হুগলি: চিকিৎসক আন্দোলন নিয়ে উত্তাল রাজ্য। এরইমধ্যে রোগী মৃত্যুর অভিযোগে ডাক্তারদের একাংশের বিরুদ্ধে সরব হলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘জাস্টিস ফর কোন্নগর’ স্লোগানকে সামনে রেখে মিছিল বেরোয়। বঙ্গ জাগরণ মঞ্চের ব্যানারে মশাল হাতে দেখা যায় শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
সেখানেই স্লোগান দিতে দেখা যায় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে, “খুনি ডাক্তারদের বিচার চাই, কলকাতার অভিনেত্রীদের পশ্চিমবাংলার গরিবদের দেখতে হবে। কলকাতার এলিটক্লাসের দালাল দূর হঠো।” কল্যাণের এই বক্তব্য ঘিরে তুমুল চর্চা শুরু হয়।
পরে কল্যাণ বলেন, “যে ক্রিমিনাল অ্যাক্ট হয়ে গিয়েছে তার সঙ্গে কোনও আপোষ করা যাবে না। এর বিচার করতেই হবে। যে ডাক্তাররা সুপ্রিম কোর্ট বলার পরও কাজে যোগ দিলেন না তাঁদের মানসিকতা খুব পরিষ্কার। তাঁদের ইগো নিয়ে চলছেন। বাংলার মানুষের সেবা করতে আসেননি। এক মাসের উপর যাঁরা পরিষেবা দেননি, তাঁদের ডাক্তার হওয়াই উচিত নয়। ডাক্তাররা অমানবিক কাজ করেছেন এভাবে কর্মবিরতি করে। সংবিধানের ধারা লঙ্ঘিত। এর বিচার চাই।”
সাংসদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারী চিকিৎসক কিঞ্জল নন্দের বক্তব্য, “৭ হাজার ৫০০ জুনিয়র ডাক্তারদের জন্য যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে, তাহলে সেই রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাই প্রশ্নের মুখে। ডাক্তারদের অনেকদিন ধরেই অনেকে অনেক কিছু বলেন। আমরা সেসব গায়ে মাখি না। ওনার কথাও গায়ে মাখছি না।”
অন্যদিকে বিশিষ্ট চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীর বক্তব্য, “উনি তো চিরকালই কুকথা বলেন। ওনার কথায় শিক্ষাদীক্ষার ছাপ পাইনি। বয়সোপযুক্ত গাম্ভীর্য ওনার কথায় থাকে না। বাজার গরম করতে উনি অভ্যস্ত।”
তবে এত সহজে বিষয়টি মানতে রাজি নয় চিকিৎসক সংগঠন। সংগঠনের নেতা উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, উনি যা বললেন, তা ওনাকে প্রমাণ করতে হবে। না হলে ক্ষমা চাইতে হবে।
হুগলি: চিকিৎসক আন্দোলন নিয়ে উত্তাল রাজ্য। এরইমধ্যে রোগী মৃত্যুর অভিযোগে ডাক্তারদের একাংশের বিরুদ্ধে সরব হলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘জাস্টিস ফর কোন্নগর’ স্লোগানকে সামনে রেখে মিছিল বেরোয়। বঙ্গ জাগরণ মঞ্চের ব্যানারে মশাল হাতে দেখা যায় শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
সেখানেই স্লোগান দিতে দেখা যায় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে, “খুনি ডাক্তারদের বিচার চাই, কলকাতার অভিনেত্রীদের পশ্চিমবাংলার গরিবদের দেখতে হবে। কলকাতার এলিটক্লাসের দালাল দূর হঠো।” কল্যাণের এই বক্তব্য ঘিরে তুমুল চর্চা শুরু হয়।
পরে কল্যাণ বলেন, “যে ক্রিমিনাল অ্যাক্ট হয়ে গিয়েছে তার সঙ্গে কোনও আপোষ করা যাবে না। এর বিচার করতেই হবে। যে ডাক্তাররা সুপ্রিম কোর্ট বলার পরও কাজে যোগ দিলেন না তাঁদের মানসিকতা খুব পরিষ্কার। তাঁদের ইগো নিয়ে চলছেন। বাংলার মানুষের সেবা করতে আসেননি। এক মাসের উপর যাঁরা পরিষেবা দেননি, তাঁদের ডাক্তার হওয়াই উচিত নয়। ডাক্তাররা অমানবিক কাজ করেছেন এভাবে কর্মবিরতি করে। সংবিধানের ধারা লঙ্ঘিত। এর বিচার চাই।”
সাংসদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারী চিকিৎসক কিঞ্জল নন্দের বক্তব্য, “৭ হাজার ৫০০ জুনিয়র ডাক্তারদের জন্য যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে, তাহলে সেই রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাই প্রশ্নের মুখে। ডাক্তারদের অনেকদিন ধরেই অনেকে অনেক কিছু বলেন। আমরা সেসব গায়ে মাখি না। ওনার কথাও গায়ে মাখছি না।”
অন্যদিকে বিশিষ্ট চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীর বক্তব্য, “উনি তো চিরকালই কুকথা বলেন। ওনার কথায় শিক্ষাদীক্ষার ছাপ পাইনি। বয়সোপযুক্ত গাম্ভীর্য ওনার কথায় থাকে না। বাজার গরম করতে উনি অভ্যস্ত।”
তবে এত সহজে বিষয়টি মানতে রাজি নয় চিকিৎসক সংগঠন। সংগঠনের নেতা উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, উনি যা বললেন, তা ওনাকে প্রমাণ করতে হবে। না হলে ক্ষমা চাইতে হবে।