Maldah: হঠাৎই দাম কমেছে বালি-পাথরের, কারণ শুনলে অবাক হবেন যে কেউ…

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 26, 2022 | 12:08 AM

Maldah: কিছুটা হলেও স্বস্তিতে নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী, প্রোমোটাররা। অকারণে টাকা চেয়ে ঝুটঝামেলা নেই।

Follow Us

উত্তর ২৪ পরগনা ও মালদহ: অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর গত কয়েকদিনে টোল কিয়স্ক নিয়ে নানা অভিযোগ সামনে এসেছে। উত্তর ২৪ পরগনা থেকে বীরভূম কিংবা মালদহ, একাধিক জেলায় এই ধরনের বহু কিয়স্ক জেলা প্রশাসন বন্ধ করে দিয়েছে বলেও দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। এদিকে টোল কিয়স্কগুলি বন্ধ হতেই এক ধাক্কায় বালি, পাথরের দাম কমেছে বলেও দাবি করছেন কেউ কেউ। কারণ হিসাবে তাঁরা বলছেন, রাস্তায় ট্রাকের উপর কর দিতে গিয়ে অনেক টাকা বেরিয়ে যেত। আপাতত সে টাকা বেঁচে যাচ্ছে।

বারাসতে কর্মরত এক শ্রমিকের কথায়, “এই বালি ক’দিন আগেও ৪২ হাজার টাকা ছিল। এখন সে দামটা কমে ৩৮ হাজার টাকা হয়েছে।” অন্যদিকে বারাসতে নির্মাণকাজের সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তি বলেন, “দিন পনেরো আগে যা দাম ছিল তা থেকে বর্তমানে প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা ১০০ সিএফটিতে কমেছে। কেন সেটা বুঝতে পারছি না। তবে টোল ট্যাক্স অনেক ছিল এটা ঠিক।”

একই ছবি মালদহেও। কিছুটা হলেও স্বস্তিতে নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী, প্রোমোটাররা। অকারণে টাকা চেয়ে ঝুটঝামেলা নেই। এই পরিস্থিতি যাতে না বদলায় সে কারণে মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্স থেকেও জেলাশাসক ও রাজ্য প্রশাসনকে আবেদন জানানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তাঁদের বক্তব্য, ট্রাক পিছু ১৮ থেকে ১৯ হাজার টাকা শুধু বিভিন্ন জায়গায় দিতেই খরচ হয়ে যেত। যা এখন অনেক কম। স্বাভাবিক ভাবেই দাম কমছে পাথর ও বালির। এর সুবিধা সাধারণ মানুষ থেকে ব্যবসায়ী সকলেই পাচ্ছেন। মালদহ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, “এটা বজায় রাখা গেলে আগামিদিনে ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন।” অনেকেই বলছেন, ইদানিং সিবিআই-ইডি তৎপরতায় বিভিন্ন ব্যবসায় যেসব ‘মিডলম্যান’রা কাজ করেন, তাঁরা কিছুটা হলেও ত্রস্ত। তার ফলই পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তাই এখন সস্তা বালি আর পাথরও।

উত্তর ২৪ পরগনা ও মালদহ: অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর গত কয়েকদিনে টোল কিয়স্ক নিয়ে নানা অভিযোগ সামনে এসেছে। উত্তর ২৪ পরগনা থেকে বীরভূম কিংবা মালদহ, একাধিক জেলায় এই ধরনের বহু কিয়স্ক জেলা প্রশাসন বন্ধ করে দিয়েছে বলেও দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। এদিকে টোল কিয়স্কগুলি বন্ধ হতেই এক ধাক্কায় বালি, পাথরের দাম কমেছে বলেও দাবি করছেন কেউ কেউ। কারণ হিসাবে তাঁরা বলছেন, রাস্তায় ট্রাকের উপর কর দিতে গিয়ে অনেক টাকা বেরিয়ে যেত। আপাতত সে টাকা বেঁচে যাচ্ছে।

বারাসতে কর্মরত এক শ্রমিকের কথায়, “এই বালি ক’দিন আগেও ৪২ হাজার টাকা ছিল। এখন সে দামটা কমে ৩৮ হাজার টাকা হয়েছে।” অন্যদিকে বারাসতে নির্মাণকাজের সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তি বলেন, “দিন পনেরো আগে যা দাম ছিল তা থেকে বর্তমানে প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা ১০০ সিএফটিতে কমেছে। কেন সেটা বুঝতে পারছি না। তবে টোল ট্যাক্স অনেক ছিল এটা ঠিক।”

একই ছবি মালদহেও। কিছুটা হলেও স্বস্তিতে নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী, প্রোমোটাররা। অকারণে টাকা চেয়ে ঝুটঝামেলা নেই। এই পরিস্থিতি যাতে না বদলায় সে কারণে মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্স থেকেও জেলাশাসক ও রাজ্য প্রশাসনকে আবেদন জানানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তাঁদের বক্তব্য, ট্রাক পিছু ১৮ থেকে ১৯ হাজার টাকা শুধু বিভিন্ন জায়গায় দিতেই খরচ হয়ে যেত। যা এখন অনেক কম। স্বাভাবিক ভাবেই দাম কমছে পাথর ও বালির। এর সুবিধা সাধারণ মানুষ থেকে ব্যবসায়ী সকলেই পাচ্ছেন। মালদহ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, “এটা বজায় রাখা গেলে আগামিদিনে ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন।” অনেকেই বলছেন, ইদানিং সিবিআই-ইডি তৎপরতায় বিভিন্ন ব্যবসায় যেসব ‘মিডলম্যান’রা কাজ করেন, তাঁরা কিছুটা হলেও ত্রস্ত। তার ফলই পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তাই এখন সস্তা বালি আর পাথরও।

Next Article