Banarhat: সোমবারও কাজ করেছেন, মঙ্গলে এসে দেখলেন ঝুলছে তালা, কর্মহীন ১২০০ জন

Rony Chowdhury | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jan 23, 2024 | 10:47 AM

Tea Garden: মঙ্গলবার সকালবেলা যথারীতি কাজে যোগ দিতে আসেন বাগানের শ্রমিকরা। প্রথমে তাঁদের নজরে আসে বাগানের অফিস বন্ধ। দেখা মেলেনি কারোর। এমনকী উপস্থিত ছিলেন না ম্যানেজারও। আসেনি অফিস অন্যান্য আধিকারিকরা।

Banarhat: সোমবারও কাজ করেছেন, মঙ্গলে এসে দেখলেন ঝুলছে তালা, কর্মহীন ১২০০ জন
আবার এতজন কর্মহীন
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

বানারহাট: গতবছরের ডিসেম্বর মাসে উত্তরবঙ্গ গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকে তিনি বন্ধ হয়ে যাওয়া চা শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ান। একদিকে যখন মুখ্য়মন্ত্রী চা শ্রমিকদের বিভিন্ন সুবিধা দিচ্ছেন, সেই সবের মাঝেই আবার বন্ধ হল চা বাগান। কোনও রকম নোটিস ছাড়াই কার্যত বাগান ছেড়ে পালিয়ে গেলেন মালিক। এর জেরে কর্মহীন প্রায় ১ হাজার ২০০ জন শ্রমিক।

মঙ্গলবার সকালবেলা যথারীতি কাজে যোগ দিতে আসেন বাগানের শ্রমিকরা। প্রথমে তাঁদের নজরে আসে বাগানের অফিস বন্ধ। দেখা মেলেনি কারোর। এমনকী উপস্থিত ছিলেন না ম্যানেজারও। আসেনি অফিস অন্যান্য আধিকারিকরা। দীর্ঘক্ষণ বাগান গেটে এভাবে দাঁড়িয়ে থেকে খোঁজাখুঁজি করার পর তাঁদের সন্ধান না মেলায় বুঝতে পারেন বাগান ছেড়ে রাতের অন্ধকারে পালিয়ে গিয়েছেন বাগান কর্তৃপক্ষ। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

এক কর্মহীন চা শ্রমিক বলেন, “আমরা ৪৫ দিন কাজ করেছি। তার টাকা দেয়নি। আজ এসে দেখি সব অফিস বন্ধ। কোথাও কেও নেই। আমরা প্রথমে বুঝতে পারিনি। বেলা বাড়ার পর সবটা পরিষ্কার হয়ে গেল। আসলে ওরা পালিয়ে গিয়েছে। চা বাগান বন্ধ করে চলে গিয়েছে।” প্রসঙ্গত, এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, বন্ধ হওয়া ছটি চা বাগান সরকার নিয়ে নেবে। এছড়াও ন্ধ হওয়া চা বাগানের শ্রমিকদের দেড় হাজার টাকা দেওয়া হবে। মমতা একদিকে যখন জনমুখী প্রকল্প করছেন সেই সময় আবার চা বাগান বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনায় কার্যত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

Next Article