জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ির প্রবীণ মৃৎশিল্পী জীবন পাল। তিন পুরুষ ধরে তাঁর পারিবারিক ব্যবসা। বাবার সঙ্গে রাজবাড়ির প্রতিমা তৈরি করতেন। সেখান থেকেই তাঁর হাতেখড়ি।
মৃৎশিল্পী জীবন পাল বলেন, “এখানে একজন শিল্পী ছিলেন, তাঁর নাম মহেন্দ্র পাল। তাঁর হাত ধরেই শিল্পে হাতেখড়ি। তিনি আমাকে অসম থেকে নিয়ে এসেছিলেন। বলেছিলেন, তুমি যদি মানুষ হতে চাও, তাহলে আমার সঙ্গে চলো। ওঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ছিলাম। তাঁর হাতে আমি অনেক কিছু শিখেছি। রাজবাড়ির ঠাকুর তো ৪০ বছর ধরে আমার বাবাই বানিয়েছেন।”
আজও ৬০টিরও বেশি পুজো কমিটির জন্য তিনি ও তাঁর ছেলেরা প্রতিমা গড়েন। শহরে এখন তাঁর দুটো কারখানা। তাঁর স্মৃতির পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্য। আর সেখানেই তাঁর দুশ্চিন্তা নতুন প্রজন্মকে নিয়ে।
জীবনের ছেলে আকাশ পাল বলেন, “আমরা আমাদের মতন করে সব ভাইরা মিলে বাবাকে সাহায্য করি। কাজটাও শেখার চেষ্টা করছি।” TV9 বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২ শিল্পী সম্মান পেয়ে আবেগপ্রবণ জীবন পাল।
জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ির প্রবীণ মৃৎশিল্পী জীবন পাল। তিন পুরুষ ধরে তাঁর পারিবারিক ব্যবসা। বাবার সঙ্গে রাজবাড়ির প্রতিমা তৈরি করতেন। সেখান থেকেই তাঁর হাতেখড়ি।
মৃৎশিল্পী জীবন পাল বলেন, “এখানে একজন শিল্পী ছিলেন, তাঁর নাম মহেন্দ্র পাল। তাঁর হাত ধরেই শিল্পে হাতেখড়ি। তিনি আমাকে অসম থেকে নিয়ে এসেছিলেন। বলেছিলেন, তুমি যদি মানুষ হতে চাও, তাহলে আমার সঙ্গে চলো। ওঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ছিলাম। তাঁর হাতে আমি অনেক কিছু শিখেছি। রাজবাড়ির ঠাকুর তো ৪০ বছর ধরে আমার বাবাই বানিয়েছেন।”
আজও ৬০টিরও বেশি পুজো কমিটির জন্য তিনি ও তাঁর ছেলেরা প্রতিমা গড়েন। শহরে এখন তাঁর দুটো কারখানা। তাঁর স্মৃতির পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্য। আর সেখানেই তাঁর দুশ্চিন্তা নতুন প্রজন্মকে নিয়ে।
জীবনের ছেলে আকাশ পাল বলেন, “আমরা আমাদের মতন করে সব ভাইরা মিলে বাবাকে সাহায্য করি। কাজটাও শেখার চেষ্টা করছি।” TV9 বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২ শিল্পী সম্মান পেয়ে আবেগপ্রবণ জীবন পাল।