সন্দেশখালি: শনিবার একটি স্টিং অপারেশনের ভিডিয়ো ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে সন্দেশখালিতে মহিলাদের নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল, যে সন্দেশখালিতে লাঠি-ঝাঁটা হাতে মহিলাদের পথে নামতে দেখা গিয়েছিল সেই সন্দেশখালিতে নাকি মহিলাদের নিগ্রহই করা হয়নি। সন্দেশখালির ২ নম্বর ব্লকের মণ্ডল সভাপতি গদাধর কয়ালকে এমনই কথা বলতে শোনা যায়। এরপরই শুরু হয় বিতর্ক। ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘এসসি কমিশনের চেয়ারম্যান বুঝতে পারেননি…,দাদা এটা রাজনীতি যে কোনও উপায়ে জিততেই হবে…আমরা দুজনই লোক দিয়েছি…, মহিলাদের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে…’ এখানেই শেষ নয়, ওই ভিডিয়োয় বিজেপি নেতাকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘২০০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে এই সকল মহিলাদে। টাকা নিয়েছেন নাকি রেখাও। শুধু তাই নয়, এও শোনা গিয়েছে, ‘অভিযোগ প্রথমে রেখাই করেছে। ওকে দেখে বাকি মেয়েরা করেছে’, আর যেটা জাজ বুঝেছে…ছয় থেকে সাতমাস পর আর কী মেডিক্যাল হবে।’ সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োয় এই ধরনের কথা শোনা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, ভিডিয়োয় আরও শোনা যাচ্ছে, কী ধরনের কাজ হয়েছে, রেপ হয় নাই তাকে রেপে কনভার্ট করিয়ে দিয়েছে।
যদিও, ভিডিয়ো ভাইরালের পর গোটা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন গঙ্গাধর। তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেটি পুরোপুরি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। হাই টেকনোলজির মাধ্যমে আমার গলাকে বিকৃত করা হয়েছে। আমাকে, আমার দলকে,সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মায়েদের কালিমালিপ্ত করতে এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। আমি সিবিআই তদন্তের দাবি করছি। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি করব।” অপরদিকে, বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “তদন্ত হোক। আমার মনে হয় না এমন কিছু হয়েছে। তৃণমূল প্রলোভিত করে এইসব করেছে কি না দেখছি। দল তদন্ত করবে না। পুলিশ তদন্ত করুক। সব বাইরে চলে আসবে। আমার মনে হয় সন্দেশখালি থেকে চোখ ঘোরাতেই কাউন্টার স্ট্রাটেজি তৃণমূল নিয়েছে।”
ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছেন, “সন্দেশখালি নিয়ে ভাল নাটক তৈরি করেছিলেন। আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আমি অনেকদিন ধরেই আপনাদের বলছিলাম এটা পরিকল্পনা। বিজেপির তৈরি করা নাটক।”
সন্দেশখালি: শনিবার একটি স্টিং অপারেশনের ভিডিয়ো ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে সন্দেশখালিতে মহিলাদের নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল, যে সন্দেশখালিতে লাঠি-ঝাঁটা হাতে মহিলাদের পথে নামতে দেখা গিয়েছিল সেই সন্দেশখালিতে নাকি মহিলাদের নিগ্রহই করা হয়নি। সন্দেশখালির ২ নম্বর ব্লকের মণ্ডল সভাপতি গদাধর কয়ালকে এমনই কথা বলতে শোনা যায়। এরপরই শুরু হয় বিতর্ক। ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘এসসি কমিশনের চেয়ারম্যান বুঝতে পারেননি…,দাদা এটা রাজনীতি যে কোনও উপায়ে জিততেই হবে…আমরা দুজনই লোক দিয়েছি…, মহিলাদের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে…’ এখানেই শেষ নয়, ওই ভিডিয়োয় বিজেপি নেতাকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘২০০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে এই সকল মহিলাদে। টাকা নিয়েছেন নাকি রেখাও। শুধু তাই নয়, এও শোনা গিয়েছে, ‘অভিযোগ প্রথমে রেখাই করেছে। ওকে দেখে বাকি মেয়েরা করেছে’, আর যেটা জাজ বুঝেছে…ছয় থেকে সাতমাস পর আর কী মেডিক্যাল হবে।’ সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োয় এই ধরনের কথা শোনা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, ভিডিয়োয় আরও শোনা যাচ্ছে, কী ধরনের কাজ হয়েছে, রেপ হয় নাই তাকে রেপে কনভার্ট করিয়ে দিয়েছে।
যদিও, ভিডিয়ো ভাইরালের পর গোটা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন গঙ্গাধর। তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেটি পুরোপুরি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। হাই টেকনোলজির মাধ্যমে আমার গলাকে বিকৃত করা হয়েছে। আমাকে, আমার দলকে,সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মায়েদের কালিমালিপ্ত করতে এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। আমি সিবিআই তদন্তের দাবি করছি। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি করব।” অপরদিকে, বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “তদন্ত হোক। আমার মনে হয় না এমন কিছু হয়েছে। তৃণমূল প্রলোভিত করে এইসব করেছে কি না দেখছি। দল তদন্ত করবে না। পুলিশ তদন্ত করুক। সব বাইরে চলে আসবে। আমার মনে হয় সন্দেশখালি থেকে চোখ ঘোরাতেই কাউন্টার স্ট্রাটেজি তৃণমূল নিয়েছে।”
ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছেন, “সন্দেশখালি নিয়ে ভাল নাটক তৈরি করেছিলেন। আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আমি অনেকদিন ধরেই আপনাদের বলছিলাম এটা পরিকল্পনা। বিজেপির তৈরি করা নাটক।”