Burdwan Hooching Case: ‘মদে বিষক্রিয়া’র পর তৎপর প্রশাসন, নিয়মিত যাঁরা মদ্যপান করেন, তাঁদের স্বাস্থ্যপরীক্ষায় নজর

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jul 11, 2022 | 3:50 PM

Burdwan Hooching Case: অন্যদিকে, বর্ধমানের সমস্ত মদের কাউন্টার সোমবারও বন্ধ রয়েছে। রবিবার সরকারি স্তরের যে রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে প্রাথমিকভাবে সরকারি মদের ওই ব্র্যান্ডের বিশেষ কোনও ব্যাচে গোলমালের প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেই জানানো হয়েছে।

Burdwan Hooching Case: মদে বিষক্রিয়ার পর তৎপর প্রশাসন, নিয়মিত যাঁরা মদ্যপান করেন, তাঁদের স্বাস্থ্যপরীক্ষায় নজর
'মদে বিষক্রিয়া'র পর তৎপর প্রশাসন

Follow Us

বর্ধমান: বর্ধমানের ‘মদে বিষক্রিয়া’য় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। এছাড়াও বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও একজন। আর কেউ কোথাও ভর্তি বা অসুস্থ রয়েছেন কিনা, তা প্রশাসন সূত্রে খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে। বর্ধমানের যে হোটেল থেকে মদ কিনে খাওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে, সেখানকার নিয়মিত ক্রেতাদের নিয়ে এসে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হয়েছে।

অন্যদিকে, বর্ধমানের সমস্ত মদের কাউন্টার সোমবারও বন্ধ রয়েছে। রবিবার সরকারি স্তরের যে রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে প্রাথমিকভাবে সরকারি মদের ওই ব্র্যান্ডের বিশেষ কোনও ব্যাচে গোলমালের প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেই জানানো হয়েছে।

এদিকে বর্ধমানের আবগারি দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছে যুব কংগ্রেস। তাদের জেলা সভাপতি গৌরব সমাদ্দারের নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ হয়। তারা গলায় ক্যাপ্টেন মদের বোতল এবং দুয়ারে মদ লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। মোতায়েন ছিল বিরাট বাহিনী।

গৌরব সমাদ্দারের অভিযোগ, “এইভাবে শহরের বিভিন্ন হোটেলে মদ বিক্রি চলেই আসছে। প্রশাসন এবং শাসকদল সবই জানত। মদে বিষক্রিয়া যদি নাই হয়, তাহলে শহরে মদের দোকানগুলো বন্ধ রাখা আছে কেনো?”

ইতিমধ্যেই পুলিশের অভিযোগের ভিত্তিতে হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে খুন, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ। পাশাপাশি তদন্তকারীরা মদের নমুনা মেঝে ও দেওয়াল থেকে সংগ্রহ করেছে এফএসএলে পাঠাচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এবার জেলা পুলিশের তরফে খাদ্য সুরক্ষা দফতরেরও সাহায্য নেওয়া হবে।

Next Article