ময়নাগুড়ি: প্রার্থী তালিকা (Candidate List) ঘোষণা হওয়ার পর থেকে উত্তেজনা চরমে। পছন্দের কর্মীর তালিকায় নাম না থাকার করণে রাগে অভিমানে তৃণমূলের নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করলেন অনন্তদেব অধিকারী। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ময়নাগুড়ির রাজনৈতিক মহলে।
শুক্রবার রাত থেকেই প্রার্থী তালিকা নিয়ে চাপা ক্ষোভ ছিল জেলায়। এইবারই প্রথম ভোট হতে চলেছে ময়নাগুড়িতে। আর প্রথমবার ভোটেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ নিয়ে রীতি মতো জলঘোলা হয়েছে শাসকদলের অন্দরে। জানা গিয়েছে, একই পরিবারের দু’জনের নাম রয়েছে প্রার্থী তালিকায়। আর সেই নতুন নির্বাচনী নিয়ম অনুযায়ী একই পরিবারের একাধিক সদস্য প্রার্থী হতে পারবেন না। ফলত তালিকা প্রকাশের ৩০ মিনিটের মধ্যেই প্রার্থী তালিকা আপাতত স্থগিত ঘোষণা করে তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি মহুয়া গোপ। রাজ্য কমিটির কাছে এই তালিকা ফের বিবেচনা করার জন্য পাঠান তিনি। এরপর রাতের দিকে আবারও একটি তালিকা প্রকাশ হয়। সেই তালিকায় দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের নাম আছে অন্যজনের নেই। আর এই তালিকাকেই অন্তিম তালিকা হিসেবে ধরে নিয়েছে জেলার শাসকদল। ফলত, রাত থেকেই বিক্ষোভে সামিস হয়েছেন তাঁরা।
এদিকে, রাজনৈতিক মহল মনে করছে প্রার্থী তালিকায় নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান অনন্তদেব চৌধুরীর অনুগামী না থাকার কারণেই তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে পদত্যাগ করেছেন। ইতিমধ্যেই তিনি তাঁর পদত্যাগ পত্র জেলা সভাপতির কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। অনন্তবাবু বলেন, ” গত ৭ই জানুয়ারি আমায় তৃণমূল নির্বাচন কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে যে কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় সেই দায়িত্ব পালন করতে-করতেই ইতিমধ্যে প্রার্থী তালিকা রাজ্যের থেকে চলে এসেছে। এবার দু’তিনটে বুথ ছাড়া সমস্ত বুথেই বিক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রার্থী কারা কীভাবে নির্বাচন করেছে আমার জানা নেই। তাই আমার পক্ষে এই দায়িত্ব বহন করা সম্ভব নয়। ”
শুক্রবার সারা রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভার পাশাপাশি ময়নাগুড়ি পুরসভাতেও তৃণমুল কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। আর এই তালিকা ঘোষণা হওয়ার পর ময়নাগুড়ি পুরসভার মোট ১৭ টি আসনের মধ্যে প্রায় ১৪ টি আসনেই ক্ষোভ বিক্ষোভ দানা বাঁধতে শুরু করে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
ময়নাগুড়ি: প্রার্থী তালিকা (Candidate List) ঘোষণা হওয়ার পর থেকে উত্তেজনা চরমে। পছন্দের কর্মীর তালিকায় নাম না থাকার করণে রাগে অভিমানে তৃণমূলের নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করলেন অনন্তদেব অধিকারী। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ময়নাগুড়ির রাজনৈতিক মহলে।
শুক্রবার রাত থেকেই প্রার্থী তালিকা নিয়ে চাপা ক্ষোভ ছিল জেলায়। এইবারই প্রথম ভোট হতে চলেছে ময়নাগুড়িতে। আর প্রথমবার ভোটেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ নিয়ে রীতি মতো জলঘোলা হয়েছে শাসকদলের অন্দরে। জানা গিয়েছে, একই পরিবারের দু’জনের নাম রয়েছে প্রার্থী তালিকায়। আর সেই নতুন নির্বাচনী নিয়ম অনুযায়ী একই পরিবারের একাধিক সদস্য প্রার্থী হতে পারবেন না। ফলত তালিকা প্রকাশের ৩০ মিনিটের মধ্যেই প্রার্থী তালিকা আপাতত স্থগিত ঘোষণা করে তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি মহুয়া গোপ। রাজ্য কমিটির কাছে এই তালিকা ফের বিবেচনা করার জন্য পাঠান তিনি। এরপর রাতের দিকে আবারও একটি তালিকা প্রকাশ হয়। সেই তালিকায় দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের নাম আছে অন্যজনের নেই। আর এই তালিকাকেই অন্তিম তালিকা হিসেবে ধরে নিয়েছে জেলার শাসকদল। ফলত, রাত থেকেই বিক্ষোভে সামিস হয়েছেন তাঁরা।
এদিকে, রাজনৈতিক মহল মনে করছে প্রার্থী তালিকায় নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান অনন্তদেব চৌধুরীর অনুগামী না থাকার কারণেই তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে পদত্যাগ করেছেন। ইতিমধ্যেই তিনি তাঁর পদত্যাগ পত্র জেলা সভাপতির কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। অনন্তবাবু বলেন, ” গত ৭ই জানুয়ারি আমায় তৃণমূল নির্বাচন কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে যে কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় সেই দায়িত্ব পালন করতে-করতেই ইতিমধ্যে প্রার্থী তালিকা রাজ্যের থেকে চলে এসেছে। এবার দু’তিনটে বুথ ছাড়া সমস্ত বুথেই বিক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রার্থী কারা কীভাবে নির্বাচন করেছে আমার জানা নেই। তাই আমার পক্ষে এই দায়িত্ব বহন করা সম্ভব নয়। ”
শুক্রবার সারা রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভার পাশাপাশি ময়নাগুড়ি পুরসভাতেও তৃণমুল কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। আর এই তালিকা ঘোষণা হওয়ার পর ময়নাগুড়ি পুরসভার মোট ১৭ টি আসনের মধ্যে প্রায় ১৪ টি আসনেই ক্ষোভ বিক্ষোভ দানা বাঁধতে শুরু করে।