AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Malda: অস্থায়ী গ্রুপ ডি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ, মালদহ মেডিক্যালে TMC নেতার ‘দাদাগিরি’

Malda: মারধর করা হয় কর্তব্যরত সাহিম বিশ্বাস এবং বিশ্বজিৎ সিংহকে। সেই সঙ্গে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করা হয়। জানা গিয়েছে, মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এই মুহূর্তে দিল্লির একটি কোম্পানির অধীনে ১৩৫ জন গ্রুপ ডি রয়েছেন। যাদের মধ্যে প্রায় ৫০ জন মহিলা। চলতি বছরের অগস্ট মাসে দায়িত্ব নেয় ওই কোম্পানি।

Malda: অস্থায়ী গ্রুপ ডি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ, মালদহ মেডিক্যালে TMC নেতার 'দাদাগিরি'
বাঁ দিকে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 28, 2025 | 3:18 PM
Share

মালদহ: তৃণমূল শ্রমিক নেতার দাদাগিরি। হাসপাতালে ঢুকে তাণ্ডব, অস্থায়ী গ্রুপ ডি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ। পাঁচ লক্ষ টাকা না দিলে প্রাণনাশেরও হুমকি দেন বলেও অভিযোগ। তৃণমূল শ্রমিক নেতার নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মালদহ থানায়। মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ঘটনা। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে ইংরেজবাজার পৌরসভার তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী তথা আই এন টি টি ইউসি র জেলা সহ সভাপতি জয়ন্ত বোস হাসপাতালে গ্রুপ ডি সুপারভাইজারের অফিসে ঢুকে তাণ্ডব চালান।

মারধর করা হয় কর্তব্যরত সাহিম বিশ্বাস এবং বিশ্বজিৎ সিংহকে। সেই সঙ্গে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করা হয়। জানা গিয়েছে, মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এই মুহূর্তে দিল্লির একটি কোম্পানির অধীনে ১৩৫ জন গ্রুপ ডি রয়েছেন। যাদের মধ্যে প্রায় ৫০ জন মহিলা। চলতি বছরের অগস্ট মাসে দায়িত্ব নেয় ওই কোম্পানি।

আভিযোগ, তৃণমূল শ্রমিক নেতা হাসপাতালে ঢুকে অস্থায়ী গ্রুপ ডি কর্মীদের মারধর করে সেই কোম্পানির কাছে ৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন। এদিকে মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন অন্যান্য কর্মীরা। নিজেদের নিরাপত্তার দাবি তুলে হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ দেখান মহিলা এবং পুরুষ গ্রুপ ডি কর্মীরা। তাঁরা জানান, আর জি করের ঘটনা এখনও দগদগে, তারমধ্যেই এই ঘটনা। ডিউটি করতে ভয় পাচ্ছেন গ্রুপ ডি কর্মীরা। তাঁদের নিরাপত্তা কোথায় প্রশ্ন তুলে সোচ্চার হন। তবে যদিও এই সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন ওই তৃণমূল শ্রমিক নেতা।

অভিযুক্ত শ্রমিক নেতা জয়ন্ত বসুর বক্তব্য, “এই ধরনের মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। কেউ বা কারা কেন করছে জানি না। তবে বেশ কিছুদিন ধরেই মালদহ মেডিক্যাল কলেজে অস্থায়ী কর্মীদের নিয়ে একটা সমস্যা হচ্ছে। আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, তা ভিত্তিহীন। “