মালদহ: কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা এখনও ঘোষণা হয়নি। এরইমধ্যে গণি খান পরিবারে কোন্দলের অভিযোগ। প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগেই ঈশা খান চৌধুরীর প্রচার শুরু মালদহে। আর প্রচার শুরু হতেই তীব্র অসন্তোষ দক্ষিণ মালদহের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী বা ডালুবাবুর ঘনিষ্ঠদের মধ্যে। তাঁদের অভিযোগ, ডালুবাবুকে ঘরবন্দি করে রেখে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। জোর করে প্রার্থী হচ্ছেন তাঁর ছেলে ঈশা খান চৌধুরী। তাঁদের দাবি, ঈশা খান চৌধুরী প্রার্থী হলে কোনওভাবেই কংগ্রেস এই কেন্দ্রে জিততে পারবে না। তৃণমূলের দাবি, মালদহে কংগ্রেস শেষ।
ডালুবাবুর এক ঘনিষ্ঠ দাবি করেন, “আমাকে ডালুবাবু ব্যক্তিগতভাবে বলেছেন উনি প্রার্থী হবেন। পাঁচ বছর পর অবসর নেব। তারপর ঈশা খানকে দাঁড় করাব। ডালুবাবুকে কলকাতায় ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছে। যোগাযোগও করা যাচ্ছে না। ফোনে যে দু’টো কথা বলব, ফোনটাও দিচ্ছে না। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে উনি বলেছেন, ওনার অনুগামীরা সকলে জানেন উনিই প্রার্থী। সুজাপুর কালিয়াচকের লোকও বলেছেন ওনাকেই প্রার্থী হিসাবে চাই। ইংরেজবাজারের লোকও বলছেন ডালুবাবু না দাঁড়ালে এই সিট হারবে।”
এ প্রসঙ্গে ঈশা খান চৌধুরীর বক্তব্য, “উনি শুধু আমার বাবা নন, উনি আমার লিডার, আমাদের জেলা সভাপতি, উনি যেভাবে গাইড করবেন সেভাবে আমরা চলব। উনি যদি বলেন, ঈশা তুমি দাঁড়াবে না আমি দাঁড়াব না। উনি দাঁড়াতে বললে দাঁড়াব। উনি আমার নাম প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি তো প্রস্তাব দিইনি। বাবা ছেলে কিংবা লিডারের সঙ্গে ষড়যন্ত্র আবার কী থাকবে? মালদহে যাঁরা রাজনীতি করেন সকলের নেতা ডালুবাবু।”
মালদহ: কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা এখনও ঘোষণা হয়নি। এরইমধ্যে গণি খান পরিবারে কোন্দলের অভিযোগ। প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগেই ঈশা খান চৌধুরীর প্রচার শুরু মালদহে। আর প্রচার শুরু হতেই তীব্র অসন্তোষ দক্ষিণ মালদহের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী বা ডালুবাবুর ঘনিষ্ঠদের মধ্যে। তাঁদের অভিযোগ, ডালুবাবুকে ঘরবন্দি করে রেখে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। জোর করে প্রার্থী হচ্ছেন তাঁর ছেলে ঈশা খান চৌধুরী। তাঁদের দাবি, ঈশা খান চৌধুরী প্রার্থী হলে কোনওভাবেই কংগ্রেস এই কেন্দ্রে জিততে পারবে না। তৃণমূলের দাবি, মালদহে কংগ্রেস শেষ।
ডালুবাবুর এক ঘনিষ্ঠ দাবি করেন, “আমাকে ডালুবাবু ব্যক্তিগতভাবে বলেছেন উনি প্রার্থী হবেন। পাঁচ বছর পর অবসর নেব। তারপর ঈশা খানকে দাঁড় করাব। ডালুবাবুকে কলকাতায় ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছে। যোগাযোগও করা যাচ্ছে না। ফোনে যে দু’টো কথা বলব, ফোনটাও দিচ্ছে না। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে উনি বলেছেন, ওনার অনুগামীরা সকলে জানেন উনিই প্রার্থী। সুজাপুর কালিয়াচকের লোকও বলেছেন ওনাকেই প্রার্থী হিসাবে চাই। ইংরেজবাজারের লোকও বলছেন ডালুবাবু না দাঁড়ালে এই সিট হারবে।”
এ প্রসঙ্গে ঈশা খান চৌধুরীর বক্তব্য, “উনি শুধু আমার বাবা নন, উনি আমার লিডার, আমাদের জেলা সভাপতি, উনি যেভাবে গাইড করবেন সেভাবে আমরা চলব। উনি যদি বলেন, ঈশা তুমি দাঁড়াবে না আমি দাঁড়াব না। উনি দাঁড়াতে বললে দাঁড়াব। উনি আমার নাম প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি তো প্রস্তাব দিইনি। বাবা ছেলে কিংবা লিডারের সঙ্গে ষড়যন্ত্র আবার কী থাকবে? মালদহে যাঁরা রাজনীতি করেন সকলের নেতা ডালুবাবু।”