Malda Blast: আচমকা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল গ্রাম, মুহূর্তে রক্তাক্ত দুই কিশোর

Subhotosh Bhattacharya | Edited By: Soumya Saha

Mar 10, 2024 | 7:44 PM

Malda: গুরুতর আহত অবস্থায় দুই কিশোরকে সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার করে প্রথমে সিলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদের শারীরিক অবস্থার বিবেচনা করে মালদা মেডিক্য়াল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রবিবার দুপুরের এই ঘটনার কথা চাউর হতেই এলাকাবাসীদের মধ্যে আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়। দুর্ঘটনার খবর পাওয়ামাত্রই এলাকায় আসে কালিয়াচক থানার পুলিশ।

Malda Blast: আচমকা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল গ্রাম, মুহূর্তে রক্তাক্ত দুই কিশোর
মালদায় বিস্ফোরণ
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

মালদা: রবিবার দুপুর আচমকা বিকট শব্দ। প্রচণ্ড শব্দে ফেটে ওঠে আশপাশের এলাকা। বিস্ফোরণে গুরুতর আহত দুই কিশোর। দুর্ঘটনাটি ঘঙটেছে মালদার কালিয়াচক থানা এলাকার বালিয়াডাঙার আনসারিপাড়ায়। গুরুতর আহত অবস্থায় দুই কিশোরকে সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার করে প্রথমে সিলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদের শারীরিক অবস্থার বিবেচনা করে মালদা মেডিক্য়াল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রবিবার দুপুরের এই ঘটনার কথা চাউর হতেই এলাকাবাসীদের মধ্যে আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়। দুর্ঘটনার খবর পাওয়ামাত্রই এলাকায় আসে কালিয়াচক থানার পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে, দুপুরে ঠিক কী ঘটেছিল, তা বোঝার চেষ্টা করছেন পুলিশকর্মীরা।

আহত দুই কিশোরের পরিবারের লোকজনের দাবি, ওই দুই কিশোর ব্যাটারি নিয়ে খেলছিল। সাইকেলে ব্যাটারি লাগিয়ে আলো জ্বালানোর চেষ্টা করছিল। সেই সময়েই এই অঘটন ঘটে বলে দাবি বাড়ির লোকজনের। পরিবারের সদস্যদের বক্তব্য, ব্যাটারি ফেটেই বিস্ফোরণ হয় এবং তাতে আহত হয়েছে দুই কিশোর। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, এদিন দুপুরে বিকট শব্দ হয়েছিল বিস্ফোরণের সময়। সঙ্গে সঙ্গে আশপাশের লোকেরা ছুটে আসেন। দেখা যায়, এক কিশোরের হাত রক্তাক্ত। হাত থেকে রক্ত ঝরছিল। সেই অবস্থাতেই দ্রুত এলাকাবাসীরা দুই কিশোরকে উদ্ধার করে সিলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন।

এদিকে, ঘটনার পরপরই কালিয়াচক থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। কালিয়াচকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক ফয়জল রেজাও পৌঁছে গিয়েছিলেন ঘটনাস্থলে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, ব্যাটারি ফেটেই কি বিস্ফোরণ নাকি অন্য কোনওভাবে এই অঘটন ঘটল, সব দিক খতিয়ে দেখছেন পুলিশকর্মীরা।

Next Article