Sandeshkhali: ‘হাই টেকনোলজির মাধ্যমে আমার গলাকে বিকৃত করা হয়েছে’, দাবি গঙ্গাধরের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

May 04, 2024 | 6:25 PM

Sandeshkhali: অপরদিকে, বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, "তদন্ত হোক। আমার মনে হয় না এমন কিছু হয়েছে। তৃণমূল প্রলোভিত করে এইসব করেছে কি না দেখছি। দল তদন্ত করবে না। পুলিশ তদন্ত করুক। সব বাইরে চলে আসবে।

Follow Us

সন্দেশখালি: শনিবার সকালে ভাইরাল হয় সন্দেশখালি নিয়ে একটি ভিডিয়ো। যেখানে স্বঘোষিত বিজেপি নেতা বা বিজেপি-র মণ্ডল সভাপতি গদাধর কয়ালকে বলতে শোনা যাচ্ছে, সন্দেশখালির মহিলাদের সাজিয়ে-গুছিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা। অপরদিকে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গদাধর কয়াল।

তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেটি পুরোপুরি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। হাই টেকনোলজির মাধ্যমে আমার গলাকে বিকৃত করা হয়েছে। আমাকে, আমার দলকে,সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মায়েদের কালিমালিপ্ত করতে এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। আমি সিবিআই তদন্তের দাবি করছি। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি করব।”

অপরদিকে, বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “তদন্ত হোক। আমার মনে হয় না এমন কিছু হয়েছে। তৃণমূল প্রলোভিত করে এইসব করেছে কি না দেখছি। দল তদন্ত করবে না। পুলিশ তদন্ত করুক। সব বাইরে চলে আসবে। আমার মনে হয় সন্দেশখালি থেকে চোখ ঘোরাতেই কাউন্টার স্ট্রাটেজি তৃণমূল নিয়েছে।” উল্লেখ্য, ভাইরাল ভিডিয়োতে বলতে শোনা যাচ্ছে, বিজেপি নেতাকে মহিলাদের শিখিয়ে বুঝিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। কী বলতে হবে, কী করতে হবে সবটা শেখানো হয়। তার পরিবর্তে ২০০০ করে দেওয়া হয়েছে নাকি। রেখা পাত্রকে দিয়ে প্রথমে অভিযোগ করা হয়। পরে বাকিরা করে। ধর্ষণের অভিযোগ সাজিয়ে তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতার করা হয়।

এরপর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লেখেন, “কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকা দল রাজ্যকে বদনাম করছে। ইতিহাসে এমন নজির নেই। বিজেপির বিসর্জন করবেন বাংলার মানুষ।” শুধু তাই নয়, নদিয়ার রানাঘাটে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি নিয়ে ভাল নাটক তৈরি করেছিলেন। আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আমি অনেকদিন ধরেই আপনাদের বলছিলাম এটা পরিকল্পনা। বিজেপির তৈরি করা নাটক।”

 

সন্দেশখালি: শনিবার সকালে ভাইরাল হয় সন্দেশখালি নিয়ে একটি ভিডিয়ো। যেখানে স্বঘোষিত বিজেপি নেতা বা বিজেপি-র মণ্ডল সভাপতি গদাধর কয়ালকে বলতে শোনা যাচ্ছে, সন্দেশখালির মহিলাদের সাজিয়ে-গুছিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা। অপরদিকে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গদাধর কয়াল।

তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেটি পুরোপুরি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। হাই টেকনোলজির মাধ্যমে আমার গলাকে বিকৃত করা হয়েছে। আমাকে, আমার দলকে,সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মায়েদের কালিমালিপ্ত করতে এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। আমি সিবিআই তদন্তের দাবি করছি। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি করব।”

অপরদিকে, বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “তদন্ত হোক। আমার মনে হয় না এমন কিছু হয়েছে। তৃণমূল প্রলোভিত করে এইসব করেছে কি না দেখছি। দল তদন্ত করবে না। পুলিশ তদন্ত করুক। সব বাইরে চলে আসবে। আমার মনে হয় সন্দেশখালি থেকে চোখ ঘোরাতেই কাউন্টার স্ট্রাটেজি তৃণমূল নিয়েছে।” উল্লেখ্য, ভাইরাল ভিডিয়োতে বলতে শোনা যাচ্ছে, বিজেপি নেতাকে মহিলাদের শিখিয়ে বুঝিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। কী বলতে হবে, কী করতে হবে সবটা শেখানো হয়। তার পরিবর্তে ২০০০ করে দেওয়া হয়েছে নাকি। রেখা পাত্রকে দিয়ে প্রথমে অভিযোগ করা হয়। পরে বাকিরা করে। ধর্ষণের অভিযোগ সাজিয়ে তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতার করা হয়।

এরপর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লেখেন, “কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকা দল রাজ্যকে বদনাম করছে। ইতিহাসে এমন নজির নেই। বিজেপির বিসর্জন করবেন বাংলার মানুষ।” শুধু তাই নয়, নদিয়ার রানাঘাটে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি নিয়ে ভাল নাটক তৈরি করেছিলেন। আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। আমি অনেকদিন ধরেই আপনাদের বলছিলাম এটা পরিকল্পনা। বিজেপির তৈরি করা নাটক।”

 

Next Article