AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Khagen Murmu: ঝাপসা দেখছেন, কথা বলতে পারছেন না, চিকিৎসার জন্য দিল্লি AIIMS গেলেন খগেন মুর্মু

Khagen Murmu Health Update: নাগরাকাটায় বিপর্যস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। শিলিগুড়ি  বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন খগেন মুর্মু। তাঁর চোখের নীচের হাড় ভেঙে গিয়েছে। এক্স রে রিপোর্টে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, চোখের কয়েক সেন্টিমিটার নীচের স্পর্শকাতর একটি হাড় ভেঙে গিয়েছে।

Khagen Murmu: ঝাপসা দেখছেন, কথা বলতে পারছেন না, চিকিৎসার জন্য দিল্লি AIIMS গেলেন খগেন মুর্মু
বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 28, 2025 | 3:29 PM
Share

মালদহ: নাগরাকাটায় বিপর্যস্ত এলাকায় গিয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন সাংসদ খগেন মুর্মু। তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি। এবার চিকিৎসার জন্য দিল্লি যাচ্ছেন তিনি।   আগরতলা তেজস আনন্দবিহার রাজধানী এক্সপ্রেসে দিল্লি রওনা হন সাংসদ খগেন মুর্মু। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী মঞ্জু কিস্কু। জানা গিয়েছে, কথা বলতে চরম সমস্যা হচ্ছে সাংসদের। চোখেও সমস্যা, ঝাপসা দেখছেন। চোয়াল নাড়াতে পারছেন না। মঙ্গলবার মালদহ টাউন স্টেশনে তাঁকে ট্রেনে তুলে দিতে যান জেলার বিজেপি নেতারা।

নাগরাকাটায় বিপর্যস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। শিলিগুড়ি  বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন খগেন মুর্মু। তাঁর চোখের নীচের হাড় ভেঙে গিয়েছে। এক্স রে রিপোর্টে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, চোখের কয়েক সেন্টিমিটার নীচের স্পর্শকাতর একটি হাড় ভেঙে গিয়েছে। আর কিছুটা হলে চোখটাও ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

প্রথমে ওষুধের সাহায্যে বিষয়টি ঠিক করানোর চেষ্টা চালানো হয়। চার সপ্তাহ পর্যবেক্ষণে রাখা হয় তাঁকে। যদিও পরিস্থিতির সেভাবে উন্নতি হয়নি। সেক্ষেত্রে আগেই অপারেশন করে পাত বসানো হতে পারে বলে চিকিৎসকরা আভাস দিয়ে রেখেছিলেন। এই হামলার পিছনে রোহিঙ্গা, বাংলাদেশিরা জড়িত বলে অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বে। তবে উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বিজেপির তরফে। শুভেন্দু অধিকারী অভিযুক্তদের মার্ক করে ছবিও প্রকাশ করেছিলেন। সাংসদের স্ত্রী বললেন, “এখনও প্রচণ্ড ব্যথা রয়েছে। চোয়াল নাড়াতেই পারছেন না, কথা বলা তো দূরের কথা।”