উত্তর ২৪ পরগনা: দত্তপুকুরে (Duttapukur) তৃণমূল কর্মীর হাতে যুবকের সপাটে চড় খাওয়ার ঘটনা ঘিরে শোরগোল রাজ্য রাজনীতিতে। দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গিয়ে এক যুবককে চড় মারেন এক ব্যক্তি। অভিযোগ, তিনি তৃণমূলের কর্মী। অন্যদিকে যাঁকে চড় মারা হয় তিনি বিজেপির মণ্ডল কমিটির সভাপতি বলে জানা গিয়েছে। নাম সাগর বিশ্বাস। তবে যুবকের রাজনীতির রং যাই হোক, বাম-ডান-বিজেপি নির্বিশেষে সকলেই এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। ওই যুবক নিজের বক্তব্য জানাতে গেলে তাঁকে শিবম রায় নামে ওই তৃণমূল কর্মী চড় মারেন বলে অভিযোগ। মুহূর্তে তুমুল হইচই শুরু হয়। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “এটা ভুল করেছে। যে করেছে তাঁর ভুল। তবে এটা এখন একটা খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব বিক্ষোভ করানো হচ্ছে। কারণ, দিদির দূত যাচ্ছে। যার বলার দরকার সে বলবে, যার বলার নেই সে বলবে না। এসব বিক্ষোভ তো খেলার মতো। এটাও ভুল হচ্ছে।” তবে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, “আপাতত চড় মেরেছে। এরপর গাছে বাঁধবে।”
বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা ভিডিয়োটা দেখেছি সকলেই। সেখানে একজন তৃণমূল নেতা একজন সাধারণ মানুষকে মুখের মধ্যে সরাসরি ঘুষি মেরেছেন। এদের দৌরাত্ম্য কোন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। এরা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। এদের অহংকার এমন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে যে পতনের সময় এসে গিয়েছে। তাই জনগনের সঙ্গে এরকম ব্যবহার করছে। তবে জনগনের লাথি যেদিন পড়বে সেদিন এদের কুকুর বেড়ালও রাস্তায় পাত্তা দেবে না।”
তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, “দিদির দূতেরা প্রত্যেকে চোর ডাকাত। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল অবধি দুর্নীতিতে ডোবা। এরা দুর্নীতির দূত। আমার তো মনে হয় গ্রামবাসীদের অভিযোগ যদি না শোনে তাদের বেঁধে রাখা উচিত। অভিযোগ শোনানো উচিত।” দত্তপুকুরের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে বিভিন্ন মহল। কারণ যাই থাকুক না কেন, গায়ে এভাবে হাত তোলার ঘটনা নিন্দনীয় বলছেন সকলেই। এই ঘটনার পরই পথ অবরোধে নামে বিজেপি কর্মীরা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে চলে অবরোধ। ব্যারাকপুর-বারাসত রোড আটকে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা।
উত্তর ২৪ পরগনা: দত্তপুকুরে (Duttapukur) তৃণমূল কর্মীর হাতে যুবকের সপাটে চড় খাওয়ার ঘটনা ঘিরে শোরগোল রাজ্য রাজনীতিতে। দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গিয়ে এক যুবককে চড় মারেন এক ব্যক্তি। অভিযোগ, তিনি তৃণমূলের কর্মী। অন্যদিকে যাঁকে চড় মারা হয় তিনি বিজেপির মণ্ডল কমিটির সভাপতি বলে জানা গিয়েছে। নাম সাগর বিশ্বাস। তবে যুবকের রাজনীতির রং যাই হোক, বাম-ডান-বিজেপি নির্বিশেষে সকলেই এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। ওই যুবক নিজের বক্তব্য জানাতে গেলে তাঁকে শিবম রায় নামে ওই তৃণমূল কর্মী চড় মারেন বলে অভিযোগ। মুহূর্তে তুমুল হইচই শুরু হয়। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “এটা ভুল করেছে। যে করেছে তাঁর ভুল। তবে এটা এখন একটা খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব বিক্ষোভ করানো হচ্ছে। কারণ, দিদির দূত যাচ্ছে। যার বলার দরকার সে বলবে, যার বলার নেই সে বলবে না। এসব বিক্ষোভ তো খেলার মতো। এটাও ভুল হচ্ছে।” তবে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, “আপাতত চড় মেরেছে। এরপর গাছে বাঁধবে।”
বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা ভিডিয়োটা দেখেছি সকলেই। সেখানে একজন তৃণমূল নেতা একজন সাধারণ মানুষকে মুখের মধ্যে সরাসরি ঘুষি মেরেছেন। এদের দৌরাত্ম্য কোন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। এরা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। এদের অহংকার এমন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে যে পতনের সময় এসে গিয়েছে। তাই জনগনের সঙ্গে এরকম ব্যবহার করছে। তবে জনগনের লাথি যেদিন পড়বে সেদিন এদের কুকুর বেড়ালও রাস্তায় পাত্তা দেবে না।”
তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, “দিদির দূতেরা প্রত্যেকে চোর ডাকাত। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল অবধি দুর্নীতিতে ডোবা। এরা দুর্নীতির দূত। আমার তো মনে হয় গ্রামবাসীদের অভিযোগ যদি না শোনে তাদের বেঁধে রাখা উচিত। অভিযোগ শোনানো উচিত।” দত্তপুকুরের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে বিভিন্ন মহল। কারণ যাই থাকুক না কেন, গায়ে এভাবে হাত তোলার ঘটনা নিন্দনীয় বলছেন সকলেই। এই ঘটনার পরই পথ অবরোধে নামে বিজেপি কর্মীরা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে চলে অবরোধ। ব্যারাকপুর-বারাসত রোড আটকে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা।