Shaktigar Lancha: শক্তিগড়ের ল্যাংচার দোকানে হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়ল ট্যাঙ্কার, দেখুন ভয়ঙ্কর সেই VIDEO

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

May 22, 2022 | 7:45 PM

Shaktigar: দমকলের গাড়ি ও ক্রেনের সাহায্যে গ্যাস ট্যাঙ্কারটিকে উদ্ধার করা হয়। দোকানের শেডটি একেবারে দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে।

Follow Us

পূর্ব বর্ধমান: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা শক্তিগড়ের আমড়া এলাকায়। জাতীয় সড়কের ধারে সারি সারি ল্যাংচার দোকান। এরকমই একটি দোকানে গিয়ে উঠে পড়ল ট্যাঙ্কার। দোকানের সামনের অংশ একেবারে ভেঙে যায়। বরাত জোরে বেঁচে যান লোকজন। রাস্তার ধারে দোকান। তার সামনেই শেডের ব্যবস্থা। সেখানে বসেছিলেন দোকানের লোকজন। কয়েকজন ক্রেতাও বসে খাচ্ছিলেন। আচমকাই একটি ট্যাঙ্কার এসে হুড়মুড়িয়ে দোকানের উপর উঠে পড়ে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যায় শক্তিগড় থানার পুলিশ। দমকলের গাড়ি ও ক্রেনের সাহায্যে গ্যাস ট্যাঙ্কারটিকে উদ্ধার করা হয়। দোকানের শেডটি একেবারে দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে। একটি সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে চোখ কপালে ওঠা মুহূর্তের সেই ছবি। যে দোকানে ঘটনাটি ঘটে, তার মালিক পারভেজ ইসলাম জানান, খুব বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। কপালের জোরে কোনও রক্ত ঝরেনি। তবে প্রচুর টাকা ক্ষতি হয়ে গেল। পারভেজের অভিযোগ, গ্যাসভরা ওই ট্যাঙ্কারটি অন্য একটি গাড়িটে ওভারটেক করতে গিয়েই এই ঘটনা ঘটায়। তবে চালক খুব জোরে ব্রেক কষায় প্রাণহানি হয়নি।

পারভেজ ইসলামের কথায়, “গ্যাস ভর্তি একটা ট্যাঙ্কার অন্য একটা গাড়িকে পিছনে ফেলে এগোতে গিয়েই বিপদ ঘটায়। সোজা একেবারে দোকানে ধাক্কা মারে। দোকানে সে সময় লোক ছিল না। না হলে যে কী হত জানি না। অন্যদিক কিন্তু এ সময় লোক থাকে। এখন মনে হচ্ছে কপাল ভাল যে সে সময় কেউ ছিল না। শুধু মশলামুড়ি বিক্রি করে যে ছেলেগুলো বসে গল্প করছিল। ব্রেকের আওয়াজ শুনেই দৌড়ে পালায়।”

ল্যাংচার দোকানের সামনেই দোকানের এক কর্মচারি ও দু’জন ঝালমুড়ি বিক্রেতা ছিলেন। তাঁদের একজন জগদীশ ভট্টাচার্য জানান, “কী ঘটতে পারত ভেবেই শিউরে উঠছি। হঠাৎই দেখি গ্যাসবোঝাই ট্যাঙ্কার আমাদের দিকে ছুটে আসছে। আমি ধাক্কা দিয়ে একজনকে সরিয়ে নিজেও ছুটে যাই। নইলে চাপা পড়তাম।”

জাতীয় সড়কে এদিন আরও একটি ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনা ঘটে। সকালেই বর্ধমানের ২ নম্বর জাতীয় সড়কের মিরছোবায় তেলের ট্যাঙ্কার উল্টে যায়। কলকাতা থেকে দুর্গাপুরগামী একটি তেলের ট্যাঙ্কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে জাতীয় সড়কের একটি লেন এবং সাইড লেনে তেল ছড়িয়ে পড়ে। এদিকে ট্যাঙ্কারটির পিছনে ছিল একটি ছোট চার চাকার গাড়ি। তার ভিতর ৪-৫ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজনের মাথায় গুরুতর আঘাতও লাগে।

পূর্ব বর্ধমান: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা শক্তিগড়ের আমড়া এলাকায়। জাতীয় সড়কের ধারে সারি সারি ল্যাংচার দোকান। এরকমই একটি দোকানে গিয়ে উঠে পড়ল ট্যাঙ্কার। দোকানের সামনের অংশ একেবারে ভেঙে যায়। বরাত জোরে বেঁচে যান লোকজন। রাস্তার ধারে দোকান। তার সামনেই শেডের ব্যবস্থা। সেখানে বসেছিলেন দোকানের লোকজন। কয়েকজন ক্রেতাও বসে খাচ্ছিলেন। আচমকাই একটি ট্যাঙ্কার এসে হুড়মুড়িয়ে দোকানের উপর উঠে পড়ে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যায় শক্তিগড় থানার পুলিশ। দমকলের গাড়ি ও ক্রেনের সাহায্যে গ্যাস ট্যাঙ্কারটিকে উদ্ধার করা হয়। দোকানের শেডটি একেবারে দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে। একটি সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে চোখ কপালে ওঠা মুহূর্তের সেই ছবি। যে দোকানে ঘটনাটি ঘটে, তার মালিক পারভেজ ইসলাম জানান, খুব বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। কপালের জোরে কোনও রক্ত ঝরেনি। তবে প্রচুর টাকা ক্ষতি হয়ে গেল। পারভেজের অভিযোগ, গ্যাসভরা ওই ট্যাঙ্কারটি অন্য একটি গাড়িটে ওভারটেক করতে গিয়েই এই ঘটনা ঘটায়। তবে চালক খুব জোরে ব্রেক কষায় প্রাণহানি হয়নি।

পারভেজ ইসলামের কথায়, “গ্যাস ভর্তি একটা ট্যাঙ্কার অন্য একটা গাড়িকে পিছনে ফেলে এগোতে গিয়েই বিপদ ঘটায়। সোজা একেবারে দোকানে ধাক্কা মারে। দোকানে সে সময় লোক ছিল না। না হলে যে কী হত জানি না। অন্যদিক কিন্তু এ সময় লোক থাকে। এখন মনে হচ্ছে কপাল ভাল যে সে সময় কেউ ছিল না। শুধু মশলামুড়ি বিক্রি করে যে ছেলেগুলো বসে গল্প করছিল। ব্রেকের আওয়াজ শুনেই দৌড়ে পালায়।”

ল্যাংচার দোকানের সামনেই দোকানের এক কর্মচারি ও দু’জন ঝালমুড়ি বিক্রেতা ছিলেন। তাঁদের একজন জগদীশ ভট্টাচার্য জানান, “কী ঘটতে পারত ভেবেই শিউরে উঠছি। হঠাৎই দেখি গ্যাসবোঝাই ট্যাঙ্কার আমাদের দিকে ছুটে আসছে। আমি ধাক্কা দিয়ে একজনকে সরিয়ে নিজেও ছুটে যাই। নইলে চাপা পড়তাম।”

জাতীয় সড়কে এদিন আরও একটি ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনা ঘটে। সকালেই বর্ধমানের ২ নম্বর জাতীয় সড়কের মিরছোবায় তেলের ট্যাঙ্কার উল্টে যায়। কলকাতা থেকে দুর্গাপুরগামী একটি তেলের ট্যাঙ্কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে জাতীয় সড়কের একটি লেন এবং সাইড লেনে তেল ছড়িয়ে পড়ে। এদিকে ট্যাঙ্কারটির পিছনে ছিল একটি ছোট চার চাকার গাড়ি। তার ভিতর ৪-৫ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজনের মাথায় গুরুতর আঘাতও লাগে।

Next Article