Dilip Ghosh: নির্বাচনের আগে সুকৌশলে বামেদের বার্তা দিলেন দিলীপ, কী বললেন?

Jayanta Biswas | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Apr 23, 2024 | 2:32 PM

Dilip Ghosh: সকালবেলা প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে দিলীপ ঘোষকে বলতে শোনা যায়, "আপনাদের দায়িত্ব আছে তৃণমূলকে তাড়াবার। আমি বলছি রঙ পরে দেখব। আগে এই ডাকাতগুলোকে সরাতে হবে। মোদীর হাত শক্ত করুন। এদের সরিয়ে দেব।"

Follow Us

বর্ধমান: এবার কৌশলী দিলীপ ঘোষ। স্ব-মেজাজে দিলেন বামেদের বার্তা। লাল শিবিরের ভোট রামের ঘরে টানতে আবারও দিলেন ‘মেসেজ’। তৃণমূলকে সরাতে হাত ধরতে চাইলেন বামেদের। বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী বললেন, “ঝান্ডার রঙ পরে দেখবেন, আগে বাংলাকে দুর্নীতিমুক্ত করুন।”

সকালবেলা প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে দিলীপ ঘোষকে বলতে শোনা যায়, “আপনাদের দায়িত্ব আছে তৃণমূলকে তাড়াবার। আমি বলছি রঙ পরে দেখব। আগে এই ডাকাতগুলোকে সরাতে হবে। মোদীর হাত শক্ত করুন। এদের সরিয়ে দেব। তারপর ঝান্ডার রঙ দেখব। পার্টি দেখব। এরপর বিধানসভা ভোট হবে, পঞ্চায়েত ভোট হবে। আপনি আপনার ঝান্ডা নিয়ে লড়ুন তখন। তার আগে বাংলাকে দুর্নীতি মুক্ত করুন।”

তবে এই বক্তব্য কিন্তু প্রথম নয়। একটু পিছন ফিরলেই দেখা যাবে পঞ্চায়েত ভোটের আগেও রাজ্যের বিজেপি নেতারা বামেদের সুকৌশলে এই রকমই বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আগে আসুন, হাতে হাত মিলিয়ে লড়াই করি। কিন্তু বারেবরে কেন এই চাল? উঠছে প্রশ্ন। বস্তুত, গতকালই উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় গিয়েছিলেন আলিমুদ্দিনে। বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর আশীর্বাদ নিয়ে এসেছিলেন তিনি। পুরোটাই সৌজন্য সাক্ষাৎ বলেছিলেন জানিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী। তবে বিমান বসু বলেছিলেন ভোট তিনি বিজেপি-কে দেবেন না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বামেদের ভোট ঝুলিতে ঢোকাতেই হয়ত এই কৌশলী পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, গত বিভিন্ন নির্বাচনে দেখা গিয়েছে বামেদের ঝুলিতে যা না ভোট ঢুকেছে। তার অনেক বেশি ভোট গিয়েছে বিজেপিতে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করে, বামেদের ভোট বিজেপিতে যাওয়ার জেরেই তাদের আসন এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এবারের লোকসভা নির্বাচনেও কি সেই ভোট টানতে চাইছে গেরুয়া শিবির?

এ প্রসঙ্গে উত্তর দিতে গিয়ে দমদম লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী বলেন, “কী অদ্ভুত কাণ্ড। এতদিন লাল ঝান্ডা কেউ দেখতেই চাইছিলেন না। এক জন বলে তৃণমূলকে ঠেকাতে বিজেপিকে ভোট দিন, অন্যজন বলে বিজেপি-কে ঠেকাতে তৃণমূলকে ভোট দিন। আর আমি বলছি তৃণমূল-বিজেপি এই দুই শক্তিকে ঠেকাতে লাল ঝান্ডাকে ভোট দিন। উনি ঝান্ডা ছেড়ে সমর্থনের কথা বলেছেন। নিজে কি ঝান্ডা ছেড়ে এই কথা বলছেন? যদি তাই করতেন তাহলে মানে হয়।”

বর্ধমান: এবার কৌশলী দিলীপ ঘোষ। স্ব-মেজাজে দিলেন বামেদের বার্তা। লাল শিবিরের ভোট রামের ঘরে টানতে আবারও দিলেন ‘মেসেজ’। তৃণমূলকে সরাতে হাত ধরতে চাইলেন বামেদের। বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী বললেন, “ঝান্ডার রঙ পরে দেখবেন, আগে বাংলাকে দুর্নীতিমুক্ত করুন।”

সকালবেলা প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে দিলীপ ঘোষকে বলতে শোনা যায়, “আপনাদের দায়িত্ব আছে তৃণমূলকে তাড়াবার। আমি বলছি রঙ পরে দেখব। আগে এই ডাকাতগুলোকে সরাতে হবে। মোদীর হাত শক্ত করুন। এদের সরিয়ে দেব। তারপর ঝান্ডার রঙ দেখব। পার্টি দেখব। এরপর বিধানসভা ভোট হবে, পঞ্চায়েত ভোট হবে। আপনি আপনার ঝান্ডা নিয়ে লড়ুন তখন। তার আগে বাংলাকে দুর্নীতি মুক্ত করুন।”

তবে এই বক্তব্য কিন্তু প্রথম নয়। একটু পিছন ফিরলেই দেখা যাবে পঞ্চায়েত ভোটের আগেও রাজ্যের বিজেপি নেতারা বামেদের সুকৌশলে এই রকমই বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আগে আসুন, হাতে হাত মিলিয়ে লড়াই করি। কিন্তু বারেবরে কেন এই চাল? উঠছে প্রশ্ন। বস্তুত, গতকালই উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় গিয়েছিলেন আলিমুদ্দিনে। বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর আশীর্বাদ নিয়ে এসেছিলেন তিনি। পুরোটাই সৌজন্য সাক্ষাৎ বলেছিলেন জানিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী। তবে বিমান বসু বলেছিলেন ভোট তিনি বিজেপি-কে দেবেন না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বামেদের ভোট ঝুলিতে ঢোকাতেই হয়ত এই কৌশলী পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, গত বিভিন্ন নির্বাচনে দেখা গিয়েছে বামেদের ঝুলিতে যা না ভোট ঢুকেছে। তার অনেক বেশি ভোট গিয়েছে বিজেপিতে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করে, বামেদের ভোট বিজেপিতে যাওয়ার জেরেই তাদের আসন এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এবারের লোকসভা নির্বাচনেও কি সেই ভোট টানতে চাইছে গেরুয়া শিবির?

এ প্রসঙ্গে উত্তর দিতে গিয়ে দমদম লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী বলেন, “কী অদ্ভুত কাণ্ড। এতদিন লাল ঝান্ডা কেউ দেখতেই চাইছিলেন না। এক জন বলে তৃণমূলকে ঠেকাতে বিজেপিকে ভোট দিন, অন্যজন বলে বিজেপি-কে ঠেকাতে তৃণমূলকে ভোট দিন। আর আমি বলছি তৃণমূল-বিজেপি এই দুই শক্তিকে ঠেকাতে লাল ঝান্ডাকে ভোট দিন। উনি ঝান্ডা ছেড়ে সমর্থনের কথা বলেছেন। নিজে কি ঝান্ডা ছেড়ে এই কথা বলছেন? যদি তাই করতেন তাহলে মানে হয়।”

Next Article