Burdwan: চার কিলোমিটার রাস্তার প্রতি পদে মুচকায় গোড়ালি! অসহনীয় যন্ত্রণায় শ’খানেক পরিবার

Manatosh Podder | Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Jan 20, 2024 | 7:16 PM

Burdwan: ২০১৪ সালে এই গ্রামীণ কাঁচা রাস্তা পিচ রাস্তায় পরিবর্তিত হয়। উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন বিধায়ক রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু বছর তিন চার যেতে না যেতেই হাল বেহাল হয়ে যায় রাস্তার।

Follow Us

বর্ধমান: খানা খন্দে ভরা রাস্তা, এক পশলা বৃষ্টিতেই জমেছে একহাঁটু জল। আসতে চায় না অ্যাম্বুল্যান্স থেকে ছোট গাড়ি। প্রাণ হাতে নিয়ে দিনের পর এভাবেই যাতায়াত এলাকার মানুষজনের। প্রসাশনকে বার বার জানিয়েও হয়নি সুরাহা। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান ১ নম্বর ব্লকের উদয়পল্লি থেকে বেলকাশ পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা। এই রাস্তা বর্ধমান শহরের সঙ্গে সংযোগ ঘটাচ্ছে দশ বারোটি গ্রামের। মিলিকপাড়া, বহরপুর,কুমারপুর, রঘুনাথপুর, বেলকাশ সহ দশ বারোটি গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। এই রাস্তায় পাশেই রয়েছে বেলকাশ পঞ্চানন পাবলিক ইনস্টিটিশন নামে একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুল। রয়েছে দুটি সরকারি প্রাইমারি স্কুল। আছে ডাকঘর। অথচ স্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে গ্রামের মানুষজনকে যাতায়াত করতে হচ্ছে এই ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়েই।

গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে খারাপ রাস্তার কারণে অ্যাম্বুল্যান্স আসতে চায় না বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। যাতায়াতের জন্য হাতেগোনা কয়েকটি টোটো এলেও তার জন্য বেশি ভাড়া দিতে হয় বলে জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এত সত্ত্বেও বার বার প্রশাসনকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি।

২০১৪ সালে এই গ্রামীণ কাঁচা রাস্তা পিচ রাস্তায় পরিবর্তিত হয়। উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন বিধায়ক রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু বছর তিন চার যেতে না যেতেই হাল বেহাল হয়ে যায় রাস্তার। রাস্তার হাল ফেরাতে পঞ্চায়েত থেকে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

সমস্ত স্তরেই আশ্বাস মিলেছে রাস্তা হওয়ার, কিন্তু আশ্বাস বাস্তবে রূপান্তরিত হয়নি। ভাঙা রাস্তায় পিচ পড়েনি।তাই বাধ্য হয়ে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে ছাত্রছাত্রী থেকে সাধারণ মানুষদের। তার উপর একপশলা বৃষ্টিতে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় দাঁড়িয়েছে এক হাঁটু করে জল।

দাবি উঠেছে দ্রুত রাস্তার। এলাকার মানুষজনের আরও অভিযোগ, ভোট এলেই নেতাদের দেখা মেলে, রাস্তা তৈরির আস্বাসও মেলে কিন্তু ভোট মিটে যেতেই আর দেখা মেলেনা নেতাদের। ভাঙা রাস্তা আরও ভাঙে কিন্তু মেরামতের কোন উদ্যোগ দেখায় না কেউই। উদয়পল্লি বেলকাশের রাস্তা নিয়ে বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান কাকলি তা জানাচ্ছেন, রাস্তা অনুমোদন হয়ে রয়েছে। কিন্তু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে কাজ শুরু করা যাচ্ছে না।

বর্ধমান: খানা খন্দে ভরা রাস্তা, এক পশলা বৃষ্টিতেই জমেছে একহাঁটু জল। আসতে চায় না অ্যাম্বুল্যান্স থেকে ছোট গাড়ি। প্রাণ হাতে নিয়ে দিনের পর এভাবেই যাতায়াত এলাকার মানুষজনের। প্রসাশনকে বার বার জানিয়েও হয়নি সুরাহা। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান ১ নম্বর ব্লকের উদয়পল্লি থেকে বেলকাশ পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা। এই রাস্তা বর্ধমান শহরের সঙ্গে সংযোগ ঘটাচ্ছে দশ বারোটি গ্রামের। মিলিকপাড়া, বহরপুর,কুমারপুর, রঘুনাথপুর, বেলকাশ সহ দশ বারোটি গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। এই রাস্তায় পাশেই রয়েছে বেলকাশ পঞ্চানন পাবলিক ইনস্টিটিশন নামে একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুল। রয়েছে দুটি সরকারি প্রাইমারি স্কুল। আছে ডাকঘর। অথচ স্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে গ্রামের মানুষজনকে যাতায়াত করতে হচ্ছে এই ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়েই।

গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে খারাপ রাস্তার কারণে অ্যাম্বুল্যান্স আসতে চায় না বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। যাতায়াতের জন্য হাতেগোনা কয়েকটি টোটো এলেও তার জন্য বেশি ভাড়া দিতে হয় বলে জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এত সত্ত্বেও বার বার প্রশাসনকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি।

২০১৪ সালে এই গ্রামীণ কাঁচা রাস্তা পিচ রাস্তায় পরিবর্তিত হয়। উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন বিধায়ক রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু বছর তিন চার যেতে না যেতেই হাল বেহাল হয়ে যায় রাস্তার। রাস্তার হাল ফেরাতে পঞ্চায়েত থেকে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

সমস্ত স্তরেই আশ্বাস মিলেছে রাস্তা হওয়ার, কিন্তু আশ্বাস বাস্তবে রূপান্তরিত হয়নি। ভাঙা রাস্তায় পিচ পড়েনি।তাই বাধ্য হয়ে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে ছাত্রছাত্রী থেকে সাধারণ মানুষদের। তার উপর একপশলা বৃষ্টিতে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় দাঁড়িয়েছে এক হাঁটু করে জল।

দাবি উঠেছে দ্রুত রাস্তার। এলাকার মানুষজনের আরও অভিযোগ, ভোট এলেই নেতাদের দেখা মেলে, রাস্তা তৈরির আস্বাসও মেলে কিন্তু ভোট মিটে যেতেই আর দেখা মেলেনা নেতাদের। ভাঙা রাস্তা আরও ভাঙে কিন্তু মেরামতের কোন উদ্যোগ দেখায় না কেউই। উদয়পল্লি বেলকাশের রাস্তা নিয়ে বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান কাকলি তা জানাচ্ছেন, রাস্তা অনুমোদন হয়ে রয়েছে। কিন্তু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে কাজ শুরু করা যাচ্ছে না।

Next Article