Ghatal: ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি ট্যাঙ্কার, তারপরও সমস্যায় ঘাটালের মানুষ

Ashim Bera | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Mar 02, 2024 | 11:50 AM

Ghatal: বাংলার প্রতি ঘরে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রীর জল জীবন মিশন প্রকল্পের তিন বছর আগে ৬ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ঘাটালের মূলগ্রামে ২০১৮সালে তৈরি হয়েছিল জলের ট্যাঙ্ক। কিন্তু বেশ কয়েক বছর পার হয়ে গেলেও জলের ট্যাঙ্ক থেকে সরবরাহ জল পাচ্ছে না বহু গ্রামের মানুষ।

Ghatal: ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি ট্যাঙ্কার, তারপরও সমস্যায় ঘাটালের মানুষ
ঘাটালে জলের ট্যাঙ্কার
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

ঘাটাল: প্রতি ঘরে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পের প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয় জলের ট্যাঙ্ক। ২০১৮ সালে তৈরি হবার পরেও চালু না হওয়ায় সমস্যায় পড়েছে ঘাটালের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষজন। পানীয় জলের সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত সমিতি।ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল ব্লকের মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মূলগ্রাম এলাকায়।

জানা যায়, বাংলার প্রতি ঘরে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রীর জল জীবন মিশন প্রকল্পের তিন বছর আগে ৬ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ঘাটালের মূলগ্রামে ২০১৮সালে তৈরি হয়েছিল জলের ট্যাঙ্ক। কিন্তু বেশ কয়েক বছর পার হয়ে গেলেও জলের ট্যাঙ্ক থেকে সরবরাহ জল পাচ্ছে না বহু গ্রামের মানুষ। ট্যাপ থাকলেও ট্যাপ থেকে পড়ছে না জল।

এদিকে জলের ট্যাঙ্ক চালু না হওয়ায় পাম্প থেকে সরাসরি পানীয় জল দেওয়া শুরু হয়েছে পাম্প চালিয়ে কাছাকাছি কয়েকটি ঘরে। গ্রামের বেশিরভাগ বাড়িতে ঠিকমতো পৌঁছায় না পানীয় জল, যার কারনে সমস্যায় পড়েছে মূলগ্রাম, বীর মোহনপুর, হেমনগর, আলুই,আজমনগর সহ বেশ কিছু গ্রামের মানুষ। জল না পেয়ে বাড়ছে ক্ষোভ।

পানীয় জল সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন, গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ ও ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতি। এবিষয়ে ঘাটালের পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি বিকাশ কর, বলেন মূলগ্রামে ৬ কটি ২৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে PHE কাজটি ইনকমপ্লিট অবস্থায় রয়েছে, এজেন্সির সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি, PHE নতুন অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারকে জানিয়েছি এবং ঘাটালের মহকুমা শাসক কে জানাব, দ্রুত বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখার। এখন দেখার কবে এই জলের ট্যাঙ্ক চালু হয়, জল সমস্যার সমাধান হোক, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে এলাকাবাসী।

Next Article