Rahul Sinha at Chandannagar: ‘পাড়ায় পাঠশালা চরম অপদার্থ সিদ্ধান্ত’, কটাক্ষ রাহুল সিনহার

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 03, 2022 | 9:40 PM

Chandannagar: রাহুল সিনহার দাবি, এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে শিক্ষিত হতে দিতে চান না। সে কারণেই স্কুল বন্ধ করে রাখছেন।

Follow Us

হুগলি: পাড়ায় পাড়ায় পাঠশালা নিয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা (Rahul Sinha)। বৃহস্পতিবার চন্দননগর পুরনিগমের (Chandannagar Municipal Election 2022) ভোট প্রচারে গিয়ে রাহুল সিনহা বলেন, পাড়ায় পাড়ায় স্কুলের থেকে অযোগ্য, অপদার্থ সিদ্ধান্ত আর হতেই পারে না। ভোট হবে রাজ্যে। অথচ স্কুল বন্ধ থাকবে। মিটিং মিছিলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে অথচ বাচ্চাদের স্কুল বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত যদি স্কুল খোলা যায়, তাহলে নিচু ক্লাসগুলি খুলতেই বা কী সমস্যা। রাহুল সিনহার দাবি, এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে শিক্ষিত হতে দিতে চান না। সে কারণেই স্কুল বন্ধ করে রাখছেন। প্রাথমিক স্তর থেকে শিক্ষার বুনিয়াদকে নষ্ট করে দেওয়ার এটা একটা চক্রান্ত বলেই দাবি করেন এই বিজেপি নেতা।

রাহুল সিনহা বলেন, “পাড়ায় পাড়ায় স্কুলের চেয়ে বড় অযোগ্য, অপদার্থ সিদ্ধান্ত আর হতেই পারে না। একটা পাড়ার একজন এক স্কুলে পড়ে, অন্যজন আরেক স্কুলে পড়ে। পড়ার ধরনই তো আলাদা। উনি তো স্কুলই খুলতে চাইছিলেন না। এখন তো অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুল খুললেন। কলেজ খুললেন। তা হলে বাকিটা খুলতে অসুবিধা কোথায়? ভোট চলবে রাজ্যে। মিটিং মিছিলে সব ছাড়। স্কুলের বেলা সব বন্ধ থাকবে কেন? সবকিছু তো চলছে। আসলে মুখ্যমন্ত্রী চান এই রাজ্যে শিক্ষার মান নেমে যাচ্ছে। এদের শিক্ষিত করা হলে হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে গুন্ডামি করানো যাবে না। সে কারণে গুন্ডামি করানোর জন্যই অশিক্ষা দরকার। অশিক্ষিত হলে তৃণমূলে গুন্ডা বাড়বে। এ কারণেই প্রাথমিক অবস্থা থেকে শিক্ষাকে শেষ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।”

পুরভোট নিয়ে কটাক্ষ রাহুলের

২৭ ফেব্রুয়ারি ১০৮টি পুরসভায় ভোট। বৃহস্পতিবার থেকেই কার্যকর হয়ে গিয়েছে আদর্শ আচরণবিধি। কোভিড পরিস্থিতি মেনে ভোট হবে। এদিন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়নপর্ব। ১ জানুয়ারি ২০২২ এর ভোটার তালিকা মেনে ভোট হবে। এই ভোট নিয়েও রাজ্যকে তোপ দাগেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। বলেন, “আমরা বারবার বলেছিলাম আরও অন্তত চার পাঁচ সপ্তাহ পিছিয়ে ভোট করা হোক। কী এমন তাড়াহুড়ো ছিল এখনই ভোট করতে হবে। নির্বাচনও তো নির্বাচনের মতো হচ্ছে না। ভোট যদি অবাধ, শান্তিপূর্ণ, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের নির্বাতন হত আমাদের কিছু বলার থাকত না। নির্বাচন ১২ তারিখ কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে প্রশ্নচিহ্ন, ২৭ তারিখ কী হবে কে জানে। যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন হচ্ছে কোথাও এভাবে নির্বাচন হয় না।”

 দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

 

হুগলি: পাড়ায় পাড়ায় পাঠশালা নিয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা (Rahul Sinha)। বৃহস্পতিবার চন্দননগর পুরনিগমের (Chandannagar Municipal Election 2022) ভোট প্রচারে গিয়ে রাহুল সিনহা বলেন, পাড়ায় পাড়ায় স্কুলের থেকে অযোগ্য, অপদার্থ সিদ্ধান্ত আর হতেই পারে না। ভোট হবে রাজ্যে। অথচ স্কুল বন্ধ থাকবে। মিটিং মিছিলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে অথচ বাচ্চাদের স্কুল বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত যদি স্কুল খোলা যায়, তাহলে নিচু ক্লাসগুলি খুলতেই বা কী সমস্যা। রাহুল সিনহার দাবি, এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে শিক্ষিত হতে দিতে চান না। সে কারণেই স্কুল বন্ধ করে রাখছেন। প্রাথমিক স্তর থেকে শিক্ষার বুনিয়াদকে নষ্ট করে দেওয়ার এটা একটা চক্রান্ত বলেই দাবি করেন এই বিজেপি নেতা।

রাহুল সিনহা বলেন, “পাড়ায় পাড়ায় স্কুলের চেয়ে বড় অযোগ্য, অপদার্থ সিদ্ধান্ত আর হতেই পারে না। একটা পাড়ার একজন এক স্কুলে পড়ে, অন্যজন আরেক স্কুলে পড়ে। পড়ার ধরনই তো আলাদা। উনি তো স্কুলই খুলতে চাইছিলেন না। এখন তো অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুল খুললেন। কলেজ খুললেন। তা হলে বাকিটা খুলতে অসুবিধা কোথায়? ভোট চলবে রাজ্যে। মিটিং মিছিলে সব ছাড়। স্কুলের বেলা সব বন্ধ থাকবে কেন? সবকিছু তো চলছে। আসলে মুখ্যমন্ত্রী চান এই রাজ্যে শিক্ষার মান নেমে যাচ্ছে। এদের শিক্ষিত করা হলে হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে গুন্ডামি করানো যাবে না। সে কারণে গুন্ডামি করানোর জন্যই অশিক্ষা দরকার। অশিক্ষিত হলে তৃণমূলে গুন্ডা বাড়বে। এ কারণেই প্রাথমিক অবস্থা থেকে শিক্ষাকে শেষ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।”

পুরভোট নিয়ে কটাক্ষ রাহুলের

২৭ ফেব্রুয়ারি ১০৮টি পুরসভায় ভোট। বৃহস্পতিবার থেকেই কার্যকর হয়ে গিয়েছে আদর্শ আচরণবিধি। কোভিড পরিস্থিতি মেনে ভোট হবে। এদিন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়নপর্ব। ১ জানুয়ারি ২০২২ এর ভোটার তালিকা মেনে ভোট হবে। এই ভোট নিয়েও রাজ্যকে তোপ দাগেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। বলেন, “আমরা বারবার বলেছিলাম আরও অন্তত চার পাঁচ সপ্তাহ পিছিয়ে ভোট করা হোক। কী এমন তাড়াহুড়ো ছিল এখনই ভোট করতে হবে। নির্বাচনও তো নির্বাচনের মতো হচ্ছে না। ভোট যদি অবাধ, শান্তিপূর্ণ, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের নির্বাতন হত আমাদের কিছু বলার থাকত না। নির্বাচন ১২ তারিখ কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে প্রশ্নচিহ্ন, ২৭ তারিখ কী হবে কে জানে। যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন হচ্ছে কোথাও এভাবে নির্বাচন হয় না।”

 দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

 

Next Article