AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bally: পাঁচ বছরে ৫ কোটি টাকার টোপ! বন্ধুদের দেখানো প্রলোভনে পা দিয়ে সর্বস্ব খোয়ালেন বালির গৃহবধূ

Bally: বালি নিশ্চিন্দ দুগাপুরের ওই মহিলার স্বামী ইতিমধ্যেই অবসর নিয়েছেন। তাঁর সঞ্চয়ের বেশিরভাগ টাকাই বিনিয়োগ করে ফেলেছিলেন ওই সংস্থায়। কিন্তু, কিছু সময়ের মধ্যেই জানতে পারেন এই একই সংস্থা বারবার নাম বদলে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বিশাল প্রতারণা চক্র চালাচ্ছে।

Bally: পাঁচ বছরে ৫ কোটি টাকার টোপ! বন্ধুদের দেখানো প্রলোভনে পা দিয়ে সর্বস্ব খোয়ালেন বালির গৃহবধূ
কী বলেছেন বালির ওই মহিলা? Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 23, 2025 | 3:22 PM
Share

বালি: বিদেশি কোম্পানিতে ব্যবসার টোপ! প্রলোভনে সম্মোহিত হয়ে যোগদান। কিন্তু, কিছুদিনের মধ্যেই মোহভঙ্গ! কিন্তু, যতক্ষণে বুঝতে পারলেন ততক্ষণে অ্য়াকাউন্ট থেকে সাফ হয়ে গিয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ টাকারও বেশি। পরিবর্তে পেয়েছেন দু’টি হাত ঘড়ি এবং নকল ডায়মন্ডের কানের দুল এবং ডিনার সেট। যার বর্তমান বাজারমূল্য মাত্র কয়েক হাজার টাকা। 

বালি নিশ্চিন্দ দুগাপুরের স্বাগতা পান্ডা নামে ওই মহিলার স্বামী ইতিমধ্যেই অবসর নিয়েছেন। তাঁর সঞ্চয়ের বেশিরভাগ টাকাই বিনিয়োগ করে ফেলেছিলেন ওই সংস্থায়। কিন্তু, কিছু সময়ের মধ্যেই জানতে পারেন এই একই সংস্থা বারবার নাম বদলে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বিশাল প্রতারণা চক্র চালাচ্ছে। তারপরই আর দেরি না করে পুলিশের দ্বারস্থ হন। নিশ্চিন্দা থানা থেকে শুরু করে রাজ্য সরকারের একাধিক দফতর ও রাজ্য পুলিশের পদস্থ আধিকারিকদের দ্বারস্থ হয়েছেন। মামলাও করেছেন আদালতে। 

ইতিমধ্যেই পুরো বিষয়টি রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ খতিয়ে দেখছে। ইতিমধ্যেই পুলিশের তৎপরতায় বেশ কিছু টাকাও তাঁর অ্যাকাউন্টে ফিরেছে বলে জানা যাচ্ছে। মহিলা বলছেন, “এই ব্যবসায় ঢোকার তিন মাসের মধ্যে বুঝতে পারি আমি প্রতারিত হয়েছি। আমার কয়েকটা বন্ধুই আমাকে সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল। সল্টলেকে একটা কর্মশালা হয়েছিল। সেখানে নানাভাবে কাজ সম্পর্কে উদ্বুদ্ধ করা হয়।” এখানেই শেষ নয়, ওই মহিলা আরও বলছেন, “আমার বন্ধুরা বলে তোর ছেলেরা চাকরি করে আর কত টাকা আয় করবে। তুই এখানে কাজ করলে ৫ বছরে পাঁচ কোটি টাকা পাবি। তারপরই আমি অনেক টাকা ওদের বেঙ্গালুরুর অ্য়াকাউন্টে ৪ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলাম। তারপরই আমাকে কিছু গিফট পাঠানো হয়েছিল। যদিও তারপরেই বুঝে যাই আমি বোকা হয়ে গিয়েছি।”