মুর্শিদাবাদ: সাত সকালে বিধায়ক বায়রন বিশ্বাসের বাড়িতে হানা গোয়েন্দাদের। জানা গিয়েছে, আয়কর দফতর হানা দিয়েছে বিধায়কের বাড়িতে। মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের ধুলিয়ানে বাড়িতে হানা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। তবে এই বাড়ি বায়রন বিশ্বাসের বাবা বাবর আলি বিশ্বাসের নামে বলে সূত্রের খবর। তবে বায়রন এই বাড়িতেই থাকেন বলে জানা গিয়েছে। তবে বিধায়ক বাড়িতে উপস্থিত রয়েছে কি না স্পষ্ট নয়।মূলত, বায়রনের বাবার বড় বিড়ির ব্যবসা রয়েছে। এমনকী তাঁদের বাড়িতেও রয়েছে বিড়ির কারখানা।
আজ একদম ভোরবেলা আয়কর দফতরের কর্তারা পৌঁছে যান বায়রনের বাড়িতে। সামশেরগঞ্জের পাশাপাশি তাঁর সাগরদিঘির বাড়িতেও পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। এমনকী, বিধায়কের বিড়ির ফ্যাক্টারি, চা কোম্পানি, হাসপাতাল ও ও ডাকবাংলার বাড়িতে আয়কর দফতর হানা দিয়েছে। তবে নির্দিষ্ট করে কোনও মামলা নয়, নির্দিষ্ট করে কোনও তদন্ত নয় বায়রনের সবকটি ব্যবসার আয়কর সঠিক পড়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতেই তদন্তকারীরা এসেছেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সাগরদিঘি থেকে জিতেছিলেন সুব্রত সাহা। তাঁর মৃত্যুর পর ওই কেন্দ্রে ফের উপনির্বাচন হয়। তখন বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী বায়রন বিশ্বাস বিপুল ভোটে জয়ী হন। কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকে ঘাসফুলের পতাকাও হাতে তুলে নেন তিনি। যদিও, দলবদলের সময় তাঁর অভিযোগ ছিল কংগ্রেসে থেকে তিনি কাজ করতে পারছিলেন না। তাই তৃণমূলে যোগদান করেছেন।
উপ নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনকে বাইরন যে তথ্য দিয়েছিলেন,তা থেকে জানা যায় বাবার বিড়ি ব্যবসার হাত ধরেই ব্যবসা শুরু বাইরনের। বিড়ি ব্যবসার পাশাপাশি, একাধিক নার্সিং হোম রয়েছে বাইরনের নামে। একটি নতুন রাসায়নিকের ফ্যাক্টরি তৈরি করছেন বলেও জানা গিয়েছে। হলফনামায় দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাজাজ অ্যালায়েন্স, নার্সিং হোম, টোবাকো স্টোরে বিনিয়োগ করেছেন বাইরন। আর বিড়ি ব্যবসায় বিনিয়োগ রয়েছে তাঁর স্ত্রীর।
মুর্শিদাবাদ: সাত সকালে বিধায়ক বায়রন বিশ্বাসের বাড়িতে হানা গোয়েন্দাদের। জানা গিয়েছে, আয়কর দফতর হানা দিয়েছে বিধায়কের বাড়িতে। মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের ধুলিয়ানে বাড়িতে হানা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। তবে এই বাড়ি বায়রন বিশ্বাসের বাবা বাবর আলি বিশ্বাসের নামে বলে সূত্রের খবর। তবে বায়রন এই বাড়িতেই থাকেন বলে জানা গিয়েছে। তবে বিধায়ক বাড়িতে উপস্থিত রয়েছে কি না স্পষ্ট নয়।মূলত, বায়রনের বাবার বড় বিড়ির ব্যবসা রয়েছে। এমনকী তাঁদের বাড়িতেও রয়েছে বিড়ির কারখানা।
আজ একদম ভোরবেলা আয়কর দফতরের কর্তারা পৌঁছে যান বায়রনের বাড়িতে। সামশেরগঞ্জের পাশাপাশি তাঁর সাগরদিঘির বাড়িতেও পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। এমনকী, বিধায়কের বিড়ির ফ্যাক্টারি, চা কোম্পানি, হাসপাতাল ও ও ডাকবাংলার বাড়িতে আয়কর দফতর হানা দিয়েছে। তবে নির্দিষ্ট করে কোনও মামলা নয়, নির্দিষ্ট করে কোনও তদন্ত নয় বায়রনের সবকটি ব্যবসার আয়কর সঠিক পড়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতেই তদন্তকারীরা এসেছেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সাগরদিঘি থেকে জিতেছিলেন সুব্রত সাহা। তাঁর মৃত্যুর পর ওই কেন্দ্রে ফের উপনির্বাচন হয়। তখন বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী বায়রন বিশ্বাস বিপুল ভোটে জয়ী হন। কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকে ঘাসফুলের পতাকাও হাতে তুলে নেন তিনি। যদিও, দলবদলের সময় তাঁর অভিযোগ ছিল কংগ্রেসে থেকে তিনি কাজ করতে পারছিলেন না। তাই তৃণমূলে যোগদান করেছেন।
উপ নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনকে বাইরন যে তথ্য দিয়েছিলেন,তা থেকে জানা যায় বাবার বিড়ি ব্যবসার হাত ধরেই ব্যবসা শুরু বাইরনের। বিড়ি ব্যবসার পাশাপাশি, একাধিক নার্সিং হোম রয়েছে বাইরনের নামে। একটি নতুন রাসায়নিকের ফ্যাক্টরি তৈরি করছেন বলেও জানা গিয়েছে। হলফনামায় দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাজাজ অ্যালায়েন্স, নার্সিং হোম, টোবাকো স্টোরে বিনিয়োগ করেছেন বাইরন। আর বিড়ি ব্যবসায় বিনিয়োগ রয়েছে তাঁর স্ত্রীর।