আসানসোল: প্রথম মোমের মূর্তি তাঁর হাতেই গড়া। ২০১৪ সালে নিউটাউনের মাদার ওয়াক্স মিউজিয়ামে রাখা সুরসম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের সেই মূর্তি গড়ার পর বরাত পেয়েছিলেন আসানসোলের জন্য দ্বিতীয়টিরও। কিন্তু লতার জীবদ্দশায় সেটি শেষ করতে পারলেন না বলে আক্ষেপ শিল্পী সুশান্ত রায়ের। দ্বিতীয় মোমের মূর্তির বরাত পেয়ে উচ্ছ্বাস দ্বিগুণ হয়েছিল। কারণ, হাজার হোক সরস্বতীর মানসকন্যার আদলে মোম মূর্তি বলে কথা। কিন্তু সে সাধ পূরণ হল না লতাদিদি থাকতে থাকতে। এ নিয়ে দুঃখের কথাও জানিয়েছেন সুশান্ত রায়। আসানসোলের মহিশিলা কলোনির ওয়াক্স মিউজিয়ামের জন্য সেই মূর্তির কাজে ফের হাত দিয়েছেন। সুশান্ত রায়ের কথায়, “এই মূর্তিটির কাজ অর্ধেক হয়ে রয়েছে। উনি চলে গেলেন। বাকি কাজ খুব তাড়াতাড়ি শেষ করব।”
বছর দশেক আগে লতা মঙ্গেশকরকে কলকাতায় সামনে থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রয়াত মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী তাঁকে সেই সুযোগ করে দেন। স্মৃতিকাতর শিল্পী জানাচ্ছেন, “পরবর্তীকালে যখন হিডকো থেকে লতা মঙ্গেশকরের মূর্তি তৈরির বরাত এল তখন ইন্টারনেট ঘেঁটে, পড়াশোনা করে ও নিজের চোখে দেখার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে মূর্তিটা তৈরি করেছিলাম।” সেই মূর্তিতে লতা মঙ্গেশকরের প্রবীণ বয়সের অতি পরিচিত রূপটিই ফুটিয়ে তোলা হয়। রবিবার দিনভর আসানসোলের ওয়াক্স মিউজিয়াম ও শিসমহলে লতা মঙ্গেশকরের স্মৃতিতে তাঁর গান বাজানো হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ ডিপিতে মাঝেমাঝেই নিজের হাতে তৈরি লতার মোমের প্রথম মূর্তির ছবিতে চোখ রাখছেন শিল্পী। আর বলছেন, এবার দ্বিতীয় মূর্তিটি দ্রুত শেষ করার পালা।
বসন্ত পঞ্চমীর পরদিনের সকালটা বড্ড বর্ণহীন হয়ে গেল এক লহমায়। সুদূর মুম্বই থেকে খবর এল, ভারতীয় সঙ্গীতের ‘কোকিল’ লতা মঙ্গেশকর আর নেই। কোভিড থেকে নিউমোনিয়ার বাড়াবাড়ি, ৯২ বছর বয়সে পাড়ি দিলেন অনন্ত ধামে। দেশের শিল্পীমহল থেকে ক্রীড়াজগৎ, রাজনৈতিক নেতা থেকে আম জনতা লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে শোকবিহ্বল। সোশাল মিডিয়ায় শ্রদ্ধাবার্তা রেখেছেন সকলেই। বিকেলে যখন শিবাজি পার্কে তাঁর শেষকৃত্য হচ্ছে, বাঁধভাঙা মানুষের ভিড়। পার্থিব জগৎ ছেড়ে সুরলোকে চললেন সুরসম্রাজ্ঞী। আপামর ভারতবাসীর জন্য রেখে গেলেন তাঁর সঙ্গীত, তাঁর সুর, তাঁর সৃষ্টি।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
আসানসোল: প্রথম মোমের মূর্তি তাঁর হাতেই গড়া। ২০১৪ সালে নিউটাউনের মাদার ওয়াক্স মিউজিয়ামে রাখা সুরসম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের সেই মূর্তি গড়ার পর বরাত পেয়েছিলেন আসানসোলের জন্য দ্বিতীয়টিরও। কিন্তু লতার জীবদ্দশায় সেটি শেষ করতে পারলেন না বলে আক্ষেপ শিল্পী সুশান্ত রায়ের। দ্বিতীয় মোমের মূর্তির বরাত পেয়ে উচ্ছ্বাস দ্বিগুণ হয়েছিল। কারণ, হাজার হোক সরস্বতীর মানসকন্যার আদলে মোম মূর্তি বলে কথা। কিন্তু সে সাধ পূরণ হল না লতাদিদি থাকতে থাকতে। এ নিয়ে দুঃখের কথাও জানিয়েছেন সুশান্ত রায়। আসানসোলের মহিশিলা কলোনির ওয়াক্স মিউজিয়ামের জন্য সেই মূর্তির কাজে ফের হাত দিয়েছেন। সুশান্ত রায়ের কথায়, “এই মূর্তিটির কাজ অর্ধেক হয়ে রয়েছে। উনি চলে গেলেন। বাকি কাজ খুব তাড়াতাড়ি শেষ করব।”
বছর দশেক আগে লতা মঙ্গেশকরকে কলকাতায় সামনে থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রয়াত মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী তাঁকে সেই সুযোগ করে দেন। স্মৃতিকাতর শিল্পী জানাচ্ছেন, “পরবর্তীকালে যখন হিডকো থেকে লতা মঙ্গেশকরের মূর্তি তৈরির বরাত এল তখন ইন্টারনেট ঘেঁটে, পড়াশোনা করে ও নিজের চোখে দেখার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে মূর্তিটা তৈরি করেছিলাম।” সেই মূর্তিতে লতা মঙ্গেশকরের প্রবীণ বয়সের অতি পরিচিত রূপটিই ফুটিয়ে তোলা হয়। রবিবার দিনভর আসানসোলের ওয়াক্স মিউজিয়াম ও শিসমহলে লতা মঙ্গেশকরের স্মৃতিতে তাঁর গান বাজানো হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ ডিপিতে মাঝেমাঝেই নিজের হাতে তৈরি লতার মোমের প্রথম মূর্তির ছবিতে চোখ রাখছেন শিল্পী। আর বলছেন, এবার দ্বিতীয় মূর্তিটি দ্রুত শেষ করার পালা।
বসন্ত পঞ্চমীর পরদিনের সকালটা বড্ড বর্ণহীন হয়ে গেল এক লহমায়। সুদূর মুম্বই থেকে খবর এল, ভারতীয় সঙ্গীতের ‘কোকিল’ লতা মঙ্গেশকর আর নেই। কোভিড থেকে নিউমোনিয়ার বাড়াবাড়ি, ৯২ বছর বয়সে পাড়ি দিলেন অনন্ত ধামে। দেশের শিল্পীমহল থেকে ক্রীড়াজগৎ, রাজনৈতিক নেতা থেকে আম জনতা লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে শোকবিহ্বল। সোশাল মিডিয়ায় শ্রদ্ধাবার্তা রেখেছেন সকলেই। বিকেলে যখন শিবাজি পার্কে তাঁর শেষকৃত্য হচ্ছে, বাঁধভাঙা মানুষের ভিড়। পার্থিব জগৎ ছেড়ে সুরলোকে চললেন সুরসম্রাজ্ঞী। আপামর ভারতবাসীর জন্য রেখে গেলেন তাঁর সঙ্গীত, তাঁর সুর, তাঁর সৃষ্টি।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা