বর্ধমান: লাল রঙা মন্দিরের সামনে এসে দাঁড়াল একটি দুধ সাদা গাড়ি। চেক শার্ট পরা এক ব্যক্তি মন্দিরে ঢুকেছিল। তারপর সিঁড়ি দিয়ে নেমে দৌড়ে পালাল। সুইফট ডিজ্যায়ার গাড়িতে করে এসে মন্দিরের প্রণামী বাক্স চুরির অভিযোগ। মন্দিরে থাকা সিসি ক্যামেরায় ধরা পরল চুরির দৃশ্য। বর্ধমানের ৩ নম্বর ইছলাবাদ এলাকায় চাঞ্চল্য।
ইছলাবাদ এলাকায় একটি ভবতারিণীর মন্দির রয়েছে। রবিবার রাতে সেই মন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই মন্দিরের সামনেই রাস্তায় একটি ক্যামেরা একটি সিসিটিভি ফুটেজ সামনে আসে। তাতে দেখা যায়, গতকাল গভীর রাতে সুইফট ডিজ্যায়ার গাড়ি এসে দাঁড়ায়। গাড়ি থেকে একজন নেমে প্রণামী বাক্স নিয়ে গাড়িতে উঠে যায়। গাড়ি হুঁশ করে বেরিয়ে যায়।
সকালে সেই প্রণামী বাক্সই ঘটনাস্থল থেকে বেশ খানিকটা দূরে একটি মাঠে পাওয়া যায়। অপর একটি ঘটনা বর্ধমান শহরের কালীবাজার এলাকার। এলাকায় মনসা মন্দির থেকে প্রণামী বাক্স ভেঙে তার ভিতরে থাকা অর্থ নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যদিও সেই প্রণামী বাক্সটি মন্দিরের ভেতর দিকে তালাবন্দি অবস্থায় ছিল। সেটি তারা নিতে পারেনি। পরপর দুটি মন্দিরের চুরির ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।
দৃশ্য দেখে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “আমরা তো ভাবতেই পারছি না। এমন ঘটনা এলাকায় এর আগে ঘটেনি। কেউ প্রণামী বাক্স নিয়ে চলে যেতে পারে, তাও আবার গাড়ি করে এসে!”
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ওই গাড়িটিকে শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। কারণ গাড়িটিকে খুঁজে পাওয়া গেলেই, তার মালিকের খোঁজ পাওয়া যাবে। তবে তাঁর থেকেই এই চুরির সূত্র খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওই গাড়িটিকে ভাড়ায় খাটানো হতে পারে। গাড়ির মালিকের থেকে সেই বিষয়টিই জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা। রবিবার রাতে গাড়িটি কারা ব্যবহার করছিল, সেটাই আসল ব্যাপার। আপাতত সিসিটিভি ফুটেজ দেখেই তদন্ত এগোতে চাইছে পুলিশ।
বর্ধমান: লাল রঙা মন্দিরের সামনে এসে দাঁড়াল একটি দুধ সাদা গাড়ি। চেক শার্ট পরা এক ব্যক্তি মন্দিরে ঢুকেছিল। তারপর সিঁড়ি দিয়ে নেমে দৌড়ে পালাল। সুইফট ডিজ্যায়ার গাড়িতে করে এসে মন্দিরের প্রণামী বাক্স চুরির অভিযোগ। মন্দিরে থাকা সিসি ক্যামেরায় ধরা পরল চুরির দৃশ্য। বর্ধমানের ৩ নম্বর ইছলাবাদ এলাকায় চাঞ্চল্য।
ইছলাবাদ এলাকায় একটি ভবতারিণীর মন্দির রয়েছে। রবিবার রাতে সেই মন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই মন্দিরের সামনেই রাস্তায় একটি ক্যামেরা একটি সিসিটিভি ফুটেজ সামনে আসে। তাতে দেখা যায়, গতকাল গভীর রাতে সুইফট ডিজ্যায়ার গাড়ি এসে দাঁড়ায়। গাড়ি থেকে একজন নেমে প্রণামী বাক্স নিয়ে গাড়িতে উঠে যায়। গাড়ি হুঁশ করে বেরিয়ে যায়।
সকালে সেই প্রণামী বাক্সই ঘটনাস্থল থেকে বেশ খানিকটা দূরে একটি মাঠে পাওয়া যায়। অপর একটি ঘটনা বর্ধমান শহরের কালীবাজার এলাকার। এলাকায় মনসা মন্দির থেকে প্রণামী বাক্স ভেঙে তার ভিতরে থাকা অর্থ নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যদিও সেই প্রণামী বাক্সটি মন্দিরের ভেতর দিকে তালাবন্দি অবস্থায় ছিল। সেটি তারা নিতে পারেনি। পরপর দুটি মন্দিরের চুরির ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।
দৃশ্য দেখে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “আমরা তো ভাবতেই পারছি না। এমন ঘটনা এলাকায় এর আগে ঘটেনি। কেউ প্রণামী বাক্স নিয়ে চলে যেতে পারে, তাও আবার গাড়ি করে এসে!”
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ওই গাড়িটিকে শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। কারণ গাড়িটিকে খুঁজে পাওয়া গেলেই, তার মালিকের খোঁজ পাওয়া যাবে। তবে তাঁর থেকেই এই চুরির সূত্র খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওই গাড়িটিকে ভাড়ায় খাটানো হতে পারে। গাড়ির মালিকের থেকে সেই বিষয়টিই জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা। রবিবার রাতে গাড়িটি কারা ব্যবহার করছিল, সেটাই আসল ব্যাপার। আপাতত সিসিটিভি ফুটেজ দেখেই তদন্ত এগোতে চাইছে পুলিশ।