হুগলি: সিঙ্গুরের নসিবপুরে একই পরিবারের চারজনকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত যোগেশ প্যাটেলকে গ্ৰেফতার করল পুলিশ। বুধবার রাতে সিঙ্গুর এলাকা থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাকে চন্দননগর মহকুমা আদালতে পাঠায় পুলিশ।
উল্লেখ্য গত বছর ২ ডিসেম্বর সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরে একই খুন চারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের ঘটনা ঘটেছিল সিঙ্গুরের নান্দাবাজার এলাকায়। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের জেরে প্রাণ খোয়াতে হয় একই পরিবারের ৪ জনকে। প্রৌঢ় দম্পতি দীনেশ প্যাটেল ও অনুষ্কা প্যাটেলকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে প্যাটেল পরিবারের আত্মীয় যোগেশের বিরুদ্ধে। খুন করে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। গুরুতর জখম অবস্থায় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয় দীনেশ প্যাটেলের বাবা মাওজি প্যাটেল ও দম্পতির ছেলে ভাবিক প্যাটেলকেও। সেই রাতে মৃত্যু হয় আরও দু’জনের।
প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনার দিন প্যাটেলদের বাড়িতে যান আত্মীয় যোগেশ ধাওয়ানি। সেখানে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তখনই রাগের মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করেন যোগেশ। এরপর এই ঘটনার খোঁজখবর করা শুরু করে সিআইডি। ফরেনসিকের বিশেষ প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। বিশেষ নমুনা সংগ্রহ করা হয় ঘটনাস্থল থেকে। রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পাশাপাশি, সংগ্রহ করা হয় আঙুলের ছাপও। জেলা পুলিশের সঙ্গেই একযোগে চলে তদন্তের কাজ। পুলিশ আগেই এই ঘটনায় তিন জনকে আটক করেছিল। মূলত অভিযুক্ত যোগেশ ছিলেন পলাতক। খুনের কারণ ব্যক্তিগত শত্রুতা নাকি অন্য কিছু তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
হুগলি: সিঙ্গুরের নসিবপুরে একই পরিবারের চারজনকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত যোগেশ প্যাটেলকে গ্ৰেফতার করল পুলিশ। বুধবার রাতে সিঙ্গুর এলাকা থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাকে চন্দননগর মহকুমা আদালতে পাঠায় পুলিশ।
উল্লেখ্য গত বছর ২ ডিসেম্বর সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরে একই খুন চারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের ঘটনা ঘটেছিল সিঙ্গুরের নান্দাবাজার এলাকায়। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের জেরে প্রাণ খোয়াতে হয় একই পরিবারের ৪ জনকে। প্রৌঢ় দম্পতি দীনেশ প্যাটেল ও অনুষ্কা প্যাটেলকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে প্যাটেল পরিবারের আত্মীয় যোগেশের বিরুদ্ধে। খুন করে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। গুরুতর জখম অবস্থায় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয় দীনেশ প্যাটেলের বাবা মাওজি প্যাটেল ও দম্পতির ছেলে ভাবিক প্যাটেলকেও। সেই রাতে মৃত্যু হয় আরও দু’জনের।
প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনার দিন প্যাটেলদের বাড়িতে যান আত্মীয় যোগেশ ধাওয়ানি। সেখানে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তখনই রাগের মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করেন যোগেশ। এরপর এই ঘটনার খোঁজখবর করা শুরু করে সিআইডি। ফরেনসিকের বিশেষ প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। বিশেষ নমুনা সংগ্রহ করা হয় ঘটনাস্থল থেকে। রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পাশাপাশি, সংগ্রহ করা হয় আঙুলের ছাপও। জেলা পুলিশের সঙ্গেই একযোগে চলে তদন্তের কাজ। পুলিশ আগেই এই ঘটনায় তিন জনকে আটক করেছিল। মূলত অভিযুক্ত যোগেশ ছিলেন পলাতক। খুনের কারণ ব্যক্তিগত শত্রুতা নাকি অন্য কিছু তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা