Assansol: ভর্ৎসনার মুখে পড়ে কয়লাকাণ্ডে আরও তিন জনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

Chandra Shekhar Chatterjee | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jun 26, 2024 | 11:50 AM

Assansol: গত ২১ জুন ইসিএলের জিএম নরেশ সাহা ও কয়লা কারবারি অশ্বিনী যাদব গ্রেফতার হয়েছিল। চারদিন সিবিআই হেপাজতে থাকার পর তাদের দশদিন জেল হেফাজত হয়। আগামী ২ জুলাই কয়লা কাণ্ডে ফাইনাল চার্জ গঠনের সম্ভবনা। ওই দিন চার্জশিটে নাম থাকা ৪৩ জনের মধ্যে ৪২ জনকেই হাজির হতে হবে আদালতে।

Assansol: ভর্ৎসনার মুখে পড়ে কয়লাকাণ্ডে আরও তিন জনকে গ্রেফতার করল সিবিআই
কয়লাকাণ্ডে তৎপর সিবিআই
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

আসানসোল: কয়লা কাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার। ওই তিনজনকে তোলা হল আসানসোল সিবিআই আদালতে। মঙ্গলবার কলকাতার নিজাম প্যালেসে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিল ইসিএলের প্রাক্তন জিএম অমিত কুমার ধর ও দুই কয়লা কারবারি বাপি ঠাকুর, বিদ্যাসাগর দাসকে। তাঁদেরকে বিকালেই গ্রেফতার করা হয়। অবৈধ কয়লা করবারে লালার সিন্ডিকেটে মদত ও সরাসরি যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। বুধবার তাঁদেরকে আনা হয় আসানসোল সিবিআই আদালতে। সিবিআই তাঁদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায়। বিচারকের কাছে সেই আবেদন করা হবে।

গত ২১ জুন ইসিএলের জিএম নরেশ সাহা ও কয়লা কারবারি অশ্বিনী যাদব গ্রেফতার হয়েছিল। চারদিন সিবিআই হেপাজতে থাকার পর তাদের দশদিন জেল হেফাজত হয়। আগামী ২ জুলাই কয়লা কাণ্ডে ফাইনাল চার্জ গঠনের সম্ভবনা। ওই দিন চার্জশিটে নাম থাকা ৪৩ জনের মধ্যে ৪২ জনকেই হাজির হতে হবে আদালতে। এই চার্জশিটে থাকা ৪৩ জনের মধ্যে শুধুমাত্র বিনয় মিশ্র রয়েছে ফেরার। এবার ফাইনাল চার্জ গঠনের আগে তেড়েফুঁড়ে উঠলো সিবিআই। ইসিএল আধিকারিক নরেশ সাহা ও কয়লা কারবারি অশ্বিনী যাদব গ্রেফতার ৫ দিনের মধ্যে গ্রেফতার হল আরও তিন।

মঙ্গলবারই বিচারকের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে সিবিআই। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার ইসিএল অধিকারিক নরেশ কুমার সাহা ও কয়লা কারবারি অশ্বিনী যাদবকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কিন্তু চার্জশিট গঠনের ঠিক আগেই  এই গ্রেফতারির যৌক্তিকতা নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায় আদালতে। সিবিআই  বিচারককে যে তথ্য পেশ করেছেন তাতে বিস্তর গন্ডগোল দেখা যায়।  যা দেখে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী মাথায় হাত দিয়ে বলে ওঠেন “মাই গুডনেস”। বিচারক বলেন, ” এটা আপনারা কী করে করেছেন ?” বিচারক বলেন, “আপনারা দুজনকে গ্রেফতার করলেন অভিযুক্ত হিসেবে। নিজেদের হেফাজতে নিয়ে গেলেন আর আর তাদের স্টেটমেন্ট রেকর্ড করেছেন সাক্ষী হিসেবে।” যদিও ধৃতদের জামিনের আর্জি খারিজ করে দেন বিচারক।

Next Article