Sandeshkhali: সন্দেশখালি-অভিযান! বিজেপি-র পর এবার ময়দানে কংগ্রেসও, রাস্তায় বসে অধীররা

Supriyo Guha | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 16, 2024 | 2:57 PM

Sandeshkhali: পুলিশের বক্তব্য এই এলাকায় বেশ কিছু জায়গায় ১৪৪ জারি করা হয়েছে। এই দল গ্রামে ঢুকলে গ্রামে মানুষের জমায়েত হবে। আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।

Sandeshkhali: সন্দেশখালি-অভিযান!  বিজেপি-র পর এবার ময়দানে কংগ্রেসও, রাস্তায় বসে অধীররা
সন্দেশখালির পথে অধীর
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

সন্দেশখালি: আবারও আজ তপ্ত সন্দেশখালি। বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সন্দেশখালি গিয়েছিলেন। যাওয়ার পথে একাধিকবার পুলিশি বাধার মুখে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী, বিধায়ক তাপসী মণ্ডল, চন্দনা বাউড়ি, শঙ্কর ঘোষরা। সরবেড়িয়া পর্যন্ত পৌঁছতে পারেন শুভেন্দু। কিন্তু সেখান থেকে আর এগোতে পারেননি। পুলিশের সঙ্গে তর্ক হয়, তারপর সেখানেই ধরনা অবস্থানে বসে বিকালে ফিরে আসতে হয় তাঁকে। শুক্রবার আবারও অ্যাকশন মোডে বিজেপি। বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার নির্দেশে তৈরি কেন্দ্রীয় দল রওনা দেয় সন্দেশখালির উদ্দেশে। কিন্তু এক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম ঘটেনি। পুলিশি বাধার মুখে পড়ে রামপুরেই আটকে যেতে হয় তাঁদের। এই মুহূর্তে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে সেন্ট্রাল হাইপাওয়ার কমিটি। বেলা বাড়তে সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। কিন্তু সরবেড়িয়াতেই বাধা পান তিনি।

KEY HIGHLIGHTS

  1. পুলিশি বাধার  মুখে পড়ে রামপুরের নস্করপাড়ায় রাস্তায় বসে পড়ল সেন্ট্রাল হাই পাওয়ার কমিটি। রাস্তায় বসে ধরনা অবস্থান চালিয়ে যাচ্ছেন।
  2. পুলিশের বক্তব্য এই এলাকায় বেশ কিছু জায়গায় ১৪৪ জারি করা হয়েছে। এই দল গ্রামে ঢুকলে গ্রামে মানুষের জমায়েত হবে। আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
  3. সেন্ট্রাল টিমের বক্তব্য, যদি ১৪৪ ধারা জারিই থাকে, তাহলে চার জনকে যেতে দিন। কিন্তু পুলিশ সেই বক্তব্যও মানতে নারাজ। আর তা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বচসা চলতে থাকে।
  4. বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, “তৃণমূলের মন্ত্রীরা যেতে পারবেন। কিন্তু কেন্দ্রের মন্ত্রীরা যেতে পারবেন না! এটা হচ্ছে বাংলা। গায়ের জোরে আটকানো হচ্ছে।”
  5. কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী বলেন, “পুলিশের যে ভূমিকা দেখছি, এই ভূমিকা যদি শেখ শাহজাহানের গ্রেফতারির ক্ষেত্রেও দেখাত ভাল হত। তাহলে এই সময় আসত না।”
  6. ন্যাজাটে বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, “মমতার রাজ্যে এই ধরনের দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে, সেটা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এখন যদি কিছু নাই হয়ে থাকে, তাহলে যেতে হচ্ছে না কেন?”
  7. এই মুহূর্তে সেখানকার পরিস্থিতি তপ্ত। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় বচসা, ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়ছেন সেন্ট্রাল টিমের সদস্যরা।
  8. সন্দেশখালির পথে এবার কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল গ্রামে ঢোকার চেষ্টা করে। পুলিশ পথ আটকায়। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাস্তায় বসে পড়েন অধীরও।

 

 

Next Article