দাসপুর: একেই হয়ত বলে কারোর ‘পৌষ মাস, কারোর সর্বনাশ’। চোখের সামনে তখন জ্বলতে দেখছেন কারখানা। এরপর কী করে দিন গুজরান করবেন বুঝতেও পারছেন না ওরা। হাউহাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কারখানায় কর্মরত শ্রমিকরা। আর ঠিক তার উল্টো দিকের ছবিটা ভিন্ন। কারখানায় আগুন নেভাতে গিয়ে তখন তালানিতে পুকুরের জল। আর সেই পুকুর থেকেই মাছ ধরতে ব্যস্ত এলাকাবাসী।
আজ গভীর রাতে আগুন ধরে যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের একটি ধূপের কারখানায়। প্রতিদিন প্রায় দেড় থেকে দু’হাজার মানুষ কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন এখান থেকে। চোখের সামনে সেই কারখানাকে পুড়ে যেতে দেখে তা মানতে পারেননি সেখানে কর্মরত শ্রমিক ও তাঁদের পরিবার। রাত দুপুরেই ছুটে আসেন তাঁরা।
এ দিকে, আগুন নেভাতে তখনও হিমশিম খাচ্ছে দমকল। ৬টি ইঞ্জিন আসার পরও কার্যত বেগ পেতে হচ্ছিল আগুন নেভাতে। এরপর আনা হয় পাঁচটি পাম্প। সেই পাম্প থেকে পুকুর থেকে জল তোলা হচ্ছিল। আর সেই জল দেওয়া হচ্ছিল আগুন নেভাতে। কিন্তু আগুনের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে পুকুরের জল শেষ হয়ে যায় ঢালতে ঢালতে। পরে প্রায় ৮ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এক ব্যক্তি বললেন, “কারখানায় জল ঢালার জন্য পুকুরের জল নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আর সেই জল নামতেই লোকে মাছ ধরা শুরু করে।”
দাসপুর: একেই হয়ত বলে কারোর ‘পৌষ মাস, কারোর সর্বনাশ’। চোখের সামনে তখন জ্বলতে দেখছেন কারখানা। এরপর কী করে দিন গুজরান করবেন বুঝতেও পারছেন না ওরা। হাউহাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কারখানায় কর্মরত শ্রমিকরা। আর ঠিক তার উল্টো দিকের ছবিটা ভিন্ন। কারখানায় আগুন নেভাতে গিয়ে তখন তালানিতে পুকুরের জল। আর সেই পুকুর থেকেই মাছ ধরতে ব্যস্ত এলাকাবাসী।
আজ গভীর রাতে আগুন ধরে যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের একটি ধূপের কারখানায়। প্রতিদিন প্রায় দেড় থেকে দু’হাজার মানুষ কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন এখান থেকে। চোখের সামনে সেই কারখানাকে পুড়ে যেতে দেখে তা মানতে পারেননি সেখানে কর্মরত শ্রমিক ও তাঁদের পরিবার। রাত দুপুরেই ছুটে আসেন তাঁরা।
এ দিকে, আগুন নেভাতে তখনও হিমশিম খাচ্ছে দমকল। ৬টি ইঞ্জিন আসার পরও কার্যত বেগ পেতে হচ্ছিল আগুন নেভাতে। এরপর আনা হয় পাঁচটি পাম্প। সেই পাম্প থেকে পুকুর থেকে জল তোলা হচ্ছিল। আর সেই জল দেওয়া হচ্ছিল আগুন নেভাতে। কিন্তু আগুনের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে পুকুরের জল শেষ হয়ে যায় ঢালতে ঢালতে। পরে প্রায় ৮ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এক ব্যক্তি বললেন, “কারখানায় জল ঢালার জন্য পুকুরের জল নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আর সেই জল নামতেই লোকে মাছ ধরা শুরু করে।”