School Teacher: অভব্য ‘আবদার’ পূরণ করেননি মালদার শিক্ষিকা, তারপরের ঘটনায় শিউরে উঠবেন

Subhotosh Bhattacharya | Edited By: Soumya Saha

Dec 21, 2023 | 11:49 PM

Malda: অভিযোগ, শিক্ষিকার সামনে নিজের জুতো ছুড়ে মারে যুবক এবং বলে জুতো পরিয়ে দেওয়ার জন্য। শিক্ষিকা তাতে রাজি না হওয়াতেই বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গাছের মোটা ডাল দিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। শেষে কোনওরকমে স্কুলের মিড ডে মিলের রাঁধুনিরা শিক্ষিকাকে উদ্ধার করেন।

Follow Us

মালদা: ২০১৭ সালে মালদার হবিবপুরের এক প্রাথমিক স্কুলে কাজে যোগ দিয়েছিলেন শিক্ষিকা। কিন্তু এরপর থেকেই জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল তাঁর। অভিযোগ, শিক্ষিকা স্কুলে যাতায়াতের পথে দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে অনুসরণ করত ও বিরক্ত করত স্থানীয় এক যুবক। ২০১৮ সাল থেকে শুরু হয়েছিল এই ঘটনা। পরিস্থিতি এমন হয়েছিল, যে অন্য পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে হত তাঁকে। এই নিয়ে আগেও পুলিশে অভিযোগ হয়েছিল। জেলেও গিয়েছিল অভিযুক্ত। কিন্তু অভিযোগ, এরপর বুধবার ফের ওই শিক্ষিকার পথ আগলে দাঁড়ায় অভিযুক্ত যুবক। স্কুলের সামনেই। অভিযোগ, শিক্ষিকার সামনে নিজের জুতো ছুড়ে মারে যুবক এবং বলে জুতো পরিয়ে দেওয়ার জন্য। শিক্ষিকা তাতে রাজি না হওয়াতেই বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গাছের মোটা ডাল দিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। শেষে কোনওরকমে স্কুলের মিড ডে মিলের রাঁধুনিরা শিক্ষিকাকে উদ্ধার করেন।

বুধবারের এই ঘটনার পর শিউরে উঠেছেন শিক্ষিকার পরিবারের লোকেরা। মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন শিক্ষিকার বাবা। গুরুতর জখম অবস্থায় শিক্ষিকা বর্তমানে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন শিক্ষিকা। প্রথমে স্কুলের বাকিরা তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন স্থানীয় একটি হাসপাতালে। পরে সেখান থেকে মালদা মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তর করা হয় শিক্ষিকাকে। পরিবারের লোকেরা পরে তাঁকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছেন। শিক্ষিকার দুটি হাতই ভেঙে গিয়েছে বলে দাবি পরিবারের। মাথাতেও চোট লেগেছে বলে জানা যাচ্ছে।

এদিকে বুধবারের ঘটনার পর হবিবপুর থানায় নতুন করে অভিযোগ জানিয়েছেন শিক্ষিকার বাবা। অভিযুক্ত যুবকের অতীতের কাণ্ড কারখানা এবং আজকের ঘটনা লিখিতভাবে বিস্তারিত জানিয়েছেন পুলিশকে। কী কারণে ওই যুবক শিক্ষিকার উপর হামলা চালাল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

 

মালদা: ২০১৭ সালে মালদার হবিবপুরের এক প্রাথমিক স্কুলে কাজে যোগ দিয়েছিলেন শিক্ষিকা। কিন্তু এরপর থেকেই জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল তাঁর। অভিযোগ, শিক্ষিকা স্কুলে যাতায়াতের পথে দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে অনুসরণ করত ও বিরক্ত করত স্থানীয় এক যুবক। ২০১৮ সাল থেকে শুরু হয়েছিল এই ঘটনা। পরিস্থিতি এমন হয়েছিল, যে অন্য পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে হত তাঁকে। এই নিয়ে আগেও পুলিশে অভিযোগ হয়েছিল। জেলেও গিয়েছিল অভিযুক্ত। কিন্তু অভিযোগ, এরপর বুধবার ফের ওই শিক্ষিকার পথ আগলে দাঁড়ায় অভিযুক্ত যুবক। স্কুলের সামনেই। অভিযোগ, শিক্ষিকার সামনে নিজের জুতো ছুড়ে মারে যুবক এবং বলে জুতো পরিয়ে দেওয়ার জন্য। শিক্ষিকা তাতে রাজি না হওয়াতেই বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গাছের মোটা ডাল দিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। শেষে কোনওরকমে স্কুলের মিড ডে মিলের রাঁধুনিরা শিক্ষিকাকে উদ্ধার করেন।

বুধবারের এই ঘটনার পর শিউরে উঠেছেন শিক্ষিকার পরিবারের লোকেরা। মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন শিক্ষিকার বাবা। গুরুতর জখম অবস্থায় শিক্ষিকা বর্তমানে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন শিক্ষিকা। প্রথমে স্কুলের বাকিরা তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন স্থানীয় একটি হাসপাতালে। পরে সেখান থেকে মালদা মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তর করা হয় শিক্ষিকাকে। পরিবারের লোকেরা পরে তাঁকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছেন। শিক্ষিকার দুটি হাতই ভেঙে গিয়েছে বলে দাবি পরিবারের। মাথাতেও চোট লেগেছে বলে জানা যাচ্ছে।

এদিকে বুধবারের ঘটনার পর হবিবপুর থানায় নতুন করে অভিযোগ জানিয়েছেন শিক্ষিকার বাবা। অভিযুক্ত যুবকের অতীতের কাণ্ড কারখানা এবং আজকের ঘটনা লিখিতভাবে বিস্তারিত জানিয়েছেন পুলিশকে। কী কারণে ওই যুবক শিক্ষিকার উপর হামলা চালাল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

 

Next Article