের প্যাড ছাপিয়ে নেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তাঁদের কর্মীদের। ভোট গণনার পর মানুষকে যাতে অপেক্ষা না করতে হয় সেই কারণেই এমন উদ্যোগ। সাংসদের এই কথা যে যথাযথ কর্মীরা পালন করছেন তা বোঝা শনিবারের উত্তেজনা দেখেই। ভোট গণনা তো দূর, ভোট হওয়ার পরই রীতিমত রাস্তায় আবির খেলতে দেখা গেল তৃণমূল প্রার্থী ও তার কর্মীদের।
চন্দননগরের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী মুন্না আগরওয়াল। ভোট শেষ হতেই দলীয় কর্মীদের নিয়ে আবির খেলায় মেতে উঠলেন তিনি। নিজেও সবুজ আবির মাখলেন। পাশাপাশি কর্মীদেরও মাখালেন। শুধু তাই নয় সঙ্গে চলল মিষ্টি মুখ।
এদিন মুন্না আগরওয়াল বলেন, “শান্তিপূর্ণ নির্বাচনই প্রমাণ করছে তৃণমূল কংগ্রেস চন্দননগরে সংখ্য়াগরিষ্ঠতা পাচ্ছে। বিরোধীরা শুধুই নাটক করছে। এরম একটা অভিযোগ কেউ দেখাক যে বিরোধীদের কেউ মেরেছে। দ্বিতীয় পজিশনে যারা চলে যাচ্ছে এখন তারা নাটক করছে। চন্দননগরে যারা নাটক করেছে তারা দ্বিতীয় স্থানে চলে গিয়েছে। ভোটের দিন ওদের উচিৎ ছিল বুথ আগলে দাঁতে-দাঁত চেপে রাজনৈতিক লড়াই করা। এইসব না করে তারা নাটক করছে। এটাকে আত্মবিশ্বাস বলে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের উচ্ছ্বাস।”
প্রসঙ্গত, আজ পুরভোট শুরু হতেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসতে থাকে বিভিন্ন এলাকা থেকে। বিশেষত আসানসোল, শিলিগুড়ি, ও বিধাননগর থেকে কখনও ভুয়ো ভোটার, কখনও বিরোধীদের উপর হামলা, কখনও আবার ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠতে শুরু করে শাসকদলের উপর। হুগলির চন্দননগর পুরনিগম থেকেও বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর এসেছে।
সকাল থেকে ৬ নং ওয়ার্ডের ৩১ ও ৩২ নম্বর বুথে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাই দাঁড়িয়েছিলেন। বিরোধীদের অভিযোগ, তৃণমূলের যিনি প্রার্থী হয়েছেন তাঁর সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বেশ কিছু দলীয় কর্মীরাও রয়েছেন। এবং তাঁরা বুথের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করছে ক্রমাগত। এরপর সকাল থেকে একাধিকবার বারণ করা সত্ত্বেও কোনও কাজ না হলে দুপুরবেলা আরও উত্তেজনা ছড়ায়। বিরোধীরা (বিজেপি, সিপিআইএম, নির্দল) গোটা ঘটনায় ক্ষেপে যায়। ফলত প্রত্যেকেই নিজের নিজের লোকজনকে ডেকে নিয়ে আসে। এরপর ঘটনাস্থানে আসে চন্দননগরের বিশালপুলিশ বাহিনী। এসিপি ১ বাপ্পাদিত্য ঘোষ, ডিসি চন্দননগর বিদিত রাজ বুন্দেস আসেন। তারপর জমায়েত হওয়া মানুষজনকে সেখান থেকে সরিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।