AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Maldah: পাট ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

Maldah: যদিও হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ জানিয়েছেন,অভিযুক্তের নামে মামলা রুজু হয়েছে। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রী শনিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ বাড়ির পাশে কানখোল নদীতে স্নান করতে যায়। সঙ্গে ছিল পাড়ার কয়েকজন শিশু।

Maldah: পাট ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 19, 2024 | 10:26 AM

মালদহ: আরও চার পাঁচ জন বন্ধুর সঙ্গে স্নান করতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই ফুঁসলিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পাট ক্ষেতে। পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ। পাটক্ষেত থেকে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাবালিকা। অভিযোগ তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন শিক্ষকরা। অভিযুক্ত সক্রিয় তৃণমূল কর্মী। তাই পুলিশ অভিযুক্তকে ধরছে না বলে অভিযোগ। অভিযুক্তের গ্রেফতারের দাবিতে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। সরব হয়েছেন শিক্ষকরাও। এমনকি অভিযুক্তের কঠোর শান্তির দাবি তুলেছেন কংগ্রেস ও সিপিএমও। মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের ঘটনা।

যদিও হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ জানিয়েছেন,অভিযুক্তের নামে মামলা রুজু হয়েছে। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রী শনিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ বাড়ির পাশে কানখোল নদীতে স্নান করতে যায়। সঙ্গে ছিল পাড়ার কয়েকজন শিশু। সেখান থেকে নাবালিকাকে ফুঁসলিয়ে পাশের পাটখেতে নিয়ে গিয়ে মুখে গামছা বেঁধে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। নির্যাতিতার দাদা বলেন, “আমার বোন স্কুল থেকে ফিরে দুপুরে বাড়ির পাশে কানখোল নদীতে স্নান করতে যায়। সঙ্গে ছিল আমার ছেলে ও পাড়ার কয়েকজন শিশু। সেই সময় প্রতিবেশী অভিযুক্ত যুবক আমার বোনকে ফুঁসলিয়ে পাশের ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে।”

রাতেই নাবালিকাকে মালদহ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আশঙ্কাজনক অবস্থা দেখে চিকিৎসকরা চাঁচল সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে দেন। পাঁচদিন ধরে সেখানে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে নাবালিকা।

পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, অভিযোগ করার পাঁচদিন কেটে গেলেও পুলিশ তদন্তে ঢিলেমি করছে।সেজন্য পাঁচদিন পরও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ছাত্রীর স্কুলের প্রধান শিক্ষক অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি করেছেন। স্থানীয় এক বাসিন্দার বক্তব্য, “অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূল কর্মী বলে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে ভয় পাচ্ছেন এলাকার মানুষ। তবে এবারের ঘটনা সব সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। এবার আমরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।” এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।